শুভ জন্মদিন গোলাম সারওয়ার
বাংলাদেশ
সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের ৭৫তম
জন্মবার্ষিকী আজ রোববার। দিনটি উদযাপনে এবার বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা
হয়েছে। গত রাত ১২টা ১ মিনিটে সমকাল কার্যালয়ে কেক কাটার মধ্য দিয়ে শুরু হয়
জন্মদিনের অনুষ্ঠান। প্রিয় সম্পাদককে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত করেন
সমকালের সহকর্মীরা। গোলাম সারওয়ারের পরিবারের সদস্যরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত
ছিলেন।
জন্মদিন উপলক্ষে আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রয়েছে আনন্দঘন অনুষ্ঠান। 'সুবর্ণরেখায় বাতিঘর' শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে গঠিত 'গোলাম সারওয়ার জন্মবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় কমিটি'। অনুষ্ঠানে সম্মাননা গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হবে। থাকবে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার রবীন্দ্রসঙ্গীত এবং পূজা সেনগুপ্ত ও তার দলের নৃত্য।
বাংলাদেশের সাংবাদিকতায় উজ্জ্বল এক নাম গোলাম সারওয়ার। মুক্তচিন্তা, প্রগতিশীল মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে তিনি সোচ্চার। সাংবাদিকতা জগতে তিনি প্রতিষ্ঠানতুল্য ব্যক্তিত্ব। ষাটের দশকে সাংবাদিকতার শুরু থেকে টানা পাঁচ দশকের বেশি সময় গোলাম সারওয়ার এই পেশায় মেধা, যুক্তিবোধ, পেশাদারিত্ব, দায়িত্বশীলতা, অসাম্প্র্রদায়িক চিন্তা-চেতনার নিরবচ্ছিন্ন চর্চায় নিজেকে অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংবাদপত্রের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ বার্তা বিভাগে তার সৃজনশীলতা, সংবাদবোধ ও তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এদেশের সংবাদমাধ্যম জগতে উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গোলাম সারওয়ার দৈনিক ইত্তেফাক-এ দীর্ঘ ২৭ বছর বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে একাধারে সৃজনশীল ও পেশাদার সাংবাদিকতায় অতুলনীয় দক্ষতার স্বাক্ষর রাখেন। কৃতিত্বের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে সম্পাদক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন দৈনিক যুগান্তর। ছয় বছর পর ২০০৫ সালে দৈনিক সমকালের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সারওয়ার সাংবাদিকতায় জীবনব্যাপী অনন্য অবদানের জন্য ২০১৪ সালে একুশে পদক পান। মেধা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার কারণে তাকে অনেকেই 'সাংবাদিকদের শিক্ষক' হিসেবে অভিহিত করেন।
গোলাম সারওয়ারের জন্ম ১৯৪৩ সালের ১ এপ্রিল বরিশালের বানারীপাড়ার এক সল্ফ্ভ্রান্ত পরিবারে। বাবা মরহুম গোলাম কুদ্দুস মোল্লা ও মা মরহুম সিতারা বেগমের জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের দৈনিক 'আজাদী'র বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা হিসেবে তার সাংবাদিকতা পেশার সূচনা।
জন্মদিন উপলক্ষে আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রয়েছে আনন্দঘন অনুষ্ঠান। 'সুবর্ণরেখায় বাতিঘর' শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে গঠিত 'গোলাম সারওয়ার জন্মবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় কমিটি'। অনুষ্ঠানে সম্মাননা গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হবে। থাকবে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার রবীন্দ্রসঙ্গীত এবং পূজা সেনগুপ্ত ও তার দলের নৃত্য।
বাংলাদেশের সাংবাদিকতায় উজ্জ্বল এক নাম গোলাম সারওয়ার। মুক্তচিন্তা, প্রগতিশীল মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে তিনি সোচ্চার। সাংবাদিকতা জগতে তিনি প্রতিষ্ঠানতুল্য ব্যক্তিত্ব। ষাটের দশকে সাংবাদিকতার শুরু থেকে টানা পাঁচ দশকের বেশি সময় গোলাম সারওয়ার এই পেশায় মেধা, যুক্তিবোধ, পেশাদারিত্ব, দায়িত্বশীলতা, অসাম্প্র্রদায়িক চিন্তা-চেতনার নিরবচ্ছিন্ন চর্চায় নিজেকে অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন। প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংবাদপত্রের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ বার্তা বিভাগে তার সৃজনশীলতা, সংবাদবোধ ও তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এদেশের সংবাদমাধ্যম জগতে উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গোলাম সারওয়ার দৈনিক ইত্তেফাক-এ দীর্ঘ ২৭ বছর বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে একাধারে সৃজনশীল ও পেশাদার সাংবাদিকতায় অতুলনীয় দক্ষতার স্বাক্ষর রাখেন। কৃতিত্বের ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে সম্পাদক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন দৈনিক যুগান্তর। ছয় বছর পর ২০০৫ সালে দৈনিক সমকালের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধা গোলাম সারওয়ার সাংবাদিকতায় জীবনব্যাপী অনন্য অবদানের জন্য ২০১৪ সালে একুশে পদক পান। মেধা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার কারণে তাকে অনেকেই 'সাংবাদিকদের শিক্ষক' হিসেবে অভিহিত করেন।
গোলাম সারওয়ারের জন্ম ১৯৪৩ সালের ১ এপ্রিল বরিশালের বানারীপাড়ার এক সল্ফ্ভ্রান্ত পরিবারে। বাবা মরহুম গোলাম কুদ্দুস মোল্লা ও মা মরহুম সিতারা বেগমের জ্যেষ্ঠ সন্তান তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় ১৯৬২ সালে চট্টগ্রামের দৈনিক 'আজাদী'র বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা হিসেবে তার সাংবাদিকতা পেশার সূচনা।
No comments