এশিয়ার অলিম্পিক শুরু আজ
দুই বছর আগে বেইজিং অলিম্পিকে চোখ ধাঁধানো অনুষ্ঠান দিয়ে চমকে দিয়েছিল পুরো বিশ্বকেই। আজও কি আরেকটি বিস্ময় উপহার দিতে চলেছে চীন?
আয়তনে অলিম্পিকের পরই এশিয়ান গেমস। দ্বিতীয় অলিম্পিক বলতে পারেন। এমনিতেই এশিয়ার অলিম্পিক নামেই পরিচিত এই আসর। কিন্তু আয়তনে এবার অলিম্পিককেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন ১৬তম এশিয়ান গেমস।
২০০৮ অলিম্পিকে ২৮টি খেলার ৩০২টি ইভেন্ট হয়েছিল, ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকেও সে রকমই হওয়ার কথা। কিন্তু আজ গুয়াংজুতে শুরু হতে যাওয়া ১৬ দিনের এই আসরে ৪২টি খেলার ৪৭৬টি ইভেন্ট থাকছে। পৌনে পাঁচ শ সোনার পদকের জন্য লড়াই করবেন ৪৫টি দেশের ৯৭০৪ জন ক্রীড়াবিদ। এঁদের সঙ্গী হচ্ছেন প্রায় পৌনে পাঁচ হাজার কর্মকর্তা।
অধিকন্তু ন দোষায়। গুয়াংজু গেমস এবার চমকে দিতে চাইছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দিয়েও। এবারই প্রথম কোনো গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্টেডিয়ামের বৃত্ত ভেঙে দিচ্ছে, হচ্ছে স্টেডিয়ামের বাইরে। হাইজিনশা দ্বীপসংলগ্ন পার্ল নদীর ওপরে থাকবে বর্ণিল সাজে সাজানো ৪৫টি নৌকা। তাতে সওয়ার হয়েই অংশগ্রহণকারী ৪৫টি দেশের প্রতিনিধিরা পৌঁছাবেন দ্বীপে। সেখানেই হবে মার্চ পাস্ট।
১৭০০ কোটি ডলার বাজেটের একটা বড় অংশ খরচ হচ্ছে শুধু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই। ২০০৮ অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সহকারী পরিচালক চেন ওয়েইয়ারই কাঁধে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পরিচালনার ভার। কদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে চেন বলেই দিয়েছেন, ‘এই অনুষ্ঠান চমকে দেবে পুরো বিশ্বকে।’
পদকের তালিকাতেও চীন আবারও চমকে দিতে চায়। এমনিতে এই আসরটিকে চীন নিচ্ছে ২০১২ অলিম্পিকের প্রস্তুতি হিসেবে। বেইজিংয়ে ৫১টি সোনাসহ ১০০টি পদক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে শীর্ষে ছিল চীন। স্বাগতিক দেশ বলেই যে এই সাফল্য নয়, লন্ডন অলিম্পিকে সেটা প্রমাণের তাগিদ আছে তাদের।
এমনিতে এশিয়ান গেমসে চীনেরই আধিপত্য। ২০০২ দোহা গেমসে ১৬৬টি সোনাসহ রেকর্ড ৩১৬টি পদক জিতেছিল চীন। দক্ষিণ কোরিয়া ৫৮টি সোনাসহ জিতেছিল ১৯৩টি পদক, ৫০টি সোনাসহ ১৯৮টি পদক জিতেছিল জাপান। এই তিন দেশের মধ্যেই এবারও আসল লড়াই। গত কমনওয়েলথ গেমসে দারুণ সাফল্য দেখানো ভারতও এবার নিজের নামটি দেখতে চায় পদক-তালিকার ওপরের দিকেই।
ভারত অবশ্য একটি নিশ্চিত সোনা আগেই ছেড়ে বসে আছে। এবারের গেমসে যুক্ত হওয়া পাঁচটি নতুন খেলার একটি ক্রিকেট। তাতে থাকছে না ভারত। অবশ্য বাংলাদেশের সামনে বাধা হয়ে থাকবে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা। ক্রিকেটসহ বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে ১৬টি খেলায়।
আয়তনে অলিম্পিকের পরই এশিয়ান গেমস। দ্বিতীয় অলিম্পিক বলতে পারেন। এমনিতেই এশিয়ার অলিম্পিক নামেই পরিচিত এই আসর। কিন্তু আয়তনে এবার অলিম্পিককেও ছাড়িয়ে যাচ্ছেন ১৬তম এশিয়ান গেমস।
২০০৮ অলিম্পিকে ২৮টি খেলার ৩০২টি ইভেন্ট হয়েছিল, ২০১২ লন্ডন অলিম্পিকেও সে রকমই হওয়ার কথা। কিন্তু আজ গুয়াংজুতে শুরু হতে যাওয়া ১৬ দিনের এই আসরে ৪২টি খেলার ৪৭৬টি ইভেন্ট থাকছে। পৌনে পাঁচ শ সোনার পদকের জন্য লড়াই করবেন ৪৫টি দেশের ৯৭০৪ জন ক্রীড়াবিদ। এঁদের সঙ্গী হচ্ছেন প্রায় পৌনে পাঁচ হাজার কর্মকর্তা।
অধিকন্তু ন দোষায়। গুয়াংজু গেমস এবার চমকে দিতে চাইছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দিয়েও। এবারই প্রথম কোনো গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান স্টেডিয়ামের বৃত্ত ভেঙে দিচ্ছে, হচ্ছে স্টেডিয়ামের বাইরে। হাইজিনশা দ্বীপসংলগ্ন পার্ল নদীর ওপরে থাকবে বর্ণিল সাজে সাজানো ৪৫টি নৌকা। তাতে সওয়ার হয়েই অংশগ্রহণকারী ৪৫টি দেশের প্রতিনিধিরা পৌঁছাবেন দ্বীপে। সেখানেই হবে মার্চ পাস্ট।
১৭০০ কোটি ডলার বাজেটের একটা বড় অংশ খরচ হচ্ছে শুধু উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই। ২০০৮ অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সহকারী পরিচালক চেন ওয়েইয়ারই কাঁধে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান পরিচালনার ভার। কদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে চেন বলেই দিয়েছেন, ‘এই অনুষ্ঠান চমকে দেবে পুরো বিশ্বকে।’
পদকের তালিকাতেও চীন আবারও চমকে দিতে চায়। এমনিতে এই আসরটিকে চীন নিচ্ছে ২০১২ অলিম্পিকের প্রস্তুতি হিসেবে। বেইজিংয়ে ৫১টি সোনাসহ ১০০টি পদক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে শীর্ষে ছিল চীন। স্বাগতিক দেশ বলেই যে এই সাফল্য নয়, লন্ডন অলিম্পিকে সেটা প্রমাণের তাগিদ আছে তাদের।
এমনিতে এশিয়ান গেমসে চীনেরই আধিপত্য। ২০০২ দোহা গেমসে ১৬৬টি সোনাসহ রেকর্ড ৩১৬টি পদক জিতেছিল চীন। দক্ষিণ কোরিয়া ৫৮টি সোনাসহ জিতেছিল ১৯৩টি পদক, ৫০টি সোনাসহ ১৯৮টি পদক জিতেছিল জাপান। এই তিন দেশের মধ্যেই এবারও আসল লড়াই। গত কমনওয়েলথ গেমসে দারুণ সাফল্য দেখানো ভারতও এবার নিজের নামটি দেখতে চায় পদক-তালিকার ওপরের দিকেই।
ভারত অবশ্য একটি নিশ্চিত সোনা আগেই ছেড়ে বসে আছে। এবারের গেমসে যুক্ত হওয়া পাঁচটি নতুন খেলার একটি ক্রিকেট। তাতে থাকছে না ভারত। অবশ্য বাংলাদেশের সামনে বাধা হয়ে থাকবে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা। ক্রিকেটসহ বাংলাদেশ অংশ নিচ্ছে ১৬টি খেলায়।
No comments