তিন দিনেই জিতে গেল ঢাকা ও রাজশাহী
গত মৌসুমের শেষের সঙ্গে এ মৌসুমের শুরুকে মেলাল রাজশাহী। গত মৌসুমের চ্যাম্পিয়নরা জয় পেল এবারের জাতীয় লিগের প্রথম ম্যাচেই। রাজশাহীর মতো এক দিন হাতে রেখে ম্যাচ জিতেছে ঢাকা বিভাগও। ফতুল্লায় সিলেটের বিপক্ষে রাজশাহীর জয়টি ইনিংস ও ১৩৯ রানে। আগের দিনই রাজশাহীতে খুলনাকে ভেঙে ফেলেছিলেন তালহা জুবায়ের, কাল তাঁর দল ঢাকা ৮ উইকেটে হারাল খুলনাকে। ওদিকে খুলনায় পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচটিতে বরিশালের বিপক্ষে তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে গেছে চট্টগ্রাম।
রাজশাহীতে প্রথম ইনিংসের ১৩২ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে খুলনা তোলে ২২০ রান। প্রথম ইনিংসে ঢাকা মাত্র ১২০ রান করায় তাদের জয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৩৩। প্রথম ইনিংসের রান বিবেচনায় লক্ষ্যটাকে ‘বড়’ই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়ায় ঢাকার ব্যাটসম্যানরা। ২ উইকেট হারিয়েই তুলে নেয় জয়। আউট হওয়া দুই ওপেনার উত্তম সরকার (৫৩) ও রনি তালুকদারের (৬৪) পর হাফ সেঞ্চুরি করেছেন শামসুর রহমান (৫৩*) ও মার্শাল আইয়ুব (৫২*)।
ফতুল্লায় জহুরুল (১৩৯) ও নাঈমের (১২৩*) সেঞ্চুরিতে সিলেটের ওপর যে রানের পাহাড় চাপিয়ে দিয়েছিল রাজশাহী, সেই পাহাড় সরাতে পারেনি সিলেট। প্রথম ইনিংসে ১৪৪ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তারা অলআউট ২৪৬ রানে।
সিলেটকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়েছেন আসলে বাঁহাতি স্পিনার সাকলাইন সজীব। ম্যাচসেরাও তিনিই। প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছেন তিনি। আর এ ম্যাচে সিলেটের প্রাপ্তি বলতে দ্বিতীয় ইনিংসে রাজিন সালেহর সেঞ্চুরি (১১২)। দুই ইনিংস মিলিয়ে সিলেটের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর ৪৩। দ্বিতীয় ইনিংসে এটা করেছেন গোলাম মাবুদ।
খুলনায় কাল দিনের প্রথম ভাগ পর্যন্তও এগিয়ে ছিল বরিশাল। চট্টগ্রামের ২০০ রানের জবাবে বরিশাল প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ২৩৯। দ্বিতীয় ইনিংসে চট্টগ্রামকে ২৬৯ রানে বেঁধে ফেলে তারা। ২৩১ রান—জয়ের লক্ষ্যটাও খুব বড় ছিল না। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ভেঙে পড়ে বরিশালের ব্যাটিং। ১৮ রানে উইকেট পতনের। ৪৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট নেই। এর মধ্যে শেষ তিনটি উইকেট পড়েছে ৪ রানের ব্যবধানে। জয়ের জন্য আরও ১৭৮ রান প্রয়োজন বরিশালের। তবে এটিকে এখন অনতিক্রম্যই মনে হচ্ছে।
রাজশাহীতে প্রথম ইনিংসের ১৩২ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে খুলনা তোলে ২২০ রান। প্রথম ইনিংসে ঢাকা মাত্র ১২০ রান করায় তাদের জয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ২৩৩। প্রথম ইনিংসের রান বিবেচনায় লক্ষ্যটাকে ‘বড়’ই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়ায় ঢাকার ব্যাটসম্যানরা। ২ উইকেট হারিয়েই তুলে নেয় জয়। আউট হওয়া দুই ওপেনার উত্তম সরকার (৫৩) ও রনি তালুকদারের (৬৪) পর হাফ সেঞ্চুরি করেছেন শামসুর রহমান (৫৩*) ও মার্শাল আইয়ুব (৫২*)।
ফতুল্লায় জহুরুল (১৩৯) ও নাঈমের (১২৩*) সেঞ্চুরিতে সিলেটের ওপর যে রানের পাহাড় চাপিয়ে দিয়েছিল রাজশাহী, সেই পাহাড় সরাতে পারেনি সিলেট। প্রথম ইনিংসে ১৪৪ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে তারা অলআউট ২৪৬ রানে।
সিলেটকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়েছেন আসলে বাঁহাতি স্পিনার সাকলাইন সজীব। ম্যাচসেরাও তিনিই। প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছেন তিনি। আর এ ম্যাচে সিলেটের প্রাপ্তি বলতে দ্বিতীয় ইনিংসে রাজিন সালেহর সেঞ্চুরি (১১২)। দুই ইনিংস মিলিয়ে সিলেটের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর ৪৩। দ্বিতীয় ইনিংসে এটা করেছেন গোলাম মাবুদ।
খুলনায় কাল দিনের প্রথম ভাগ পর্যন্তও এগিয়ে ছিল বরিশাল। চট্টগ্রামের ২০০ রানের জবাবে বরিশাল প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ২৩৯। দ্বিতীয় ইনিংসে চট্টগ্রামকে ২৬৯ রানে বেঁধে ফেলে তারা। ২৩১ রান—জয়ের লক্ষ্যটাও খুব বড় ছিল না। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ভেঙে পড়ে বরিশালের ব্যাটিং। ১৮ রানে উইকেট পতনের। ৪৬ রানের মধ্যে ৫ উইকেট নেই। এর মধ্যে শেষ তিনটি উইকেট পড়েছে ৪ রানের ব্যবধানে। জয়ের জন্য আরও ১৭৮ রান প্রয়োজন বরিশালের। তবে এটিকে এখন অনতিক্রম্যই মনে হচ্ছে।
No comments