নিজ শহরে মালালা
সোয়াত
উপত্যকার নিজের বাড়িতে ফিরেছেন মালালা ইউসুফজাই। পাঁচ বছর আগে এখানেই
নারীশিক্ষার পক্ষে প্রচারণা চালানোর কারণে তালেবান জঙ্গিরা তার মাথায় গুলি
করেছিল। শনিবার সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে হেলিকপ্টারে চড়ে সোয়াতে
পৌঁছান তিনি। ঘুরে দেখেন নিজের শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন জায়গা। এ খবর
দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, শনিবার সকালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নোবেল বিজয়ী মালালা (২০) সোয়াতে পৌঁছান। এসময় পৃষ্ঠা তার সঙ্গে বাবা-মা ও দুই ভাই ছিল। সোয়াতে নিজের পুরনো বন্ধু ও স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এসময় বেশ উৎফুল্ল দেখা যায় তাকে। পরে সোয়াত ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
২০১২ সাল পর্যন্ত মালালা ও তার পরিবার সোয়াতের মিঙ্গোরা শহরে থাকতো। ওই বছরের ৯ই অক্টোবর তালেবান জঙ্গিরা স্কুলছাত্রী মালালাকে বহনকারী বাসে হামলা চালায়। তারা বাসে উঠে জিজ্ঞাসা করতে থাকে-‘মালালা কে?’। পরিচয় পেয়ে তার মাথায় গুলি চালায় জঙ্গিরা। প্রাথমিকভাবে তাকে পাকিস্তানের সেনা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বৃটেনের বার্মিংহামে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরপরই দৃশ্যপট বদলে যেতে থাকে। সোয়াতের মালালা ইউসুফজাই বিশ্বজুড়ে নারী শিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত হয়ে ওঠেন। ২০১৪ সালে সবচেয়ে কম বয়সী ব্যক্তি হিসেবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। এ সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে থাকেন। পড়ালেখা করেন দেশটির প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় অক্সফোর্ডে। দুদিন আগে হঠাৎ করেই পাকিস্তানে ফিরে যান তিনি। ঘুরে দেখেন নিজের পুরনো বাড়ি, স্কুল ও শহর।
খবরে বলা হয়, শনিবার সকালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নোবেল বিজয়ী মালালা (২০) সোয়াতে পৌঁছান। এসময় পৃষ্ঠা তার সঙ্গে বাবা-মা ও দুই ভাই ছিল। সোয়াতে নিজের পুরনো বন্ধু ও স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। এসময় বেশ উৎফুল্ল দেখা যায় তাকে। পরে সোয়াত ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
২০১২ সাল পর্যন্ত মালালা ও তার পরিবার সোয়াতের মিঙ্গোরা শহরে থাকতো। ওই বছরের ৯ই অক্টোবর তালেবান জঙ্গিরা স্কুলছাত্রী মালালাকে বহনকারী বাসে হামলা চালায়। তারা বাসে উঠে জিজ্ঞাসা করতে থাকে-‘মালালা কে?’। পরিচয় পেয়ে তার মাথায় গুলি চালায় জঙ্গিরা। প্রাথমিকভাবে তাকে পাকিস্তানের সেনা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য বৃটেনের বার্মিংহামে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এরপরই দৃশ্যপট বদলে যেতে থাকে। সোয়াতের মালালা ইউসুফজাই বিশ্বজুড়ে নারী শিক্ষা আন্দোলনের অগ্রদূত হয়ে ওঠেন। ২০১৪ সালে সবচেয়ে কম বয়সী ব্যক্তি হিসেবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। এ সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে থাকেন। পড়ালেখা করেন দেশটির প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় অক্সফোর্ডে। দুদিন আগে হঠাৎ করেই পাকিস্তানে ফিরে যান তিনি। ঘুরে দেখেন নিজের পুরনো বাড়ি, স্কুল ও শহর।
No comments