আইওএম-এর উপ-মহাপরিচালক পদে নির্বাচন সুবিধাজনক অবস্থানে বাংলাদেশ by মিজানুর রহমান
জাতিসংঘের
অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর উপ-মহাপরিচালক পদের নির্বাচনে প্রার্থী
বিবেচনায় সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। নীতি নির্ধারকরা বলছেন, সরকার
এমন একজনকে প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন দিয়েছে, যিনি অভিবাসন অঙ্গনে অত্যন্ত
পরিচিত মুখ, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক। মিস্টার হক সচিব হওয়ার আগে টানা
এক যুগের বেশি সময় আইওএমে ছিলেন। দুনিয়ার দেশে দেশে তিনি অভিবাসন নিয়ে কাজ
করেছেন। অভিবাসীদের স্বার্থ সুরক্ষা এবং সুযোগ- সুবিধা নিশ্চিতে দরকষাকষির
পাশাপাশি বাঙ্গালি কূটনীতিক হিসাবে বিশ্বাঙ্গনে বাংলাদশকেও তুলে ধরেছেন।
আইওএম থেকে ফেরার পরপরই শহীদুল হককে পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব দেয় সরকার।
তিনি আজ অবধি সরকার প্রধানের সেই আস্থা ধরে রাখতে পেরেছেন। পেশাদার ওই
কূটনীতিক সচিবের দায়িত্ব পালনের অতিরিক্ত হিসাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
অভিবাসন বিষয়ক বিশেষ দূত হিসাবেও কাজ করছেন।
ঢাকা মনে করে, আইওএম এর উপ-মহাপরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হলে বৈশ্বিক অভিবাসনের উন্নত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ওই সংস্থাকে আরও কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে জনাব হক তার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারবেন। প্রার্থী হিসাবে মিস্টার হকও তা-ই বলছেন। সম্প্রতি বিশ্ব রাজনীতি তথা কূটনৈতিক দুনিয়ার হেড কোয়ার্টার নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে তিনি তার আগামীর পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
দুনিয়ার ঝানু কূটনীতিকদের সামনে তিনি বৈশ্বিক অভিবাসনের সামপ্রতিক চালচিত্র তুলে ধরে নিরাপদ, নিয়মতান্ত্রিক ও নিয়মিত অভিবাসন প্রতিষ্ঠায় একটি কার্যকর ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার ওপর জোর দেন। তার বক্তৃতায় অভিবাসনের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ওঠে আসে, ঠিক তেমনি এর সমাধান যে আছে সেটিও ফুটে ওঠে। তিনি একটি বারের জন্য আইওএম ও অভিবাসন নিয়ে তার বিদায়ী দিনের অভিজ্ঞতা বড় পরিসরে তথা বিশ্বের কল্যাণে ব্যবহার করার সূযোগ চান। নির্বাচনে তিনি সবার সমর্থন, ভোট এবং সহায়তা কামনা করেন। বাংলাদেশের ওই প্রার্থীর পক্ষে সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি ক্যাম্পেইন করছেন। গত সপ্তাহে তিনি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ মিশন আয়োজিত একটি কূটনৈতিক পার্টিতে ভোট প্রার্থনা করেছেন। আগামী সপ্তাহে জেনেভায় সর্বশেষ ভোট ক্যাম্পেইনে সরকারের ওই প্রতিনিধি যাচ্ছেন। সেখানেও তিনি শহীদুল হক তথা বাংলাদেশের প্রার্থীকে বিজয়ী করার অনুরোধ রাখবেন। আইওএম-এর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ওই পদে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাড়া সুদান, ফিলিপাইন, আফগানিস্তান ও জর্ডান প্রতিদ্বন্ধিতায় রয়েছে। আগামী ২১ শে জুন জেনেভাস্থ আইওএম হেডকোয়ার্টারে সংস্থাটির ১৭৩ দেশ সদস্য রাষ্ট্র গোপন ব্যালটে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে উপ-মহাপরিচালক নির্বাচিত করবে।
ঢাকা মনে করে, বাংলাদেশের ইতিহাসে দীর্ঘ সময় সচিবের দায়িত্ব পালনকারী ওই ব্যক্তিত্ব অভিবাসন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিশ্ব নেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে সফল হবেন। যেমনটা তিনি বাংলাদেশের জন্য করতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে শহীদুল হক যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে গোটা পশ্চিমা দুনিয়া, এশিয়া থেকে আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য থেকে দূর প্রাচ্য এবং কাছের ও দূরের বন্ধু রাষ্ট্রগুলোতে বহুবার গেছেন। ওই সময়ে দেশগুলোর শীর্ষ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা যেমন বাংলাদেশ সফর করেছেন তেমনি বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরাও দেশগুলো সফর করেছেন। সচিব হিসাবে শহীদুল শুধু সমন্বয়ের কাজটি করেছেন। অবশ্য তার পুরস্কারও তিনি পেয়েছেন। টানা ৬ বছরের বেশি সময় পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে থাকা জনাব হককে এরইমধ্যে সরকার সিনিয়র সেক্রেটারি হিসাবে পদোন্নতি দিয়েছে। গেল বছরের ডিসেম্বরে তার অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার কথা থাকলেও সরকার পররাষ্ট্র সচিব হিসাবেই তার চাকরির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়িয়েছে। অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক নবম বৈশ্বিক ফোরামের সভাপতি হিসাবে ঢাকায় জিএফএমডির সফল আয়োজক বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক ২০১৪ সাল থেকে অভিবাসী পরিবারের সদস্যদের অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘ কমিটির (সিএমডব্লিউ) স্বতন্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি ওই পদে সর্বোচ্চ ভোটে ফের নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
হাই প্রোফাইল ওই ডিপ্লোমেট ২০০১-’১২ অবধি (লিয়েনে) আইওএম-এ থাকা অবস্থায় ফিল্ড অফিস থেকে শুরু করে জেনেভাস্থ প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ আইওএমের পরিচালক হিসেবে তিনি সংস্থার বৈদেশিক সম্পর্ক, দাতাদের সঙ্গে লিয়াজোঁ এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসননীতির বাস্তবায়নের কাজটি বিতর্কমুক্ত থেকে সামলেছেন। এর স্বীকৃতি হিসাবে ২০০৫ সালে আইওএম মহাপরিচালক অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। লিয়েনে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের তরুণ কূটনীতিক হিসাবে তিনি লন্ডন, ব্যাংকক ও জেনেভায় কাজ করেছেন। হেড কোয়ার্টারেও পরিচালকের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। ওয়ার্ল্ড ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ওয়াইপো), আইএলও এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসি থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে এমএ ডিগ্রি অর্জনকারী শহীদুল হক ছাত্রজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় ‘অনারেবল মেন্টর ফর রবার্ট বি স্টিওয়ার্ড’ পুরস্কার পেয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণে উচ্চতর ডিগ্রি নেয়া মিস্টার হক জীবনে কখনও সেকেন্ড হননি। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জনকারী ওই কৃতিমুখ চ্যান্সেলরস অ্যাওয়ার্ড, গ্র্যান্ট কমিশন অ্যাওয়ার্ড এবং চ্যান্সেলরস গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। অভিবাসন ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তন, উন্নয়ন, বাণিজ্য ও মানবাধিকারের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে নিবন্ধ লিখছেন তিনি। বৈশ্বিক অভিবাসন প্রতিবেদনের সম্পাদনা পর্ষদেও কাজ করেছেন। আইওএমের তিনটি প্রশিক্ষণ গাইড এবং শ্রম অভিবাসন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ‘আইওএম-ওএসসিই ট্রেইনারস ম্যানুয়েল’ প্রণয়নেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
ঢাকা মনে করে, আইওএম এর উপ-মহাপরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হলে বৈশ্বিক অভিবাসনের উন্নত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ওই সংস্থাকে আরও কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে জনাব হক তার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারবেন। প্রার্থী হিসাবে মিস্টার হকও তা-ই বলছেন। সম্প্রতি বিশ্ব রাজনীতি তথা কূটনৈতিক দুনিয়ার হেড কোয়ার্টার নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে তিনি তার আগামীর পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
দুনিয়ার ঝানু কূটনীতিকদের সামনে তিনি বৈশ্বিক অভিবাসনের সামপ্রতিক চালচিত্র তুলে ধরে নিরাপদ, নিয়মতান্ত্রিক ও নিয়মিত অভিবাসন প্রতিষ্ঠায় একটি কার্যকর ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার ওপর জোর দেন। তার বক্তৃতায় অভিবাসনের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ওঠে আসে, ঠিক তেমনি এর সমাধান যে আছে সেটিও ফুটে ওঠে। তিনি একটি বারের জন্য আইওএম ও অভিবাসন নিয়ে তার বিদায়ী দিনের অভিজ্ঞতা বড় পরিসরে তথা বিশ্বের কল্যাণে ব্যবহার করার সূযোগ চান। নির্বাচনে তিনি সবার সমর্থন, ভোট এবং সহায়তা কামনা করেন। বাংলাদেশের ওই প্রার্থীর পক্ষে সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি ক্যাম্পেইন করছেন। গত সপ্তাহে তিনি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ মিশন আয়োজিত একটি কূটনৈতিক পার্টিতে ভোট প্রার্থনা করেছেন। আগামী সপ্তাহে জেনেভায় সর্বশেষ ভোট ক্যাম্পেইনে সরকারের ওই প্রতিনিধি যাচ্ছেন। সেখানেও তিনি শহীদুল হক তথা বাংলাদেশের প্রার্থীকে বিজয়ী করার অনুরোধ রাখবেন। আইওএম-এর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ওই পদে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাড়া সুদান, ফিলিপাইন, আফগানিস্তান ও জর্ডান প্রতিদ্বন্ধিতায় রয়েছে। আগামী ২১ শে জুন জেনেভাস্থ আইওএম হেডকোয়ার্টারে সংস্থাটির ১৭৩ দেশ সদস্য রাষ্ট্র গোপন ব্যালটে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে উপ-মহাপরিচালক নির্বাচিত করবে।
ঢাকা মনে করে, বাংলাদেশের ইতিহাসে দীর্ঘ সময় সচিবের দায়িত্ব পালনকারী ওই ব্যক্তিত্ব অভিবাসন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিশ্ব নেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে সফল হবেন। যেমনটা তিনি বাংলাদেশের জন্য করতে পেরেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে শহীদুল হক যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে গোটা পশ্চিমা দুনিয়া, এশিয়া থেকে আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য থেকে দূর প্রাচ্য এবং কাছের ও দূরের বন্ধু রাষ্ট্রগুলোতে বহুবার গেছেন। ওই সময়ে দেশগুলোর শীর্ষ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা যেমন বাংলাদেশ সফর করেছেন তেমনি বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরাও দেশগুলো সফর করেছেন। সচিব হিসাবে শহীদুল শুধু সমন্বয়ের কাজটি করেছেন। অবশ্য তার পুরস্কারও তিনি পেয়েছেন। টানা ৬ বছরের বেশি সময় পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে থাকা জনাব হককে এরইমধ্যে সরকার সিনিয়র সেক্রেটারি হিসাবে পদোন্নতি দিয়েছে। গেল বছরের ডিসেম্বরে তার অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার কথা থাকলেও সরকার পররাষ্ট্র সচিব হিসাবেই তার চাকরির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়িয়েছে। অভিবাসন ও উন্নয়ন বিষয়ক নবম বৈশ্বিক ফোরামের সভাপতি হিসাবে ঢাকায় জিএফএমডির সফল আয়োজক বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক ২০১৪ সাল থেকে অভিবাসী পরিবারের সদস্যদের অধিকারবিষয়ক জাতিসংঘ কমিটির (সিএমডব্লিউ) স্বতন্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি ওই পদে সর্বোচ্চ ভোটে ফের নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
হাই প্রোফাইল ওই ডিপ্লোমেট ২০০১-’১২ অবধি (লিয়েনে) আইওএম-এ থাকা অবস্থায় ফিল্ড অফিস থেকে শুরু করে জেনেভাস্থ প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন। সর্বশেষ আইওএমের পরিচালক হিসেবে তিনি সংস্থার বৈদেশিক সম্পর্ক, দাতাদের সঙ্গে লিয়াজোঁ এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসননীতির বাস্তবায়নের কাজটি বিতর্কমুক্ত থেকে সামলেছেন। এর স্বীকৃতি হিসাবে ২০০৫ সালে আইওএম মহাপরিচালক অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। লিয়েনে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের তরুণ কূটনীতিক হিসাবে তিনি লন্ডন, ব্যাংকক ও জেনেভায় কাজ করেছেন। হেড কোয়ার্টারেও পরিচালকের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন। ওয়ার্ল্ড ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ওয়াইপো), আইএলও এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লেচার স্কুল অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোমেসি থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে এমএ ডিগ্রি অর্জনকারী শহীদুল হক ছাত্রজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় ‘অনারেবল মেন্টর ফর রবার্ট বি স্টিওয়ার্ড’ পুরস্কার পেয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণে উচ্চতর ডিগ্রি নেয়া মিস্টার হক জীবনে কখনও সেকেন্ড হননি। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হওয়ার গৌরব অর্জনকারী ওই কৃতিমুখ চ্যান্সেলরস অ্যাওয়ার্ড, গ্র্যান্ট কমিশন অ্যাওয়ার্ড এবং চ্যান্সেলরস গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। অভিবাসন ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তন, উন্নয়ন, বাণিজ্য ও মানবাধিকারের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে নিবন্ধ লিখছেন তিনি। বৈশ্বিক অভিবাসন প্রতিবেদনের সম্পাদনা পর্ষদেও কাজ করেছেন। আইওএমের তিনটি প্রশিক্ষণ গাইড এবং শ্রম অভিবাসন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ‘আইওএম-ওএসসিই ট্রেইনারস ম্যানুয়েল’ প্রণয়নেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
No comments