জারদারি সেনাপ্রধান নিয়োগের ক্ষমতাও হারালেন
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা আরও খর্ব করা হয়েছে। পরমাণু অস্ত্রের ওপর নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হারানোর পর প্রেসিডেন্ট এবার তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতাও খুইয়েছেন। সংবিধানে সংশোধনী এনে তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের বদলে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে। পাকিস্তানের প্রভাবশালী পত্রিকা ডন-এ এই খবর বেরিয়েছে।
পত্রিকাটি বলেছে, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমানোর উদ্দেশ্যে সংবিধান সংশোধন কমিটি তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের বদলে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ন্যস্ত করেছে। এ সংশোধনীর ফলে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির হাতে এককভাবে তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা আর থাকল না।
পাকিস্তানের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে গত বৃহস্পতিবার বলেছে, সংবিধান সংশোধনীর প্রতি সে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সম্মতি জানিয়েছে। পাকিস্তান পিপলস পার্টি, পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ), মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট ও আওয়ামী মুসলিম লীগ সেদেশের তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা হ্রাসকে স্বাগত জানিয়েছে।
সংবিধানের ২৪৩ অনুচ্ছেদের এ সংশোধনীর আওতায় তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রেসিডেন্টের পরামর্শ করার আইনি বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে।
গত বছরের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি সে দেশের ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি পরমাণু অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির হাতে ন্যস্ত করেন।
প্রেসিডেন্ট জারদারি গত শুক্রবার ওয়াশিংটন পোস্টকে লিখেছেন, দেশ পরিচালনায় তিনি পার্লামেন্টের সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন। জারদারি বলেন, ‘আমি পার্লামেন্টের সঙ্গে আলোচনা করে রাষ্ট্র পরিচালনা করছি। সে ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানের সাধারণ জনগণের জীবনমান উন্নয়নের নীতি বাস্তবায়ন করা। একসময় আমাদের এ নীতিই ইতিবাচক রাজনীতিতে রূপ নেবে।’
পত্রিকাটি বলেছে, প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমানোর উদ্দেশ্যে সংবিধান সংশোধন কমিটি তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের বদলে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ন্যস্ত করেছে। এ সংশোধনীর ফলে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির হাতে এককভাবে তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা আর থাকল না।
পাকিস্তানের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে গত বৃহস্পতিবার বলেছে, সংবিধান সংশোধনীর প্রতি সে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সম্মতি জানিয়েছে। পাকিস্তান পিপলস পার্টি, পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ), মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট ও আওয়ামী মুসলিম লীগ সেদেশের তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা হ্রাসকে স্বাগত জানিয়েছে।
সংবিধানের ২৪৩ অনুচ্ছেদের এ সংশোধনীর আওতায় তিন বাহিনীর প্রধান নিয়োগের আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রেসিডেন্টের পরামর্শ করার আইনি বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে।
গত বছরের নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি সে দেশের ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি পরমাণু অস্ত্রের নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানির হাতে ন্যস্ত করেন।
প্রেসিডেন্ট জারদারি গত শুক্রবার ওয়াশিংটন পোস্টকে লিখেছেন, দেশ পরিচালনায় তিনি পার্লামেন্টের সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন। জারদারি বলেন, ‘আমি পার্লামেন্টের সঙ্গে আলোচনা করে রাষ্ট্র পরিচালনা করছি। সে ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে পাকিস্তানের সাধারণ জনগণের জীবনমান উন্নয়নের নীতি বাস্তবায়ন করা। একসময় আমাদের এ নীতিই ইতিবাচক রাজনীতিতে রূপ নেবে।’
No comments