শেষ পর্ব পর্যন্ত রইল উত্তেজনা
দ্বিতীয় পর্বের প্রথম দিনে চারটি সেঞ্চুরি হয়েছিল। কাল একটু বিরতি নিলেন ব্যাটসম্যানরা! দুই ম্যাচে একটিও সেঞ্চুরি নেই। সে, না থাক। মিরপুর ও ধানমন্ডিতে জাতীয় লিগের এক দিনের ম্যাচে কাল যে লড়াই হলো, তাতে যার যার ম্যাচে জয় পেল রাজশাহী ও খুলনা। ঢাকার বিপক্ষে মিরপুরে ৭৯ রানে জিতেছে রাজশাহী। খুলনার বিপক্ষে ৩ উইকেটে হেরেও ১০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে বরিশাল। ঢাকা, রাজশাহী ও খুলনা; বাকি তিন দলেরই পয়েন্ট সমান—৮।
বরিশালকে হারিয়ে খুলনাই লিগ বেশি জমিয়ে দিল। শুরু থেকেই বরিশালকে চেপে ধরেছিলেন খুলনার বোলাররা। ওপেনার নাসিরউদ্দিন ফারুক ৪০ রান করে প্রতিরোধ করছিলেন; তাঁকে ফিরিয়েছেন ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেওয়া সাকিব আল হাসান। সাত নম্বরে নামা আরাফাত সালাউদ্দিন অপরাজিত ৬৪ রান করে একাই যা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ২১৩ রানে আটকে যায় বরিশালের ইনিংস।
ওপেনার নাজমুস সাদাতের ৯৩ বলে করা ৭১ রানই (৫টি চার ও ২টি ছয়) মূলত খুলনাকে জয়ের দিকে এগিয়ে দিল। যদিও অন্য প্রান্ত থেকে নিয়মিত উইকেট পতন দুশ্চিন্তার বিষয় ছিল। সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে নাজমুস যখন আউট হলেন, জয়ের জন্য তখনো খুলনার চাই ৩৫ রান। সে পথটুকু পাড়ি দিলেন জিয়াউর রহমান ও ডলার মাহমুদ।
মিরপুরে জুনায়েদ ও সাব্বির আহমেদের কল্যাণে রাজশাহী অবশ্য বেশ বড় পুঁজি করেছিল। ৪০ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর সাব্বিরের সঙ্গে ৯৬ রানের জুটি গড়েছিলেন জুনায়েদ। ৭৬ বলে ৮টি চারে সাজানো জুনায়েদ আউট হওয়ার পর বিপাকে পড়ে রাজশাহী। ৮৯ বলে ৭৪ রান করে ইলিয়াস সানির বলে আউট সাব্বিরও। ৪৫তম ওভারে ২১৪ রানে ৭ উইকেট পড়ার পর উইকেটে এসেছিলেন ফরহাদ রেজা। এই অলরাউন্ডারের ১৪ বলে ৩৫ রানে ৮ উইকেটে ২৭৬ রানে গিয়ে থামে রাজশাহী।
ঢাকার হয়ে ৫৬ বলে ৩ উইকেট নিয়েছেন আশরাফুল। কিন্তু ঢাকার ব্যাটসম্যানদের যাওয়া-আসার মিছিলে অংশ নিয়ে ৩ রান করে আশরাফুল আউট হলেন সোহরাওয়ার্দীর বলে, শর্ট ফাইন লেগে জহুরুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে। একমাত্র শুভাগত হোম ৬২ বলে ৫৬ রান করে ঢাকার মান বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ৪০.১ ওভারে ১৯৭ রানে অলআউট ঢাকা।
বরিশালকে হারিয়ে খুলনাই লিগ বেশি জমিয়ে দিল। শুরু থেকেই বরিশালকে চেপে ধরেছিলেন খুলনার বোলাররা। ওপেনার নাসিরউদ্দিন ফারুক ৪০ রান করে প্রতিরোধ করছিলেন; তাঁকে ফিরিয়েছেন ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেওয়া সাকিব আল হাসান। সাত নম্বরে নামা আরাফাত সালাউদ্দিন অপরাজিত ৬৪ রান করে একাই যা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ২১৩ রানে আটকে যায় বরিশালের ইনিংস।
ওপেনার নাজমুস সাদাতের ৯৩ বলে করা ৭১ রানই (৫টি চার ও ২টি ছয়) মূলত খুলনাকে জয়ের দিকে এগিয়ে দিল। যদিও অন্য প্রান্ত থেকে নিয়মিত উইকেট পতন দুশ্চিন্তার বিষয় ছিল। সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে নাজমুস যখন আউট হলেন, জয়ের জন্য তখনো খুলনার চাই ৩৫ রান। সে পথটুকু পাড়ি দিলেন জিয়াউর রহমান ও ডলার মাহমুদ।
মিরপুরে জুনায়েদ ও সাব্বির আহমেদের কল্যাণে রাজশাহী অবশ্য বেশ বড় পুঁজি করেছিল। ৪০ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর সাব্বিরের সঙ্গে ৯৬ রানের জুটি গড়েছিলেন জুনায়েদ। ৭৬ বলে ৮টি চারে সাজানো জুনায়েদ আউট হওয়ার পর বিপাকে পড়ে রাজশাহী। ৮৯ বলে ৭৪ রান করে ইলিয়াস সানির বলে আউট সাব্বিরও। ৪৫তম ওভারে ২১৪ রানে ৭ উইকেট পড়ার পর উইকেটে এসেছিলেন ফরহাদ রেজা। এই অলরাউন্ডারের ১৪ বলে ৩৫ রানে ৮ উইকেটে ২৭৬ রানে গিয়ে থামে রাজশাহী।
ঢাকার হয়ে ৫৬ বলে ৩ উইকেট নিয়েছেন আশরাফুল। কিন্তু ঢাকার ব্যাটসম্যানদের যাওয়া-আসার মিছিলে অংশ নিয়ে ৩ রান করে আশরাফুল আউট হলেন সোহরাওয়ার্দীর বলে, শর্ট ফাইন লেগে জহুরুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে। একমাত্র শুভাগত হোম ৬২ বলে ৫৬ রান করে ঢাকার মান বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ৪০.১ ওভারে ১৯৭ রানে অলআউট ঢাকা।
No comments