'ভূমি দিবসে' গাজায় ইসরাইলি গণহত্যায় আমেরিকা ও সৌদি আরবের সমর্থন ছিল
ইসলামি
সহযোগিতা সংস্থা বা ওআইসি'র আন্ত:সংসদীয় ইউনিয়নের প্রধান ও ইরানের
পার্লামেন্ট স্পিকার আলী লারিজানি ভূমি দিবসে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের
বিক্ষোভ মিছিলের ওপর দখলদার ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলা ও মানবতা বিরোধী
অপরাধের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
তিনি মজলুম ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য দাবির প্রতি সমর্থন জানানোর পাশাপাশি ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের নিন্দা জানানো এবং নতুন করে সংকট সৃষ্টির ইসরাইলি প্রচেষ্টা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মুসলিম দেশগুলোসহ সারা বিশ্বের সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রধান সমর্থক হিসেবে ইরান সারা বিশ্বের কাছে ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞের স্বরূপ তুলে ধরেছে। আমেরিকার সবুজ সংকেতে সৌদি আরবসহ আরো কয়েকটি আরব দেশের সমর্থন নিয়ে ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নতুন করে নৃশংসতা শুরু করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বায়তুল মোকাদ্দাসকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পর ইসরাইল আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সৌদি সরকার দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে আপোষের নীতি গ্রহণ করলেও ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষার বিষয়টি তাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না। সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড থেকে এ চিত্রই ফুটে উঠেছে। সৌদি যুবরাজের সম্প্রতি আমেরিকা সফর ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের প্রতি রিয়াদের সমর্থনেরই প্রমাণ। কেননা আমেরিকার সবুজ সংকেত পেয়েই গত দু'দিনে ইসরাইল গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বাহরাম কাসেমি এ ব্যাপারে বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইল দীর্ঘদিন ধরে দখলদারিত্ব, হত্যা, নির্যাতন চালিয়ে আসছে। কিন্তু তারপরও গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার জন্য মার্কিন শাসক গোষ্ঠী এবং মধ্যপ্রাচ্যের অপরিপক্ক ও অনভিজ্ঞ কিছু নেতা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ কারণে ইসরাইল আরো বেশি ঔদ্ধত্য হয়ে উঠেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সৌদি আরব ও আমেরিকার সবুজ সংকেতে ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারীদের ওপর ইসরাইলি সেনাদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে ১৭ জন শহীদ ও দেড় হাজার আহত হয়েছে। গাজায় ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের নিন্দা জানাতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উদ্যোগের বিরুদ্ধে আমেরিকার অবস্থান থেকে বোঝা যায়, এ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নিজেদের অনুকূলে আনার জন্য ওয়াশিংটন ইসরাইলকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী এই বর্বর গণহত্যার প্রতি সমর্থন দিয়েছেন। তবে তার এটা মনে রাখা উচিত ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা এ আগ্রাসনে জবাব দেবে। ইসরাইলকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা যদিও মুসলিম বিশ্বের রয়েছে কিন্তু কয়েকটি আরব দেশের শাসকের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতার উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়েতি বলেছেন, আমেরিকা ও ইউরোপের কয়েকটি সরকার মধ্যপ্রাচ্যে তাদের নীল নকশা বাস্তবায়নের জন্য ইসরাইলকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেয়ার পাশাপাশি মুসলমানদেরকে একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি জনগণ প্রতিরোধের মাধ্যমে তাদের হারানো ভূমি একদিন পুনরুদ্ধার করেই ছাড়বে।
তিনি মজলুম ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য দাবির প্রতি সমর্থন জানানোর পাশাপাশি ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের নিন্দা জানানো এবং নতুন করে সংকট সৃষ্টির ইসরাইলি প্রচেষ্টা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মুসলিম দেশগুলোসহ সারা বিশ্বের সংসদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রধান সমর্থক হিসেবে ইরান সারা বিশ্বের কাছে ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞের স্বরূপ তুলে ধরেছে। আমেরিকার সবুজ সংকেতে সৌদি আরবসহ আরো কয়েকটি আরব দেশের সমর্থন নিয়ে ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে নতুন করে নৃশংসতা শুরু করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বায়তুল মোকাদ্দাসকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পর ইসরাইল আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সৌদি সরকার দখলদার ইসরাইলের সঙ্গে আপোষের নীতি গ্রহণ করলেও ফিলিস্তিনিদের অধিকার রক্ষার বিষয়টি তাদের কাছে প্রাধান্য পাচ্ছে না। সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড থেকে এ চিত্রই ফুটে উঠেছে। সৌদি যুবরাজের সম্প্রতি আমেরিকা সফর ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের প্রতি রিয়াদের সমর্থনেরই প্রমাণ। কেননা আমেরিকার সবুজ সংকেত পেয়েই গত দু'দিনে ইসরাইল গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বাহরাম কাসেমি এ ব্যাপারে বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইল দীর্ঘদিন ধরে দখলদারিত্ব, হত্যা, নির্যাতন চালিয়ে আসছে। কিন্তু তারপরও গোপনে কিংবা প্রকাশ্যে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার জন্য মার্কিন শাসক গোষ্ঠী এবং মধ্যপ্রাচ্যের অপরিপক্ক ও অনভিজ্ঞ কিছু নেতা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ কারণে ইসরাইল আরো বেশি ঔদ্ধত্য হয়ে উঠেছে।
গত শুক্র ও শনিবার সৌদি আরব ও আমেরিকার সবুজ সংকেতে ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারীদের ওপর ইসরাইলি সেনাদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণে ১৭ জন শহীদ ও দেড় হাজার আহত হয়েছে। গাজায় ইসরাইলি অপরাধযজ্ঞের নিন্দা জানাতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উদ্যোগের বিরুদ্ধে আমেরিকার অবস্থান থেকে বোঝা যায়, এ অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নিজেদের অনুকূলে আনার জন্য ওয়াশিংটন ইসরাইলকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী এই বর্বর গণহত্যার প্রতি সমর্থন দিয়েছেন। তবে তার এটা মনে রাখা উচিত ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা এ আগ্রাসনে জবাব দেবে। ইসরাইলকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা যদিও মুসলিম বিশ্বের রয়েছে কিন্তু কয়েকটি আরব দেশের শাসকের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়া যাচ্ছে না।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতার উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়েতি বলেছেন, আমেরিকা ও ইউরোপের কয়েকটি সরকার মধ্যপ্রাচ্যে তাদের নীল নকশা বাস্তবায়নের জন্য ইসরাইলকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেয়ার পাশাপাশি মুসলমানদেরকে একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি জনগণ প্রতিরোধের মাধ্যমে তাদের হারানো ভূমি একদিন পুনরুদ্ধার করেই ছাড়বে।
No comments