জি২০: বাণিজ্যে জোর ট্রাম্পের, সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে জিনপিংয়ের সতর্কতা
জি২০
সম্মেলনে প্রথম দিনের বক্তব্যে নিজের উদ্দেশ্য পরিষ্কার করে তুলে ধরেছেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। জানিয়েছেন, এই সম্মেলনে বাণিজ্যই তার
প্রধান লক্ষ্য। অন্যদিকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অর্থনীতির দেশ চীনের
প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক
করেছেন। এছাড়া, বহুপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে, জাপান, ভারত ও
রাশিয়া। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
শুক্রবার থেকে জাপানে শুরু হয়েছে জি২০ সম্মেলন। এতে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের ১৯ দেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) নেতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা। সম্মেলনের ফাঁকে একে অপরের সঙ্গে ব্যক্তিগত ও বহুপাক্ষিক বৈঠক করছেন নেতারা। এসব নেতাদের মধ্যে ট্রাম্পও রয়েছেন।
শুক্রবার তিনি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে, ভারতের নরেন্দ্র মোদিসহ অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এছাড়া, শনিবার জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে তার। কয়েকদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্র-জাপান নিরাপত্তা চুক্তির সমালোচনা করেন তিনি। বলেন, এতে একপাক্ষিকভাবে বেশি লাভবান হচ্ছে জাপান। এছাড়া, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ভারতের আরোপিত শুল্কহার প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।
মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার আগে ট্রাম্প বলেন, আমার ধারণা আমরা ঘোষণা করার মতো বেশ কয়েকটি বড় বিষয় পাবো। বড় ধরণের বাণিজ্য চুক্তি। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমরা ভারতের সঙ্গে পণ্য উৎপাদন করা বিষয়ে বেশ বড় ধরণের চুক্তি করছি।
জাপানের বিষয়ে আবে’কে ট্রাম্প বলেন, ওহিও, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা ও মিশিগানে আপনাদের অনেক মোটরগাড়ি প্রতিষ্ঠান পাঠানোর বিষয়টিতে আমি খুশি।
আবের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প জানান, জাপানি ক্রেতারা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সরঞ্জাম কেনার ব্যাপারে আবের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। তবে এক জাপানি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমন কোনো বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট জিনপিং। তিনি বলেন, এসব সংরক্ষণবাদ বৈশ্বিক বাণিজ্য শৃঙ্খলা নষ্ট করছে। নষ্ট হচ্ছে আমাদের সকলের স্বার্থ, চাপা পড়ে যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা।
সম্মেলনের প্রথম দিন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন মোদি। তার সঙ্গে কিছু একমত প্রকাশ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ¬াদিমিত পুতিন। বলেছেন, অনেকে জেনেভা-ভিত্তিক সংগঠনটি ধ্বংস করার চেষ্টা চালাচ্ছে। পুতিন বলেন, আমরা মনে করি ডব্লিউটিও’কে ধ্বংস করা বা এর ভ’মিকা সংকুচিত করা উৎপাদন-বিরোধী।
যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ইঙ্গিত করে পুতিন আরো বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। সংরক্ষণবাদ ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়ছে বিশ্ব বাণিজ্যে।
শনিবার সম্মেলনটি শেষ হবে। এদিন বিশ্ব নেতাদের মধ্যে উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
শুক্রবার থেকে জাপানে শুরু হয়েছে জি২০ সম্মেলন। এতে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের ১৯ দেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) নেতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা। সম্মেলনের ফাঁকে একে অপরের সঙ্গে ব্যক্তিগত ও বহুপাক্ষিক বৈঠক করছেন নেতারা। এসব নেতাদের মধ্যে ট্রাম্পও রয়েছেন।
শুক্রবার তিনি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে, ভারতের নরেন্দ্র মোদিসহ অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এছাড়া, শনিবার জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে তার। কয়েকদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্র-জাপান নিরাপত্তা চুক্তির সমালোচনা করেন তিনি। বলেন, এতে একপাক্ষিকভাবে বেশি লাভবান হচ্ছে জাপান। এছাড়া, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ভারতের আরোপিত শুল্কহার প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।
মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার আগে ট্রাম্প বলেন, আমার ধারণা আমরা ঘোষণা করার মতো বেশ কয়েকটি বড় বিষয় পাবো। বড় ধরণের বাণিজ্য চুক্তি। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমরা ভারতের সঙ্গে পণ্য উৎপাদন করা বিষয়ে বেশ বড় ধরণের চুক্তি করছি।
জাপানের বিষয়ে আবে’কে ট্রাম্প বলেন, ওহিও, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা ও মিশিগানে আপনাদের অনেক মোটরগাড়ি প্রতিষ্ঠান পাঠানোর বিষয়টিতে আমি খুশি।
আবের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প জানান, জাপানি ক্রেতারা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সরঞ্জাম কেনার ব্যাপারে আবের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। তবে এক জাপানি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমন কোনো বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য সংরক্ষণবাদের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট জিনপিং। তিনি বলেন, এসব সংরক্ষণবাদ বৈশ্বিক বাণিজ্য শৃঙ্খলা নষ্ট করছে। নষ্ট হচ্ছে আমাদের সকলের স্বার্থ, চাপা পড়ে যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা।
সম্মেলনের প্রথম দিন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন মোদি। তার সঙ্গে কিছু একমত প্রকাশ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ¬াদিমিত পুতিন। বলেছেন, অনেকে জেনেভা-ভিত্তিক সংগঠনটি ধ্বংস করার চেষ্টা চালাচ্ছে। পুতিন বলেন, আমরা মনে করি ডব্লিউটিও’কে ধ্বংস করা বা এর ভ’মিকা সংকুচিত করা উৎপাদন-বিরোধী।
যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ইঙ্গিত করে পুতিন আরো বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। সংরক্ষণবাদ ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়ছে বিশ্ব বাণিজ্যে।
শনিবার সম্মেলনটি শেষ হবে। এদিন বিশ্ব নেতাদের মধ্যে উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
No comments