ছবি প্রকাশের পরও বর্ষবরণে যৌন নিপীড়নকারীদের সনাক্ত না করা পুলিশের প্রহসন : ছাত্র ইউনিয়নের
পয়লা
বৈশাখের উৎসবে টিএসসিতে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় চিহ্নিত অপরাধীদের সনাক্ত করতে
না পেরে প্রতিবেদন পেশ করা তদন্তের নামে প্রহসন বলে অভিযোগ করেছে ছাত্র
ইউনিয়ন। শনিবার সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি লাকী আক্তার এবং সাধারণ সম্পাদক
জি এম জিলানী শুভ এক যৌথ বিবৃতিতে এ অভিযোগ করেন। তারা প্রতিবেদনটির তীব্র
নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি বলে পুলিশের বক্তব্য উল্লেখ করে বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, পুলিশের এহেন স্বেচ্ছা প্রনোদিত অপারগতার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়ে যায়, নারী নির্যাতনের বিষয়ে এই রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন। এই ধরনের ছবি প্রকাশের পরও চিহ্নিত অপরাধীদের সনাক্ত করতে না পেরে প্রতিবেদন পেশ করা তদন্তের নামে পুলিশের প্রহসন। এই তদন্ত প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে যৌন নিপীড়নকে এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে আরও একবার সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হল।
তারা বলেন, পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে যৌন নিপীড়নের ঘটনার পরে প্রায় আরেক পহেলা বৈশাখ আসতে চলল কিন্তু এখনও জড়িতদের সনাক্ত করা নিয়ে চলছে প্রশাসনের অনীহা এবং অপারগতা। যতক্ষণ পর্যন্ত সারাদেশে যৌন নিপীড়নের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হচ্ছে এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়ন বিরোধী নীতিমালা বাস্তবায়িত না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত ছাত্র ইউনিয়ন দেশের নারী সমাজসহ ছাত্র জনতাকে সাথে নিয়ে যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম জারি রাখবে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ১৪ এপ্রিল টিএসসিতে বর্ষবরণের নানাবিধ আয়োজনের মধ্যে নজিরবীহিন যৌন নিপীড়ন ঘটনার সময় ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি লিটন নন্দী যৌন হয়রানিতে জড়িত দু‘জনকে আটক করে পুলিশের হাতে দিলেও পরবর্তীতে তাদেরকে গ্রেফতার না করে ছেড়ে দেওয়া হয়। গোটা দেশে ছাত্র ইউনিয়ন পাল্টা আঘাতের ব্যানারে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, নারী সমাজকে সাথে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলে। যৌন নিপীড়নে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবিতে ডিএমপি কার্যালয় ঘেরাও করার সময় শতাধিক ছাত্র ইউনিয়ন নেতাকর্মী আহত হয়। পুলিশ আন্দোলনের মুখে বাধ্য হয়ে কিছুটা তৎপরতা দেখায় এবং সোরওয়ার্দী উদ্যানের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা হতে ধারণকৃত ৮ জন অপরাধীর ছবি প্রকাশ করে। পুলিশ প্রধান ছবি দেখে চিহ্নিত করে অপরাধীদের ধরিয়ে দিতে এক লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেন।
মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি বলে পুলিশের বক্তব্য উল্লেখ করে বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, পুলিশের এহেন স্বেচ্ছা প্রনোদিত অপারগতার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়ে যায়, নারী নির্যাতনের বিষয়ে এই রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন। এই ধরনের ছবি প্রকাশের পরও চিহ্নিত অপরাধীদের সনাক্ত করতে না পেরে প্রতিবেদন পেশ করা তদন্তের নামে পুলিশের প্রহসন। এই তদন্ত প্রতিবেদনের মধ্য দিয়ে যৌন নিপীড়নকে এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে আরও একবার সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হল।
তারা বলেন, পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে যৌন নিপীড়নের ঘটনার পরে প্রায় আরেক পহেলা বৈশাখ আসতে চলল কিন্তু এখনও জড়িতদের সনাক্ত করা নিয়ে চলছে প্রশাসনের অনীহা এবং অপারগতা। যতক্ষণ পর্যন্ত সারাদেশে যৌন নিপীড়নের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হচ্ছে এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়ন বিরোধী নীতিমালা বাস্তবায়িত না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত ছাত্র ইউনিয়ন দেশের নারী সমাজসহ ছাত্র জনতাকে সাথে নিয়ে যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রাম জারি রাখবে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ১৪ এপ্রিল টিএসসিতে বর্ষবরণের নানাবিধ আয়োজনের মধ্যে নজিরবীহিন যৌন নিপীড়ন ঘটনার সময় ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি লিটন নন্দী যৌন হয়রানিতে জড়িত দু‘জনকে আটক করে পুলিশের হাতে দিলেও পরবর্তীতে তাদেরকে গ্রেফতার না করে ছেড়ে দেওয়া হয়। গোটা দেশে ছাত্র ইউনিয়ন পাল্টা আঘাতের ব্যানারে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, নারী সমাজকে সাথে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলে। যৌন নিপীড়নে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবিতে ডিএমপি কার্যালয় ঘেরাও করার সময় শতাধিক ছাত্র ইউনিয়ন নেতাকর্মী আহত হয়। পুলিশ আন্দোলনের মুখে বাধ্য হয়ে কিছুটা তৎপরতা দেখায় এবং সোরওয়ার্দী উদ্যানের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা হতে ধারণকৃত ৮ জন অপরাধীর ছবি প্রকাশ করে। পুলিশ প্রধান ছবি দেখে চিহ্নিত করে অপরাধীদের ধরিয়ে দিতে এক লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেন।
No comments