ইরানে আন্তঃমহাদেশীয় ড্রোন আছে, প্রয়োজনে ব্যবহার করা হবে: নৌ কমান্ডার
রিয়ার এডমিরাল হোসেইন খানজাদি |
ইরানের
নৌ কমান্ডার রিয়ার এডমিরাল হোসেইন খানজাদি বলেছেন, তার দেশের হাতে
আন্তঃমহাদেশীয় ড্রোন রয়েছে এবং যদি ভবিষ্যতে কোনো দীর্ঘ অভিযানে প্রয়োজন হয়
তাহলে এগুলোকে ব্যবহার করা হবে।
মঙ্গলবার ইয়োং জার্নালিস্ট ক্লাব বা ওয়াইজেসি'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে খানজাদি ইরানের ড্রোন সক্ষমতা বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন, "তার দেশ পারস্য উপসাগরে মার্কিন যুদ্ধ জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে। আমেরিকা এবং তার মিত্র বাহিনীর জাহাজগুলোর দৈনন্দিক চলাফেরা এবং প্রতি মুর্হূর্তের গতিবিধির সব ছবি ও চিত্র আমাদের আর্কাইভে রয়েছে।" তিনি বলেন, "আমরা অত্যন্ত জোরের সঙ্গেই ঘোষণা করছি যে শত্রুর সব জাহাজ বিশেষ করে আমেরিকার যুদ্ধ জাহাজগুলো এ অঞ্চলে প্রবেশের আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্তূ আমাদের কড়া নজরদারিতে আছে।" এ অঞ্চলে শত্রুদের কী ধরনের মিশন রয়েছে এবং তাদের পদক্ষেপ সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য ইরানি সামরিক বাহিনীর হাতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ অঞ্চলে অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা এবং ভন্ডামিপূর্ণ আচরণের মাধ্যমে শত্রুর জাহাজগুলো চরম নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করছে বলেও অভিযোগ করেন এডমিরাল খানজাদি।
আন্তঃমহাদেশীয় ড্রোন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে জবাবে ইরানি নৌ প্রধান বলেন, "হ্যা আমাদের কাছে এখন এ ধরনের ড্রোন রয়েছে। প্রয়োজনে এগুলো ব্যবহার করা হবে।" গত ৪ জুন জিব্রাল্টার প্রণালীতে ব্রিটিশ নৌ বাহিনী অবৈধভাবে ইরানি তেল ট্যাংকার আটক করায় খানজাদি এর নিন্দা জানিয়ে বলেন, সমুদ্রে দস্যুতা চালানোর দিন শেষ। সব দেশের স্বার্থ এবং সার্বভৌমত্বের প্রতি এখন থেকে সম্মান দেখাতে হবে বলেও দৃঢ়ভাবে উল্লেখ করেন তিনি।
মঙ্গলবার ইয়োং জার্নালিস্ট ক্লাব বা ওয়াইজেসি'কে দেয়া সাক্ষাৎকারে খানজাদি ইরানের ড্রোন সক্ষমতা বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন, "তার দেশ পারস্য উপসাগরে মার্কিন যুদ্ধ জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে। আমেরিকা এবং তার মিত্র বাহিনীর জাহাজগুলোর দৈনন্দিক চলাফেরা এবং প্রতি মুর্হূর্তের গতিবিধির সব ছবি ও চিত্র আমাদের আর্কাইভে রয়েছে।" তিনি বলেন, "আমরা অত্যন্ত জোরের সঙ্গেই ঘোষণা করছি যে শত্রুর সব জাহাজ বিশেষ করে আমেরিকার যুদ্ধ জাহাজগুলো এ অঞ্চলে প্রবেশের আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্তূ আমাদের কড়া নজরদারিতে আছে।" এ অঞ্চলে শত্রুদের কী ধরনের মিশন রয়েছে এবং তাদের পদক্ষেপ সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য ইরানি সামরিক বাহিনীর হাতে রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ অঞ্চলে অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা এবং ভন্ডামিপূর্ণ আচরণের মাধ্যমে শত্রুর জাহাজগুলো চরম নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করছে বলেও অভিযোগ করেন এডমিরাল খানজাদি।
আন্তঃমহাদেশীয় ড্রোন সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে জবাবে ইরানি নৌ প্রধান বলেন, "হ্যা আমাদের কাছে এখন এ ধরনের ড্রোন রয়েছে। প্রয়োজনে এগুলো ব্যবহার করা হবে।" গত ৪ জুন জিব্রাল্টার প্রণালীতে ব্রিটিশ নৌ বাহিনী অবৈধভাবে ইরানি তেল ট্যাংকার আটক করায় খানজাদি এর নিন্দা জানিয়ে বলেন, সমুদ্রে দস্যুতা চালানোর দিন শেষ। সব দেশের স্বার্থ এবং সার্বভৌমত্বের প্রতি এখন থেকে সম্মান দেখাতে হবে বলেও দৃঢ়ভাবে উল্লেখ করেন তিনি।
No comments