রাশিয়ায় ‘ক্রিকেট বিপ্লব’!
লেনিনের দেশ স্বপ্ন দেখছে ক্রিকেট বিপ্লবের! গড়পড়তা রাশানরা যদিও এখনো ‘ক্রিকেট’ আর ‘ক্রোকুয়েটে’র মধ্যে পার্থক্য ঠাওরাতে পারে না। তার পরও দক্ষিণ এশিয়ার জনপ্রিয়তম খেলাটি ধীরে ধীরে ডালপালা মেলছে আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশটিতে। একদিন অস্ট্রেলিয়া-ভারতের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার স্বপ্ন তাদের বুকে!
জোরেশোরে শুরু হয়েছে দেশটির ক্রিকেট লিগ—রাশিয়াস ইউনাইটেড ক্রিকেট লিগ (আরইউসিএল)। সাতটি ক্লাব অংশ নিচ্ছে এতে। আরইউসিএলের প্রধান, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী আশভানি চোপরা জানিয়েছেন, ‘ভারতে ক্রিকেট শুধু একটি খেলা নয়, একটি ধর্ম। আমি ক্রিকেট ভালোবাসি। আমি চাই এখানেও ক্রিকেট জনপ্রিয় আর বিস্তৃত হোক। ক্রিকেট সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এক খেলা।’
চোপরা জানিয়েছেন, ক্রিকেট ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে রুশদের মধ্যে, ‘স্রেফ মজা করার জন্য ১৯৯৫ সালের দিকে আমরা এখানে ক্রিকেট খেলতে শুরু করি। ২০০১ সালে একটা ছোট টুর্নামেন্টের আয়োজনও করা হয়েছিল। যেখানে অস্ট্রেলিয়া, ভারত আর অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশ নামের তিনটি দল খেলেছিল। ওই টুর্নামেন্টটি সফলই হয়েছিল। সেটারই ধারাবাহিকতায় এই লিগ।’
চোপরার লক্ষ্য এখন রাশিয়ার জাতীয় ক্রিকেট দল গঠন করা। এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে আইসিসি। শিগগিরই লাল-নীল-সাদা তেরঙা পতাকা নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে একটি দল রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করবে বলে আশাবাদী চোপরা। এখনো মূলত ভারতীয় অভিবাসীরাই খেলাটি ধরে রেখেছে। কিন্তু স্থানীয়দের মধ্যে খেলাটি ছড়িয়ে দিতে চোপরাদের চেষ্টার বিরাম নেই। নিয়ম করে দেওয়া হয়েছে, প্রতিটা ক্লাবের দলে কমপক্ষে একজন স্থানীয় খেলোয়াড়কে রাখতেই হবে।
সম্ভাবনা যেমন আছে, আছে সমস্যাও। চোপরা জানালেন, ‘এখানে মস্কোতে ক্রিকেট ব্যাট কিংবা বল পাওয়াই যায় না। সবকিছু আমাদের ভারত থেকে নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমরা সব সমস্যা জয় করে এগিয়ে যেতে চাই। কোনো কিছুই আমাদের দমাতে পারবে না।’
অন্য অনেক খেলায় পরাশক্তি রাশিয়া কি তাহলে ক্রিকেটেও পতাকা ওড়াতে আসছে?
জোরেশোরে শুরু হয়েছে দেশটির ক্রিকেট লিগ—রাশিয়াস ইউনাইটেড ক্রিকেট লিগ (আরইউসিএল)। সাতটি ক্লাব অংশ নিচ্ছে এতে। আরইউসিএলের প্রধান, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী আশভানি চোপরা জানিয়েছেন, ‘ভারতে ক্রিকেট শুধু একটি খেলা নয়, একটি ধর্ম। আমি ক্রিকেট ভালোবাসি। আমি চাই এখানেও ক্রিকেট জনপ্রিয় আর বিস্তৃত হোক। ক্রিকেট সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এক খেলা।’
চোপরা জানিয়েছেন, ক্রিকেট ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে রুশদের মধ্যে, ‘স্রেফ মজা করার জন্য ১৯৯৫ সালের দিকে আমরা এখানে ক্রিকেট খেলতে শুরু করি। ২০০১ সালে একটা ছোট টুর্নামেন্টের আয়োজনও করা হয়েছিল। যেখানে অস্ট্রেলিয়া, ভারত আর অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশ নামের তিনটি দল খেলেছিল। ওই টুর্নামেন্টটি সফলই হয়েছিল। সেটারই ধারাবাহিকতায় এই লিগ।’
চোপরার লক্ষ্য এখন রাশিয়ার জাতীয় ক্রিকেট দল গঠন করা। এরই মধ্যে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়ে দিয়েছে আইসিসি। শিগগিরই লাল-নীল-সাদা তেরঙা পতাকা নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে একটি দল রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করবে বলে আশাবাদী চোপরা। এখনো মূলত ভারতীয় অভিবাসীরাই খেলাটি ধরে রেখেছে। কিন্তু স্থানীয়দের মধ্যে খেলাটি ছড়িয়ে দিতে চোপরাদের চেষ্টার বিরাম নেই। নিয়ম করে দেওয়া হয়েছে, প্রতিটা ক্লাবের দলে কমপক্ষে একজন স্থানীয় খেলোয়াড়কে রাখতেই হবে।
সম্ভাবনা যেমন আছে, আছে সমস্যাও। চোপরা জানালেন, ‘এখানে মস্কোতে ক্রিকেট ব্যাট কিংবা বল পাওয়াই যায় না। সবকিছু আমাদের ভারত থেকে নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমরা সব সমস্যা জয় করে এগিয়ে যেতে চাই। কোনো কিছুই আমাদের দমাতে পারবে না।’
অন্য অনেক খেলায় পরাশক্তি রাশিয়া কি তাহলে ক্রিকেটেও পতাকা ওড়াতে আসছে?
No comments