মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি আরও এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে
জীবনযাত্রার মান, আয়ুষ্কাল, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের সমন্বয়ে কোনো দেশের মানব উন্নয়নের চিত্রটি তৈরি হয়। আর অন্য দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করে নির্ণীত হয় অবস্থান, যা উঠে আসে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন সূচকে। আর এই সূচকে এবার বাংলাদেশ দুই ধাপ এগিয়ে ১৮২টি দেশের মধ্যে ১৪৬তম স্থান করে নিয়েছে। এটা অবশ্য ২০০৭ সালের তথ্যের ভিত্তিতে নির্ণয় করা হয়েছে। আবার প্রতিবেদন অনুসারে, মানব উন্নয়নে বাংলাদেশ মধ্যসারির উন্নত দেশগুলোর কাতারে রয়েছে। তাই একে একটি ইতিবাচক অর্জন হিসেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।
ইউএনডিপির প্রতিবেদন থেকে এটা বোঝা যায় যে, নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের মানুষ জীবনমানের উন্নতি করার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে, যার কিছু সুফলও পাচ্ছে। তবে এই সুফল ধরে রাখা এবং উন্নততর অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সঠিক সরকারি পদক্ষেপ ও সমর্থন। সবার জন্য শিক্ষা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও বিশুদ্ধ পানি পাওয়া নিশ্চিত করার মতো কাজগুলোর কোনো বিকল্প নেই। মানব উন্নয়ন সূচকে দুই ধাপ এগিয়ে যাওয়া নিশ্চয়ই ইতিবাচক অগ্রগতি কিন্তু এতে তুষ্ট হওয়ার কোনো অবকাশ নেই। এই সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে নেপাল এগিয়ে আছে ১৪২তম স্থান নিয়ে। তাই মানবদারিদ্র্য কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে সচেতন হতে হবে।
এবারের প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে অভিবাসন, যা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসী আয়প্রবাহ বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর একটি। আর এটি যে দারিদ্র্য হ্রাসের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে, তা ইউএনডিপি প্রতিবেদনেই স্বীকার করা হয়েছে। অথচ অভিবাসী হতে গিয়ে অনেক প্রতিকূলতা ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হয়, অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। তার পরও বেশির ভাগ বাংলাদেশিই মানসম্মত কাজ পান না, কষ্টকর জীবনযাপন করতে হয় তাঁদের। সুতরাং, এদিকে সরকারকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে, গড়ে তুলতে হবে দক্ষ ও শক্তিশালী মানবসম্পদ।
ইউএনডিপির প্রতিবেদন থেকে এটা বোঝা যায় যে, নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশের মানুষ জীবনমানের উন্নতি করার চেষ্টায় প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে, যার কিছু সুফলও পাচ্ছে। তবে এই সুফল ধরে রাখা এবং উন্নততর অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সঠিক সরকারি পদক্ষেপ ও সমর্থন। সবার জন্য শিক্ষা, প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও বিশুদ্ধ পানি পাওয়া নিশ্চিত করার মতো কাজগুলোর কোনো বিকল্প নেই। মানব উন্নয়ন সূচকে দুই ধাপ এগিয়ে যাওয়া নিশ্চয়ই ইতিবাচক অগ্রগতি কিন্তু এতে তুষ্ট হওয়ার কোনো অবকাশ নেই। এই সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে নেপাল এগিয়ে আছে ১৪২তম স্থান নিয়ে। তাই মানবদারিদ্র্য কাটিয়ে ওঠার জন্য সরকারকে সচেতন হতে হবে।
এবারের প্রতিবেদনের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে অভিবাসন, যা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসী আয়প্রবাহ বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলোর একটি। আর এটি যে দারিদ্র্য হ্রাসের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে, তা ইউএনডিপি প্রতিবেদনেই স্বীকার করা হয়েছে। অথচ অভিবাসী হতে গিয়ে অনেক প্রতিকূলতা ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হয়, অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। তার পরও বেশির ভাগ বাংলাদেশিই মানসম্মত কাজ পান না, কষ্টকর জীবনযাপন করতে হয় তাঁদের। সুতরাং, এদিকে সরকারকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে, গড়ে তুলতে হবে দক্ষ ও শক্তিশালী মানবসম্পদ।
No comments