শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় অবনতি বাংলাদেশের
পৃথিবীর
কম শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ এবং ক্রমশই এ অবস্থার অবনতি হচ্ছে।
এমনটাই জানাচ্ছে সমপ্রতি প্রকাশিত গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (জিপিআই)। এতে
বিশ্বে শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় ১৬৩ দেশের মধ্যে ১০১তম অবস্থানে রয়েছে
বাংলাদেশ। এ বছর বাংলাদেশের স্কোর ২.১২৮ যা গত বছর ছিল ২.০৮৪। ২০১৮ সালে
বাংলাদেশ এ তালিকায় ৯৩তম অবস্থানে থাকলেও এ বছরের তালিকায় উল্লেখযোগ্য
অবনতি হয়েছে। জিপিআই রিপোর্টে বলা হয়েছে, চীন, ভারত ও বাংলাদেশ তালিকার
নিচের অর্ধেকে রয়েছে। এতে বলা হয়েছে, দেশ তিনটির প্রায় ৪০ কোটি মানুষ চরম
ভাবাপন্ন পরিবেশে বাস করে। জিপিআই জানিয়েছে, গত বছর বাংলাদেশে শুধু
সহিংসতার কারণেই ২২ হাজার ২৯৭ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।
এটি ছিল মোট জিডিপির ৩ শতাংশ।
বরাবরের মতো এবারও বিশ্বের সব থেকে শান্তিপূর্ণ দেশ নির্বাচিত হয়েছে আইসল্যান্ড। ২০০৮ সাল থেকে এই অবস্থান ধরে রেখেছে আইসল্যান্ড। তালিকায় এর পরই আছে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল ও ডেনমার্ক। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে তালিকায় ভারত ১৪১তম, পাকিস্তান ১৫৩তম ও তালিকার সবার নিচে ১৬৩তম অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তান।
সামপ্রতিক এই রিপোর্টে দেখা গেছে, গত বছরের তুলনায় পৃথিবীতে সামান্য হলেও শান্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের ৮৬টি রাষ্ট্রের এ তালিকায় উন্নতি হয়েছে ও ৭৬ রাষ্ট্রের অবনতি হয়েছে। এই তালিকার শীর্ষ ২০ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে ভূটানের। গত ১২ বছরে এই তালিকায় ৪৩ ধাপ উপরে ওঠে এসেছে দেশটি।
এদিকে, পুরো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ দেশ হচ্ছে আফগানিস্তান। পূর্বে এ স্থানে ছিল সিরিয়া। এ বছর দেশটি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশের মধ্যে আরো রয়েছে দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও ইরাক।
জিপিআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বে শান্তি কমার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের ভূমিকা রয়েছে। কারণ সমপদ, জীবিকা, নিরাপত্তা ও অভিবাসনের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ফলে বাড়ছে সহিংস সংঘাতের পরিমাণ। জিপিআই বলেছে, ঢাকার বস্তিগুলো থেকে সরে যাচ্ছেন অনেকে। এরকম মানুষদের ৮২ শতাংশ তাদের অভিবাসনের কারণ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট কারণ উল্লেখ করেছে। ব্যবহারযোগ্য সমপদ উচ্চহারে হ্রাস পাওয়ায় তা নিয়ে বেড়েছে সহিংসতা।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সামুদ্রিক পৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়লে তাতে আক্রান্ত হবে বাংলাদেশের অন্তত ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ। পানির নিচে তলিয়ে যাবে ১৬ শতাংশ ভূখণ্ড। ঘরহারা হবেন বহু উপকূলীয় জনগণ। এতে দেশের ভেতর অভিবাসনের হার আরো বাড়বে।
এটি ছিল মোট জিডিপির ৩ শতাংশ।
বরাবরের মতো এবারও বিশ্বের সব থেকে শান্তিপূর্ণ দেশ নির্বাচিত হয়েছে আইসল্যান্ড। ২০০৮ সাল থেকে এই অবস্থান ধরে রেখেছে আইসল্যান্ড। তালিকায় এর পরই আছে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, পর্তুগাল ও ডেনমার্ক। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে তালিকায় ভারত ১৪১তম, পাকিস্তান ১৫৩তম ও তালিকার সবার নিচে ১৬৩তম অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তান।
সামপ্রতিক এই রিপোর্টে দেখা গেছে, গত বছরের তুলনায় পৃথিবীতে সামান্য হলেও শান্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের ৮৬টি রাষ্ট্রের এ তালিকায় উন্নতি হয়েছে ও ৭৬ রাষ্ট্রের অবনতি হয়েছে। এই তালিকার শীর্ষ ২০ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উন্নতি হয়েছে ভূটানের। গত ১২ বছরে এই তালিকায় ৪৩ ধাপ উপরে ওঠে এসেছে দেশটি।
এদিকে, পুরো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ দেশ হচ্ছে আফগানিস্তান। পূর্বে এ স্থানে ছিল সিরিয়া। এ বছর দেশটি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশের মধ্যে আরো রয়েছে দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও ইরাক।
জিপিআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বে শান্তি কমার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের ভূমিকা রয়েছে। কারণ সমপদ, জীবিকা, নিরাপত্তা ও অভিবাসনের ওপর এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। ফলে বাড়ছে সহিংস সংঘাতের পরিমাণ। জিপিআই বলেছে, ঢাকার বস্তিগুলো থেকে সরে যাচ্ছেন অনেকে। এরকম মানুষদের ৮২ শতাংশ তাদের অভিবাসনের কারণ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট কারণ উল্লেখ করেছে। ব্যবহারযোগ্য সমপদ উচ্চহারে হ্রাস পাওয়ায় তা নিয়ে বেড়েছে সহিংসতা।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সামুদ্রিক পৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়লে তাতে আক্রান্ত হবে বাংলাদেশের অন্তত ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ। পানির নিচে তলিয়ে যাবে ১৬ শতাংশ ভূখণ্ড। ঘরহারা হবেন বহু উপকূলীয় জনগণ। এতে দেশের ভেতর অভিবাসনের হার আরো বাড়বে।
No comments