বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কজুড়ে গর্ত
(সিলেটের বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কে রয়েছে অসংখ্য গর্ত। ছবিটি গতকাল সড়কের বিশ্বনাথের কারিকোনা এলাকা থেকে তোলা l প্রথম আলো ) সিলেটের
বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র চার কিলোমিটার। কিন্তু সড়কজুড়ে রয়েছে অসংখ্য গর্ত। এতে বিশ্বনাথ ও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার প্রায়
পাঁচ লাখ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার
হচ্ছে রোগী ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
এলাকার অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সড়কটি সংস্কারের অভাবে তাঁদের প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। কোথাও যেতে সময় বেশি লাগছে ও টাকাও খরচ হচ্ছে বেশি। তাঁরা আরও জানান, সিলেট শহরের যানজট এড়াতে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার জনসাধারণও সড়কটি ব্যবহার করে থাকে। ছাতকের দুটি সিমেন্ট কারখানার ভারী যানবাহনও এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু এ সড়কে অসংখ্য গর্ত থাকায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সড়ক দিয়ে চলতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ ছাড়া যানবাহনেরও মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বৃষ্টির সময় এসব গর্তে পানি জমায় দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কের ডান পাশে রয়েছে বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। যেখানে প্রতিদিন শতাধিক রোগী আসেন। একই পাশে রয়েছে বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজ। এ কলেজে প্রতিদিন কয়েক শ শিক্ষার্থী আসা-যাওয়া করেন। এ ছাড়া রামসুন্দর অগ্রগামী উচ্চবিদ্যালয়সহ সড়কের উভয় পাশে রয়েছে আরও দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অসংখ্য মসজিদ, মন্দির, মৎস্য ও কৃষি খামার।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের মে মাসে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ব্যয়ে ‘রশিদপুর-বিশ্বনাথ-রামাপাশা-লামাকাজী সড়কের’ বর্ধিতকরণ ও সংস্কারকাজের উদ্বোধন করা হয়। এরপর এ সড়কে আর কোনো সংস্কারকাজ হয়নি। উদ্বোধনের ১০-১৫ দিন পর থেকেই সড়কটির বিভিন্ন অংশে গর্ত সৃষ্টি হতে শুরু করে।
শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, শারমিন বেগম, আপ্তাব উদ্দিন, আবু-বক্কর, শিরীন বেগম জানান, সড়কে গর্ত থাকায় তাঁদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা করতে সমস্যায় পড়তে হয়।
বিশ্বনাথ-জগন্নাথপুর বাস-মিনিবাস সমিতির সভাপতি ফজর আলী জানান, সড়ক ভালো থাকলে যাত্রীদের পাশাপাশি চালকদেরও দুর্ভোগ কমে যায়। এতে চালকেরা যেমন যানবাহনের মেরামতের অতিরিক্ত ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পান, তেমনি যাত্রীরা সঠিক সময়ের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন। এ জন্য গুরুত্বের দিক বিবেচনা করে সড়কটি দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কার করা প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে সওজ সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ মনিরুল ইসলাম জানান, খুব শিগগির সড়কটির সংস্কারকাজ শুরু হবে।
এলাকার অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সড়কটি সংস্কারের অভাবে তাঁদের প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। কোথাও যেতে সময় বেশি লাগছে ও টাকাও খরচ হচ্ছে বেশি। তাঁরা আরও জানান, সিলেট শহরের যানজট এড়াতে সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলার জনসাধারণও সড়কটি ব্যবহার করে থাকে। ছাতকের দুটি সিমেন্ট কারখানার ভারী যানবাহনও এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু এ সড়কে অসংখ্য গর্ত থাকায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সড়ক দিয়ে চলতে হচ্ছে যাত্রীদের। এ ছাড়া যানবাহনেরও মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বৃষ্টির সময় এসব গর্তে পানি জমায় দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
বিশ্বনাথ-রশিদপুর সড়কের ডান পাশে রয়েছে বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। যেখানে প্রতিদিন শতাধিক রোগী আসেন। একই পাশে রয়েছে বিশ্বনাথ ডিগ্রি কলেজ। এ কলেজে প্রতিদিন কয়েক শ শিক্ষার্থী আসা-যাওয়া করেন। এ ছাড়া রামসুন্দর অগ্রগামী উচ্চবিদ্যালয়সহ সড়কের উভয় পাশে রয়েছে আরও দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অসংখ্য মসজিদ, মন্দির, মৎস্য ও কৃষি খামার।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের মে মাসে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ব্যয়ে ‘রশিদপুর-বিশ্বনাথ-রামাপাশা-লামাকাজী সড়কের’ বর্ধিতকরণ ও সংস্কারকাজের উদ্বোধন করা হয়। এরপর এ সড়কে আর কোনো সংস্কারকাজ হয়নি। উদ্বোধনের ১০-১৫ দিন পর থেকেই সড়কটির বিভিন্ন অংশে গর্ত সৃষ্টি হতে শুরু করে।
শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, শারমিন বেগম, আপ্তাব উদ্দিন, আবু-বক্কর, শিরীন বেগম জানান, সড়কে গর্ত থাকায় তাঁদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাওয়া-আসা করতে সমস্যায় পড়তে হয়।
বিশ্বনাথ-জগন্নাথপুর বাস-মিনিবাস সমিতির সভাপতি ফজর আলী জানান, সড়ক ভালো থাকলে যাত্রীদের পাশাপাশি চালকদেরও দুর্ভোগ কমে যায়। এতে চালকেরা যেমন যানবাহনের মেরামতের অতিরিক্ত ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পান, তেমনি যাত্রীরা সঠিক সময়ের মধ্যে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন। এ জন্য গুরুত্বের দিক বিবেচনা করে সড়কটি দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কার করা প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে সওজ সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ মনিরুল ইসলাম জানান, খুব শিগগির সড়কটির সংস্কারকাজ শুরু হবে।
No comments