গ্রামীণফোনের প্রাথমিক শেয়ারের চাঁদা নেওয়া আজ শেষ হচ্ছে
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রাথমিক শেয়ারের (আইপিও) চাঁদাগ্রহণ বা সাবস্ক্রিপশন আজ বৃহস্পতিবার শেষ হচ্ছে। শেষ দিনের আগেই গতকাল বুধবার পর্যন্ত আবেদন জমা পড়েছে আইপিওর আকারের চেয়েও প্রায় তিন গুণ।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে উত্সাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে, তাতে শেষ দিনে আবেদনের পরিমাণ আরও বেড়ে মোট আবেদন আইপিওর আকারের চার-পাঁচ গুণ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
গ্রামীণফোন মোট ছয় কোটি ৯৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪০০টি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ৪৮৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সেই হিসাবে সংগৃহীত চাঁদার পরিমাণ দুই হাজার কোটি টাকার বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে গতকালও বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব খোলার জন্য নতুন বিনিয়োগকারীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। এ দিন প্রায় ১৪ হাজার বিও হিসাব খোলা হয়েছে বলে শেয়ারসংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে জানা গেছে।
সিডিবিএল সূত্রমতে, গ্রামীণফোনের আইপিওর আবেদনকে সামনে রেখে চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ বিও হিসাব খোলা হয়েছে। এর মধ্যে কেবল গত এক সপ্তাহে খোলা হয়েছে প্রায় দেড় লাখ বিও হিসাব।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শেয়ারবাজারে মোট বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৫২ হাজারের সামান্য বেশি। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ লাখ ৪৮ হাজার, অর্থাত্ গত ৯ মাসে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে চার লাখের মতো।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ছাড়াও বেসরকারি খাতের দেশি-বিদেশি ১৫টি ব্যাংকের দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ৫০৩টি শাখার মাধ্যমে গ্রামীণফোনের আইপিওর চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন ব্যাংকের শাখায় ঘুরে দেখা গেছে, সাধারণ বিনিয়োগকারীরা লাইনে দাঁড়িয়ে আইপিওর টাকা জমা দিচ্ছেন। তবে আগের তিন দিনের চেয়ে গতকাল লাইনের দৈর্ঘ্য ছিল অনেক বড়।
বাজার পরিস্থিতি: দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের রেকর্ড স্পর্শ করার পরের দিন গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক খুব সামান্য পরিমাণ বাড়লেও সার্বিক সূচক কমেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়লেও কমেছে সিএসই-৩০ সূচক।
ডিএসইর সাধারণ সূচক মাত্র দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে তিন হাজার ১৬ পয়েন্ট হয়েছে। আর সার্বিক সূচক সাড়ে তিন পয়েন্ট কমে দুই হাজার ৭০০ পয়েন্টে গিয়ে ঠেকেছে। লেনদেন হয়েছে ৮৭৭ কোটি টাকার শেয়ার, মানে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির।
সিএসইতে সার্বিক সূচক আট পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৭৯ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। আর সিএসই-৩০ সূচক প্রায় ৩১ পয়েন্ট কমে আট হাজার ২৬০ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে উত্সাহ-উদ্দীপনা দেখা যাচ্ছে, তাতে শেষ দিনে আবেদনের পরিমাণ আরও বেড়ে মোট আবেদন আইপিওর আকারের চার-পাঁচ গুণ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
গ্রামীণফোন মোট ছয় কোটি ৯৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪০০টি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ৪৮৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। সেই হিসাবে সংগৃহীত চাঁদার পরিমাণ দুই হাজার কোটি টাকার বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে গতকালও বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাব খোলার জন্য নতুন বিনিয়োগকারীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। এ দিন প্রায় ১৪ হাজার বিও হিসাব খোলা হয়েছে বলে শেয়ারসংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে জানা গেছে।
সিডিবিএল সূত্রমতে, গ্রামীণফোনের আইপিওর আবেদনকে সামনে রেখে চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ বিও হিসাব খোলা হয়েছে। এর মধ্যে কেবল গত এক সপ্তাহে খোলা হয়েছে প্রায় দেড় লাখ বিও হিসাব।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত শেয়ারবাজারে মোট বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৫২ হাজারের সামান্য বেশি। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ লাখ ৪৮ হাজার, অর্থাত্ গত ৯ মাসে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে চার লাখের মতো।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ছাড়াও বেসরকারি খাতের দেশি-বিদেশি ১৫টি ব্যাংকের দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ৫০৩টি শাখার মাধ্যমে গ্রামীণফোনের আইপিওর চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন ব্যাংকের শাখায় ঘুরে দেখা গেছে, সাধারণ বিনিয়োগকারীরা লাইনে দাঁড়িয়ে আইপিওর টাকা জমা দিচ্ছেন। তবে আগের তিন দিনের চেয়ে গতকাল লাইনের দৈর্ঘ্য ছিল অনেক বড়।
বাজার পরিস্থিতি: দেশের শেয়ারবাজারে মূল্যসূচকের রেকর্ড স্পর্শ করার পরের দিন গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক খুব সামান্য পরিমাণ বাড়লেও সার্বিক সূচক কমেছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়লেও কমেছে সিএসই-৩০ সূচক।
ডিএসইর সাধারণ সূচক মাত্র দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে তিন হাজার ১৬ পয়েন্ট হয়েছে। আর সার্বিক সূচক সাড়ে তিন পয়েন্ট কমে দুই হাজার ৭০০ পয়েন্টে গিয়ে ঠেকেছে। লেনদেন হয়েছে ৮৭৭ কোটি টাকার শেয়ার, মানে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১২০টির, কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির।
সিএসইতে সার্বিক সূচক আট পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৭৯ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। আর সিএসই-৩০ সূচক প্রায় ৩১ পয়েন্ট কমে আট হাজার ২৬০ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
No comments