এবারে গ্রামীণফোনের সঙ্গে চুক্তি করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের অনুমোদন পেয়েছে আরও একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক, তা হলো মার্কেন্টাইল ব্যাংক। তারা গ্রামীণফোনের সঙ্গে চুক্তি করে মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের সেবা দেবে গ্রাহককে।
এর আগে তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের অনুমোদন পায়। এর মধ্যে দুটি ব্যাংক শুধু বিদেশ থেকে প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (অপারেটর সার্ভিস) বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রগুলো (আউটলেট) ব্যবহার করবে। এ দুটি হলো ইস্টার্ন ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড।
অন্যদিকে প্রতিরক্ষা বাহিনীর দি ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড দেশের মধ্যে স্থানীয়ভাবে ও প্রবাসী-আয় স্থানান্তরসহ সব ধরনের লেনদেনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবে। এই ব্যাংক সব কটি মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ডিজিটাল টেকনোলজিস লিমিটেড ও ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্ট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের মাধ্যমেও লেনদেন করতে পারবে।
সর্বশেষ ১ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংককে যে অনুমোদনপত্র দিয়েছে, তাতে এই ব্যাংকটিও ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রায় কাছাকাছি বিভিন্ন ধরনের লেনদেনে মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রাহককে দিতে পারবে।
এর আগে অনুমোদন পাওয়া ঢাকা ব্যাংক বিদেশ থেকে প্রবাসী-আয় গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে সরাসরি নগদ অর্থ পরিশোধ করতে পারবে। ইস্টার্ন ব্যাংক প্রবাসী-আয় বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাহককে নগদে পরিশোধ এবং একই সঙ্গে ইলেকট্রনিক প্রি-পেইড কার্ডে অর্থ স্থানান্তর করতে পারবে।
অন্যদিকে ট্রাস্ট ব্যাংককে কার্যত অধিক পরিমাণ মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাংক এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে অর্থ স্থানান্তর, এ ক্ষেত্রে একই ব্যাংকের আওতাভুক্ত বা এক ব্যাংকের হিসাব থেকে অন্য ব্যাংকের হিসাবে স্থানান্তর করতে পারবে। আবার প্রি-পেইড কার্ডে টাকা স্থানান্তর ও বিভিন্ন দোকানের কেনাকাটায় এই কার্ড ব্যবহার, গ্যাস-বিদ্যুত্ ও পানির বিল পরিশোধ এবং সরকারের দেওয়া কৃষিতে ভর্তুকি, বিধবা ভাতা ও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা কার্ডের মাধ্যমে তোলার সুযোগ থাকবে। প্রায় একই রকম সুবিধা দিতে পারবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক।
প্রবাসী-আয়ের টাকা তুলতে হলে বিক্রয়কেন্দ্রে প্রাপকের একটা পরিচয়সহ হিসাব থাকতে হবে। অর্থ প্রেরক মোবাইলে এসএমএসের (সংক্ষিপ্ত তথ্য প্রেরণ) মাধ্যমে টাকার পরিমাণ ও একটি পিন কোড (ব্যক্তি শনাক্তকরণ সংখ্যা) পাঠাবেন। বিক্রয়কেন্দ্রে প্রাপক গিয়ে পিন কোডসহ এসএমএস দেখালে তাঁর অর্থ পরিশোধ করা হবে। অন্যদিকে মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি থাকতে হবে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের হিসাবে টাকা পাঠাতে হলে ট্রাস্ট ব্যাংকের সঙ্গে বাকি দুই ব্যাংকের নিবন্ধন থাকতে হবে। একই সঙ্গে প্রেরকেরও ট্রাস্ট ব্যাংকের মোবাইল হিসাব বা নিবন্ধন থাকতে হবে।
প্রেরক প্রথমে তাঁর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নিজ ব্যাংকে এসএমএসের মাধ্যমে তথ্য পাঠাবেন ট্রাস্ট ব্যাংকের মোবাইল হিসাবে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাঠাতে। ব্যাংক পাল্টা এসএমএসে টাকা স্থানান্তরের তথ্য পাঠালে মোবাইল হিসাবের টাকা তখন ট্রাস্ট ব্যাংক প্রাপকের ইচ্ছানুসারে অন্য ব্যাংকের যেকোনো হিসাবে পাঠিয়ে দেবে।
এই মোবাইল হিসাবে স্থিতি থাকলে সেই অর্থ দিয়ে উপযোগ সেবার মূল্য পরিশোধ এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের নিবন্ধিত দোকানগুলোতে কেনাকাটা করা যাবে।
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অনুমোদনপত্রে আন্তব্যাংক বা এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানোর কোনো ধারা নেই।
এর আগে তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংক মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের অনুমোদন পায়। এর মধ্যে দুটি ব্যাংক শুধু বিদেশ থেকে প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (অপারেটর সার্ভিস) বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রগুলো (আউটলেট) ব্যবহার করবে। এ দুটি হলো ইস্টার্ন ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড।
অন্যদিকে প্রতিরক্ষা বাহিনীর দি ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড দেশের মধ্যে স্থানীয়ভাবে ও প্রবাসী-আয় স্থানান্তরসহ সব ধরনের লেনদেনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবে। এই ব্যাংক সব কটি মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ডিজিটাল টেকনোলজিস লিমিটেড ও ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্ট লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের মাধ্যমেও লেনদেন করতে পারবে।
সর্বশেষ ১ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংক মার্কেন্টাইল ব্যাংককে যে অনুমোদনপত্র দিয়েছে, তাতে এই ব্যাংকটিও ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রায় কাছাকাছি বিভিন্ন ধরনের লেনদেনে মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের সেবা গ্রাহককে দিতে পারবে।
এর আগে অনুমোদন পাওয়া ঢাকা ব্যাংক বিদেশ থেকে প্রবাসী-আয় গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে সরাসরি নগদ অর্থ পরিশোধ করতে পারবে। ইস্টার্ন ব্যাংক প্রবাসী-আয় বাংলালিংকের বিক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে গ্রাহককে নগদে পরিশোধ এবং একই সঙ্গে ইলেকট্রনিক প্রি-পেইড কার্ডে অর্থ স্থানান্তর করতে পারবে।
অন্যদিকে ট্রাস্ট ব্যাংককে কার্যত অধিক পরিমাণ মোবাইল ফোনে ব্যাংকিংয়ের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাংক এক হিসাব থেকে অন্য হিসাবে অর্থ স্থানান্তর, এ ক্ষেত্রে একই ব্যাংকের আওতাভুক্ত বা এক ব্যাংকের হিসাব থেকে অন্য ব্যাংকের হিসাবে স্থানান্তর করতে পারবে। আবার প্রি-পেইড কার্ডে টাকা স্থানান্তর ও বিভিন্ন দোকানের কেনাকাটায় এই কার্ড ব্যবহার, গ্যাস-বিদ্যুত্ ও পানির বিল পরিশোধ এবং সরকারের দেওয়া কৃষিতে ভর্তুকি, বিধবা ভাতা ও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা কার্ডের মাধ্যমে তোলার সুযোগ থাকবে। প্রায় একই রকম সুবিধা দিতে পারবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক।
প্রবাসী-আয়ের টাকা তুলতে হলে বিক্রয়কেন্দ্রে প্রাপকের একটা পরিচয়সহ হিসাব থাকতে হবে। অর্থ প্রেরক মোবাইলে এসএমএসের (সংক্ষিপ্ত তথ্য প্রেরণ) মাধ্যমে টাকার পরিমাণ ও একটি পিন কোড (ব্যক্তি শনাক্তকরণ সংখ্যা) পাঠাবেন। বিক্রয়কেন্দ্রে প্রাপক গিয়ে পিন কোডসহ এসএমএস দেখালে তাঁর অর্থ পরিশোধ করা হবে। অন্যদিকে মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি থাকতে হবে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের হিসাবে টাকা পাঠাতে হলে ট্রাস্ট ব্যাংকের সঙ্গে বাকি দুই ব্যাংকের নিবন্ধন থাকতে হবে। একই সঙ্গে প্রেরকেরও ট্রাস্ট ব্যাংকের মোবাইল হিসাব বা নিবন্ধন থাকতে হবে।
প্রেরক প্রথমে তাঁর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নিজ ব্যাংকে এসএমএসের মাধ্যমে তথ্য পাঠাবেন ট্রাস্ট ব্যাংকের মোবাইল হিসাবে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাঠাতে। ব্যাংক পাল্টা এসএমএসে টাকা স্থানান্তরের তথ্য পাঠালে মোবাইল হিসাবের টাকা তখন ট্রাস্ট ব্যাংক প্রাপকের ইচ্ছানুসারে অন্য ব্যাংকের যেকোনো হিসাবে পাঠিয়ে দেবে।
এই মোবাইল হিসাবে স্থিতি থাকলে সেই অর্থ দিয়ে উপযোগ সেবার মূল্য পরিশোধ এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের নিবন্ধিত দোকানগুলোতে কেনাকাটা করা যাবে।
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অনুমোদনপত্রে আন্তব্যাংক বা এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানোর কোনো ধারা নেই।
No comments