ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী মিসাইলের ঘাটতির কারণে এখনও ভুগছে ভারতীয় সেনাবাহিনী by ফ্রান্জ-স্টিফান গাডি
ভারতীয়
সেনাবাহিনী ও ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড
ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশান (ডিআরডিও) চলতি মাসে উত্তর-পশ্চিম ভারতের মরুভূমি
প্রধান পোখরানে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর রেঞ্জে নাগ তৃতীয় প্রজন্মের ট্যাঙ্ক
বিধ্বংসী গাইডেড মিসাইল (এটিজিএম) সফলভাবে গ্রীষ্মকালীন পরীক্ষা করেছে।
৭ জুলাই থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত এই গ্রীষ্মকালীন মহড়া অনুষ্ঠিত হয় বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “নাগ গ্রীষ্মকালিন ইউজার মহড়ার অংশ হিসেবে পোখরান রেঞ্জের চরম তামপাত্রায় ছয়টি মিশন পরিচালনা করা হয়েছে। সবগুলো মিসাইলই মিশনের উদ্দেশ্য অনুযায়ী, সর্বনিম্ন পাল্লা, সর্বোচ্চ পাল্লা, সরাসরি হামলা এবং উপর থেকে হামলার পরীক্ষাগুলোতে সফলভাবে নির্দিষ্ট টার্গেটে আঘাত হেনেছে”।
চলতি বছরের শুরুর দিকে নাগ এটিজিএমের শীতকালীন মহড়াও সফলভাবে শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় উল্লেখ করেছে, “সেনাবাহিনীর একটি ইউজার টিম নির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী এই পরীক্ষা চালিয়েছে। মিসাইল সিস্টেম ফেব্রুয়ারিতে এরই মধ্যে শীতকালিন মহড়াও সফলভাবে শেষ করেছে। শীতকালিন ও গ্রীষ্মকালিন মহড়ায় যে ১০টি মিসাইল পরীক্ষা করা হয়েছে, সবগুলোই সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে”।
ডিআরডিও প্রায় এক দশক ধরে নিজন্স প্রযুক্তিতে নাগ এটিজিএম তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। নাগ সব ঋতুতে ব্যবহারের উপযোগী শীর্ষ অ্যাটাক এটিজিএম, যেটার কার্যক্ষমতার সীমা তিন থেকে সাত কিলোমিটার। এ যাবত স্থল থেকে যতগুলো এটিজিএম পরীক্ষা করা হয়েছে, সেগুলোর সবই করা হয়েছে সশস্ত্র সাঁজোয়া যান ব্যবহার করে।
তবে এটা এখনও নিশ্চিত নয় যে, নাগ সেনাবাহিনীর সমস্ত অপারেশনাল শর্ত পূরণ করতে পারবে কি না। মূল্য উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে কমে আসার পরে একটা চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ সেনাবাহিনী বারবার স্বল্পমূল্যের বিদেশী এটিজিএমের কথা বলে এসেছে। ভারত সরকার এর আগে ইসরাইলের রাফায়েল ডিফেন্স সিস্টেমের সাথে সম্পাদিক একটি ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল করেছে। ওই চুক্তির অধীনে ৩২১টি স্পাইক এটিজিএম সিস্টেম এবং ৮,৩৫৬ মিসাইল কেনার কথা ছিল।
সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ হিসেব মতে, বাহিনীর বিভিন্ন ধরণের ৬৮,০০০ এটিজিএম এবং ৮৫০টি লঞ্চারের ঘাটতি রয়েছে। সেনাবাহিনীর কাছে এই মুহূর্তে যে সব এটিজিএম রয়েছে, সেগুলোর একটা বড় অংশ হলো দ্বিতীয় প্রজন্মের মিলান-২টি এবং কোনকুর্স এটিজিএম সিস্টেম, যেগুলোর রাতে ব্যবহার করা যায় না। বাহিনী দ্রুত সরকার পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে ২,৫০০টি তৃতীয় প্রজন্মের এটিজিএম এবং ৯৬টি লঞ্চার কিনতে চাচ্ছে বলে জানা গেছে। জানুয়ারিতে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ফ্রান্সের তৈরি দ্বিতীয় প্রজন্মের ৫০০০ মিলান এটিজিএম কেনার অনুমোদন দেয়।
নাগ এখন যেই পর্যায়ে রয়েছে, সেটা এই ঘাটতি কতটা পূরণ করতে পারে, সেটা এখন দেখার বিষয়।
৭ জুলাই থেকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত এই গ্রীষ্মকালীন মহড়া অনুষ্ঠিত হয় বলে ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “নাগ গ্রীষ্মকালিন ইউজার মহড়ার অংশ হিসেবে পোখরান রেঞ্জের চরম তামপাত্রায় ছয়টি মিশন পরিচালনা করা হয়েছে। সবগুলো মিসাইলই মিশনের উদ্দেশ্য অনুযায়ী, সর্বনিম্ন পাল্লা, সর্বোচ্চ পাল্লা, সরাসরি হামলা এবং উপর থেকে হামলার পরীক্ষাগুলোতে সফলভাবে নির্দিষ্ট টার্গেটে আঘাত হেনেছে”।
চলতি বছরের শুরুর দিকে নাগ এটিজিএমের শীতকালীন মহড়াও সফলভাবে শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় উল্লেখ করেছে, “সেনাবাহিনীর একটি ইউজার টিম নির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী এই পরীক্ষা চালিয়েছে। মিসাইল সিস্টেম ফেব্রুয়ারিতে এরই মধ্যে শীতকালিন মহড়াও সফলভাবে শেষ করেছে। শীতকালিন ও গ্রীষ্মকালিন মহড়ায় যে ১০টি মিসাইল পরীক্ষা করা হয়েছে, সবগুলোই সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে”।
ডিআরডিও প্রায় এক দশক ধরে নিজন্স প্রযুক্তিতে নাগ এটিজিএম তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। নাগ সব ঋতুতে ব্যবহারের উপযোগী শীর্ষ অ্যাটাক এটিজিএম, যেটার কার্যক্ষমতার সীমা তিন থেকে সাত কিলোমিটার। এ যাবত স্থল থেকে যতগুলো এটিজিএম পরীক্ষা করা হয়েছে, সেগুলোর সবই করা হয়েছে সশস্ত্র সাঁজোয়া যান ব্যবহার করে।
তবে এটা এখনও নিশ্চিত নয় যে, নাগ সেনাবাহিনীর সমস্ত অপারেশনাল শর্ত পূরণ করতে পারবে কি না। মূল্য উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে কমে আসার পরে একটা চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ সেনাবাহিনী বারবার স্বল্পমূল্যের বিদেশী এটিজিএমের কথা বলে এসেছে। ভারত সরকার এর আগে ইসরাইলের রাফায়েল ডিফেন্স সিস্টেমের সাথে সম্পাদিক একটি ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল করেছে। ওই চুক্তির অধীনে ৩২১টি স্পাইক এটিজিএম সিস্টেম এবং ৮,৩৫৬ মিসাইল কেনার কথা ছিল।
সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ হিসেব মতে, বাহিনীর বিভিন্ন ধরণের ৬৮,০০০ এটিজিএম এবং ৮৫০টি লঞ্চারের ঘাটতি রয়েছে। সেনাবাহিনীর কাছে এই মুহূর্তে যে সব এটিজিএম রয়েছে, সেগুলোর একটা বড় অংশ হলো দ্বিতীয় প্রজন্মের মিলান-২টি এবং কোনকুর্স এটিজিএম সিস্টেম, যেগুলোর রাতে ব্যবহার করা যায় না। বাহিনী দ্রুত সরকার পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে ২,৫০০টি তৃতীয় প্রজন্মের এটিজিএম এবং ৯৬টি লঞ্চার কিনতে চাচ্ছে বলে জানা গেছে। জানুয়ারিতে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ফ্রান্সের তৈরি দ্বিতীয় প্রজন্মের ৫০০০ মিলান এটিজিএম কেনার অনুমোদন দেয়।
নাগ এখন যেই পর্যায়ে রয়েছে, সেটা এই ঘাটতি কতটা পূরণ করতে পারে, সেটা এখন দেখার বিষয়।
No comments