সব বিভাগীয় শহরেই এসএ গেমসের খেলা
এসএ গেমসের ২৩টি খেলাই ঢাকায় আয়োজনের পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের। কিন্তু কিছু খেলা ঢাকার বাইরে বিশেষ করে বিভাগীয় শহরগুলোয় নিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছেন গেমসের প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় গেমসটা ঢাকার বাইরের মানুষও উপভোগ করতে পারে।
ফেডারেশনের আপত্তি থাকলেও কুস্তি বরিশালে, সাইক্লিং খুলনায়, স্কোয়াশ রাজশাহীতে, উশু সিলেটে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে গেমসের স্টিয়ারিংয়ের কমিটির সভায়। অনূর্ধ্ব-২১ ক্রিকেটের উদ্বোধনী আর সমাপনী হবে ঢাকায়, চট্টগ্রামে হতে পারে বাকি সব ম্যাচ। অনূর্ধ্ব-২১ ফুটবলের দু-একটি ম্যাচ চট্টগ্রামে নেওয়ারও চিন্তা আছে। চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামকে ভেন্যু ধরেই পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এমএ আজিজ স্টেডিয়াম ফুটবলের জন্য এই মুহূর্তে তৈরি নয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে স্টেডিয়ামকে ফুটবলের উপযোগী করে তোলা যাবে কি না, তা নিয়ে আয়োজকেরাই সংশয় প্রকাশ করছেন। ফুটবলের মূল আয়োজনের জন্য ঢাকা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামই তাই শেষ ভরসা।
ঢাকায় ফেডারেশনের নিজস্ব কোর্ট না থাকায় স্কোয়াশ নেওয়া হচ্ছে রাজশাহী। ঢাকায় কোর্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হলেও জমি নিয়ে সমস্যা থাকায় উদ্যোগটা থেমে গেছে। এ অবস্থায় ঢাকা ক্লাব বা গুলশান ক্লাবের চেয়ে রাজশাহী জাফর ইমাম টেনিস কমপ্লেক্সের কোর্টকেই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
ফেডারেশনের আপত্তি থাকলেও কুস্তি বরিশালে, সাইক্লিং খুলনায়, স্কোয়াশ রাজশাহীতে, উশু সিলেটে আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে গেমসের স্টিয়ারিংয়ের কমিটির সভায়। অনূর্ধ্ব-২১ ক্রিকেটের উদ্বোধনী আর সমাপনী হবে ঢাকায়, চট্টগ্রামে হতে পারে বাকি সব ম্যাচ। অনূর্ধ্ব-২১ ফুটবলের দু-একটি ম্যাচ চট্টগ্রামে নেওয়ারও চিন্তা আছে। চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামকে ভেন্যু ধরেই পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তবে এমএ আজিজ স্টেডিয়াম ফুটবলের জন্য এই মুহূর্তে তৈরি নয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে স্টেডিয়ামকে ফুটবলের উপযোগী করে তোলা যাবে কি না, তা নিয়ে আয়োজকেরাই সংশয় প্রকাশ করছেন। ফুটবলের মূল আয়োজনের জন্য ঢাকা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামই তাই শেষ ভরসা।
ঢাকায় ফেডারেশনের নিজস্ব কোর্ট না থাকায় স্কোয়াশ নেওয়া হচ্ছে রাজশাহী। ঢাকায় কোর্ট তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হলেও জমি নিয়ে সমস্যা থাকায় উদ্যোগটা থেমে গেছে। এ অবস্থায় ঢাকা ক্লাব বা গুলশান ক্লাবের চেয়ে রাজশাহী জাফর ইমাম টেনিস কমপ্লেক্সের কোর্টকেই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
No comments