জার্মানিসের কথায় জার্মান-দর্শন
বিশ্বকাপে কী হবে সেটা পরের ব্যাপার। আপাতত একটা জায়গায় স্লোভেনিয়ার জয় হয়েই আছে। এ সময়ের অন্যতম দুঁদে কোচ গাস হিডিঙ্ক যে তাঁর ভবিষ্যত্ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, সে তো স্লোভেনিয়ার কারণেই! এই স্লোভেনিয়ার কাছে প্লে-অফে হেরে শেষ হয়ে যায় রাশিয়ার বিশ্বকাপে খেলার আশা। অথচ ২০০৮ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে দুর্দান্ত খেলার পর রুশ সমর্থকেরা বিশ্বকাপেও বড় কিছুর স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল।
সেই স্বপ্নে বাস্তবতার কশাঘাত হেনেছে স্লোভেনিয়াই। রুশদের দর্শক বানিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে গেল তারাই। ২০০২ বিশ্বকাপে তারা ছিল ‘বি’ গ্রপে। এবার পড়েছে গ্রুপ ‘সি’তে। গ্রুপ আলাদা, তবে ভাগ্য তাদের অভিন্ন হবে বলেই অনুমান বোদ্ধাদের। এবারও ইংল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ও আলজেরিয়ার সঙ্গে এক গ্রুপে পড়া স্লোভেনিয়াকে এবারও ফিরতে হবে খালি হাতে।
কিন্তু এবার আর ‘অংশগ্রহণই বড় কথা’ এই আপ্তবাক্যে সন্তুষ্ট থাকতে রাজি নয় তারা। উয়েফার সেরা ১৩ দলের একটি হিসেবেই বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়া মধ্য ইউরোপের দেশটি স্বপ্ন দেখছে দ্বিতীয় রাউন্ডের। আলজেরিয়াকে তো বটেই, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইংল্যান্ডকেও হারানো সম্ভব বলে মনে করছেন দেশটির সাবেক খেলোয়াড় আলফ্রেড জার্মানিস।
‘জ্লাতকো দেদিচ আর মিসো ব্রেকো যেভাবে খেলছে তাতে আমি মুগ্ধ। দেদিচ তো প্রতিটি ম্যাচেই উন্নতি করছে। সবাই যখন ওকে বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল, ঠিক তখনই ও জাতীয় দলে ফিরে এসেছে। আর এখন তো ও জাতীয় হিরো’—বিশ্বকাপে তুলে দেওয়া গোল করা দেদিচের ওপর অনেক আশা জার্মানিসের। তবে শুধু এক-দুজন নয়, পুরো দলটার ওপরই আস্থা আছে তাঁর, ‘এই দলটা একাট্টা হয়ে খেলছে। ম্যাচ জিততে এরা ভাগ্য-সহায়তায় বিশ্বাসী নয়। এরা নিজেরাই নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিতে সক্ষম’—বলেছেন জার্মানিস।
জার্মানিসের কথায় একটু কি জার্মান-দর্শনের ছোঁয়া পাওয়া গেল? ওয়েবসাইট।
সেই স্বপ্নে বাস্তবতার কশাঘাত হেনেছে স্লোভেনিয়াই। রুশদের দর্শক বানিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ খেলতে গেল তারাই। ২০০২ বিশ্বকাপে তারা ছিল ‘বি’ গ্রপে। এবার পড়েছে গ্রুপ ‘সি’তে। গ্রুপ আলাদা, তবে ভাগ্য তাদের অভিন্ন হবে বলেই অনুমান বোদ্ধাদের। এবারও ইংল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ও আলজেরিয়ার সঙ্গে এক গ্রুপে পড়া স্লোভেনিয়াকে এবারও ফিরতে হবে খালি হাতে।
কিন্তু এবার আর ‘অংশগ্রহণই বড় কথা’ এই আপ্তবাক্যে সন্তুষ্ট থাকতে রাজি নয় তারা। উয়েফার সেরা ১৩ দলের একটি হিসেবেই বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়া মধ্য ইউরোপের দেশটি স্বপ্ন দেখছে দ্বিতীয় রাউন্ডের। আলজেরিয়াকে তো বটেই, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইংল্যান্ডকেও হারানো সম্ভব বলে মনে করছেন দেশটির সাবেক খেলোয়াড় আলফ্রেড জার্মানিস।
‘জ্লাতকো দেদিচ আর মিসো ব্রেকো যেভাবে খেলছে তাতে আমি মুগ্ধ। দেদিচ তো প্রতিটি ম্যাচেই উন্নতি করছে। সবাই যখন ওকে বাতিলের খাতায় ফেলে দিয়েছিল, ঠিক তখনই ও জাতীয় দলে ফিরে এসেছে। আর এখন তো ও জাতীয় হিরো’—বিশ্বকাপে তুলে দেওয়া গোল করা দেদিচের ওপর অনেক আশা জার্মানিসের। তবে শুধু এক-দুজন নয়, পুরো দলটার ওপরই আস্থা আছে তাঁর, ‘এই দলটা একাট্টা হয়ে খেলছে। ম্যাচ জিততে এরা ভাগ্য-সহায়তায় বিশ্বাসী নয়। এরা নিজেরাই নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিতে সক্ষম’—বলেছেন জার্মানিস।
জার্মানিসের কথায় একটু কি জার্মান-দর্শনের ছোঁয়া পাওয়া গেল? ওয়েবসাইট।
No comments