চীনে শিশু অধিকার সংরক্ষণকর্মীর কারাদণ্ড
চীনে ক্ষতিকর রাসায়নিক মেলামিনসমৃদ্ধ দুধ খেয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতে প্রচারাভিযান চালানোয় এক ব্যক্তির সাজা হয়েছে। বেইজিংয়ের একটি আদালত গতকাল বুধবার ওই ব্যক্তিকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেন। মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এ রায়ের নিন্দা জানিয়েছে।
কারাদণ্ড পাওয়া ওই ব্যক্তির নাম ঝাও লিয়ানাই। জনসাধারণকে উত্তেজিত করে তোলার অভিযোগে তাঁর কারাদণ্ড হয়েছে। তাঁর আইনজীবী পেং জিয়ান বলেছেন, আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করা হবে।
মানবাধিকার সংগঠন চায়না হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার্স এক বিবৃতিতে জানায়, আদালতের রায় শোনার পর ঝাও লিয়ানাই অসংযত হয়ে পড়েন। গায়ের কারা পোশাক ছিঁড়ে ফেলার চেষ্টা করেন এবং আদালতের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তিনি নির্দোষ। সাজার প্রতিবাদে তিনি অনশন করার হুমকি দিয়েছেন।
২০০৮ সালে মেলামিনসমৃদ্ধ দুধ খেয়ে ঝাও লিয়ানাইয়ের সন্তানসহ চীনে প্রায় তিন লাখ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ছয়টি শিশু মারা যায়।
এই খাদ্য-কেলেঙ্কারির প্রতিবাদে লিয়ানাই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। তাঁর সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত অন্য শিশুদের অভিভাবকেরাও যোগ দেন। এ অবস্থায় গত ডিসেম্বরে লিয়ানাইকে গ্রেপ্তার করা হয়। মার্চে তাঁর বিচার শুরু হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলবিষয়ক উপপরিচালক ক্যাথরিন ব্যাবার বলেছেন, ‘শিশুদের অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক এক কর্মীকে সাজা দেওয়ায় আমরা মর্মাহত। তিনি কোনো অপরাধ করেননি।
কারাদণ্ড পাওয়া ওই ব্যক্তির নাম ঝাও লিয়ানাই। জনসাধারণকে উত্তেজিত করে তোলার অভিযোগে তাঁর কারাদণ্ড হয়েছে। তাঁর আইনজীবী পেং জিয়ান বলেছেন, আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করা হবে।
মানবাধিকার সংগঠন চায়না হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার্স এক বিবৃতিতে জানায়, আদালতের রায় শোনার পর ঝাও লিয়ানাই অসংযত হয়ে পড়েন। গায়ের কারা পোশাক ছিঁড়ে ফেলার চেষ্টা করেন এবং আদালতের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তিনি নির্দোষ। সাজার প্রতিবাদে তিনি অনশন করার হুমকি দিয়েছেন।
২০০৮ সালে মেলামিনসমৃদ্ধ দুধ খেয়ে ঝাও লিয়ানাইয়ের সন্তানসহ চীনে প্রায় তিন লাখ শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ছয়টি শিশু মারা যায়।
এই খাদ্য-কেলেঙ্কারির প্রতিবাদে লিয়ানাই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তিনি ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। তাঁর সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত অন্য শিশুদের অভিভাবকেরাও যোগ দেন। এ অবস্থায় গত ডিসেম্বরে লিয়ানাইকে গ্রেপ্তার করা হয়। মার্চে তাঁর বিচার শুরু হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলবিষয়ক উপপরিচালক ক্যাথরিন ব্যাবার বলেছেন, ‘শিশুদের অধিকার সংরক্ষণবিষয়ক এক কর্মীকে সাজা দেওয়ায় আমরা মর্মাহত। তিনি কোনো অপরাধ করেননি।
No comments