বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দর আবার বেড়ে গেছে
মার্কিন ডলারের দর পড়ে গেছে। অস্ট্রেলিয়া সুদের হার বাড়িয়েছে। এর জের ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দর বেড়ে আবার নতুন সর্বোচ্চ পর্যায়ে উপনীত হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর গিয়ে ঠেকে এক হাজার ৪৩ ডলার ৭৭ আউন্সে। মূল্যবান ধাতুর প্রতি বিনিয়োগকারীরা নতুনভাবে আকৃষ্ট হওয়ায় এই মূল্যবৃদ্ধি বলে বিশ্লেষকেরা মন্তব্য করেছেন।
গত পরশু অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক নগদ সুদের হার ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সোয়া ৩ শতাংশ করার পর মার্কিন ডলারের বিপরীতে অস্ট্রেলীয় ডলারের মান শক্তিশালী হয়।
উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলো প্রধান মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলার প্রতিস্থাপন করার চিন্তা করছে—এমন একটি খবর প্রচারিত হওয়ার পরপরই অবশ্য বিশ্ববাজারে ডলার দুর্বল হয়ে পড়ে। আর একটা পর্যায়ে বিশ্বের প্রধান রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলার আর থাকবে না—এমন কথাবার্তা অনেক দিন ধরেই চলছে। এটাও ডলারকে দুর্বল করার অন্যতম কারণ।
আর ডলার যদি দুর্বল হয়ে পড়ে, তাহলে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ বিকল্প হলো স্বর্ণ—এই ধারণাই স্বর্ণের দর বাড়িয়ে দিয়েছে।
বলা হচ্ছে, এই বছরের শেষ পর্যন্ত স্বর্ণের দর আরও বাড়তে পারে যদি ডলার দুর্বল হতে থাকে।
আর বড়দিনের উত্সব সামনে রেখে স্বর্ণের আগাম দরও বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ১৭ অক্টোবর ভারতে দীপাবলি উত্সব। সে কারণে ভারতে স্বর্ণের চাহিদা বেড়ে দর বাড়ছে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, আর্থিক বাজারে টালমাটাল অবস্থা আর মূল্যস্ফীতির আশঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা এখন মূল্যবান ধাতু স্বর্ণের দিকে নজর দিয়েছে। তারা স্বর্ণে বিনিয়োগ করাকেই সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করছে।
শুধু স্বর্ণই নয়, বিশ্ববাজারে রুপার দামও প্রতি আউন্স ৩ শতাংশ বেড়ে ১৭ ডলার ১১ সেন্ট এবং প্লাটিনাম প্রতি আউন্স দশমিক ৯০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৩০৫ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে কপারের দর প্রতি টন ছয় হাজার ডলার ছাড়িয়ে এখন ঠেকেছে ছয় হাজার ৬০ ডলারে।
গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর গিয়ে ঠেকে এক হাজার ৪৩ ডলার ৭৭ আউন্সে। মূল্যবান ধাতুর প্রতি বিনিয়োগকারীরা নতুনভাবে আকৃষ্ট হওয়ায় এই মূল্যবৃদ্ধি বলে বিশ্লেষকেরা মন্তব্য করেছেন।
গত পরশু অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক নগদ সুদের হার ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সোয়া ৩ শতাংশ করার পর মার্কিন ডলারের বিপরীতে অস্ট্রেলীয় ডলারের মান শক্তিশালী হয়।
উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলো প্রধান মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলার প্রতিস্থাপন করার চিন্তা করছে—এমন একটি খবর প্রচারিত হওয়ার পরপরই অবশ্য বিশ্ববাজারে ডলার দুর্বল হয়ে পড়ে। আর একটা পর্যায়ে বিশ্বের প্রধান রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলার আর থাকবে না—এমন কথাবার্তা অনেক দিন ধরেই চলছে। এটাও ডলারকে দুর্বল করার অন্যতম কারণ।
আর ডলার যদি দুর্বল হয়ে পড়ে, তাহলে বিনিয়োগের শ্রেষ্ঠ বিকল্প হলো স্বর্ণ—এই ধারণাই স্বর্ণের দর বাড়িয়ে দিয়েছে।
বলা হচ্ছে, এই বছরের শেষ পর্যন্ত স্বর্ণের দর আরও বাড়তে পারে যদি ডলার দুর্বল হতে থাকে।
আর বড়দিনের উত্সব সামনে রেখে স্বর্ণের আগাম দরও বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি ১৭ অক্টোবর ভারতে দীপাবলি উত্সব। সে কারণে ভারতে স্বর্ণের চাহিদা বেড়ে দর বাড়ছে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, আর্থিক বাজারে টালমাটাল অবস্থা আর মূল্যস্ফীতির আশঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা এখন মূল্যবান ধাতু স্বর্ণের দিকে নজর দিয়েছে। তারা স্বর্ণে বিনিয়োগ করাকেই সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করছে।
শুধু স্বর্ণই নয়, বিশ্ববাজারে রুপার দামও প্রতি আউন্স ৩ শতাংশ বেড়ে ১৭ ডলার ১১ সেন্ট এবং প্লাটিনাম প্রতি আউন্স দশমিক ৯০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৩০৫ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে কপারের দর প্রতি টন ছয় হাজার ডলার ছাড়িয়ে এখন ঠেকেছে ছয় হাজার ৬০ ডলারে।
No comments