ভয়াবহতম বিদ্যুৎ বিপর্যয় by আশরাফুল ইসলাম
স্মরণকালের ভয়াবহতম বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কবলে পড়েছে দেশ। এর আগে সারা দেশে একযোগে কখনো বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেনি। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের মতে, ভারত থেকে আসা বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনে ত্রুটি দেখা দেয়ায় সারা দেশে একযোগে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটে। বিদ্যুতের এমন বিপর্যয় আগে কখনো ঘটেছে বলে কেউ স্মরণ করতে পারেননি। বিভিন্ন সময় জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক বিভ্রাট বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যা দেখা দিলেও তা ছিল সাময়িক। গতকালের মতো একযোগে সারা দেশ বিদ্যুৎবিহীন হয়ে যাওয়া আগে কখনো দেখেনি দেশবাসী। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের মতে, ভারতীয় ও বাংলাদেশের সরবরাহ লাইনের সংযোগস্থলে ত্রুটির কারণে বিদ্যুতের এ বিপর্যয় ঘটে। এ জন্য সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী তিন দিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ দিকে কখন বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তারও কোনো সদুত্তর নেই বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে। গতকাল দুপুরে বলা হয়, বিকেল ৫টার মধ্যে বিদ্যুৎ আসবে। ৫টায় বলা হয় আরো ছয়-সাত ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) সারা দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি সচল হয়নি।
বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে গতকাল রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিশেষ করে ইট-বালু ঘেরা রাজধানীসহ সারা দেশের শহরগুলোতে দুর্ভোগ হয় বেশি। সারা দিন বিদ্যুৎ না থাকায় হাসপাতালগুলোর অপারেশন থিয়েটার অচল হয়ে পড়ে। অপারেশন চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় রোগীরা পড়েন মহা বিপাকে। বিদ্যুতের কারণে পানির পাম্প অচল হয়ে যায়। এ কারণে পানির তীব্র সঙ্কটের মুখে পড়ে। ফ্রিজে থাকা মাছ-তরকারি নষ্ট হয়ে যায়। সিএনজি স্টেশনগুলো বিদ্যুৎ না থাকায় অচল হয়ে যায়। এ কারণে জ্বালানির অভাবে রাস্তায়ই বন্ধ হয়ে যায় গাড়ি। মোট কথা সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের সাথে অচল হয়ে যায় মানুষের জীবনযাত্রাও।
গতকাল দুপুরে রামপুরায় সারা দেশ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের জন্য আমরা দুঃখিত। এ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই। এ রকমটা কখনো কখনো হতেই পারে। নিউ ইয়র্কেও কয়েক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ ছিল না। এর আগে গতকাল দুপুরে তিনি এক ঘণ্টার মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশা প্রকাশ করেন।
এ দিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভেড়ামারা বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ত্রুটির কারণে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দেয়। এ সময় (বেলা পৌনে ১টা) আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছয়টি ও রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন একযোগে বন্ধ হয়ে যায়।
এ দিকে আশুগঞ্জের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হওয়ার পরপরই একে একে সারা দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল বেলা ৩টা থেকে ৪টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় ৭৫০ মেগাওয়াট। কিন্তু সাড়ে ৪টার পর আরো বিপর্যয় হয়। সাড়ে ৪টার পর আরো সাড়ে ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের মতে, ভারত থেকে প্রতিদিন ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়। এটি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা কেন্দ্রের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়ে থাকে।
কিন্তু গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার সময় ভারত থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। সাধারণত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে চাপ কমানোর জন্য সমপরিমাণ বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করতে হয়। কিন্তু লোড ডেসপাস কোম্পানি সমপরিমাণ বিদ্যুৎ চালু না করায় ভারতীয় ও বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের সংযোগ স্থলে বিপর্যয় ঘটে। এর ফলেই সারা দেশ ব্ল্যাক আউট হয়ে যায়। এ দিকে সারা দেশে সন্ধ্যার মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিকের আশার কথা কর্তৃপ দিলেও ত্রুটি সারতে গিয়ে ফের বিপর্যয় দেখা দেয় জাতীয় গ্রিডে। ফলে বিদ্যুৎ সঙ্কট দীর্ঘায়িত হচ্ছে।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম আল বেরুনি জানান, ইতোমধ্যে কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ আসতে শুরু করেছে। কুষ্টিয়া থেকে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেলা ১১টা ২৯ মিনিটে ভেড়ামারা উপজেলার ষোলদাগ এলাকায় জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে ত্রুটি দেখা দেয়ার পর ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়।
গতকাল দেশে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ছয় হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। অন্য দিকে বেলা ৩টা পর্যন্ত মাত্র ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে। কিন্তু ৩টার পর তা আবার বেড়ে ৭৫০ মেগাওয়াট হলেও ৪টা ২৫ মিনিটে আবারো বিপর্যয় হওয়ায় ৪টা ২৫ মিনিটের পর বিদ্যুৎ উৎপাদন ১০০ মেগাওয়াটে নেমে আসে।
এ দিকে পিডিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, উচ্চপর্যায়ের বৈঠক চলছে। কেন বিপর্যয় হলো তা নিয়ে পর্যালোচনা চলছে। তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো দ্রুত মেরামতের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকার সব এলাকায় বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
এ দিকে জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৯টি ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। দ্রুত মেরামত করে পাঁচটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার তা বন্ধ হয়ে যায়। রাত সাড়ে ৭টার পর আবার তা সচল হয়।
এ দিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাত ৮টার পর বন্ধ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো মেরামত শেষে একে একে সচল হতে শুরু করে। ৮টার পর এক হাজার ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এ দিয়ে বিমানবন্দর ও এর আশপাশের এলাকায় এবং গণভবন, বঙ্গভবন ও এর আশপাশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, সারা দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সকাল ৮টা বেজে যাবে।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ও সচিবকে প্রধানমন্ত্রীর তলব : রাতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ও বিদ্যুৎসচিবকে তলব করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের সাথে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যান পিডিবির চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিদ্যুৎ বিভাগের এক দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে গতকাল রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। বিশেষ করে ইট-বালু ঘেরা রাজধানীসহ সারা দেশের শহরগুলোতে দুর্ভোগ হয় বেশি। সারা দিন বিদ্যুৎ না থাকায় হাসপাতালগুলোর অপারেশন থিয়েটার অচল হয়ে পড়ে। অপারেশন চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় রোগীরা পড়েন মহা বিপাকে। বিদ্যুতের কারণে পানির পাম্প অচল হয়ে যায়। এ কারণে পানির তীব্র সঙ্কটের মুখে পড়ে। ফ্রিজে থাকা মাছ-তরকারি নষ্ট হয়ে যায়। সিএনজি স্টেশনগুলো বিদ্যুৎ না থাকায় অচল হয়ে যায়। এ কারণে জ্বালানির অভাবে রাস্তায়ই বন্ধ হয়ে যায় গাড়ি। মোট কথা সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের সাথে অচল হয়ে যায় মানুষের জীবনযাত্রাও।
গতকাল দুপুরে রামপুরায় সারা দেশ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের জন্য আমরা দুঃখিত। এ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই। এ রকমটা কখনো কখনো হতেই পারে। নিউ ইয়র্কেও কয়েক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ ছিল না। এর আগে গতকাল দুপুরে তিনি এক ঘণ্টার মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার আশা প্রকাশ করেন।
এ দিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভেড়ামারা বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ত্রুটির কারণে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দেয়। এ সময় (বেলা পৌনে ১টা) আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ছয়টি ও রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিনটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন একযোগে বন্ধ হয়ে যায়।
এ দিকে আশুগঞ্জের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হওয়ার পরপরই একে একে সারা দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায়। গতকাল বেলা ৩টা থেকে ৪টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় ৭৫০ মেগাওয়াট। কিন্তু সাড়ে ৪টার পর আরো বিপর্যয় হয়। সাড়ে ৪টার পর আরো সাড়ে ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের মতে, ভারত থেকে প্রতিদিন ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়। এটি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা কেন্দ্রের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়ে থাকে।
কিন্তু গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার সময় ভারত থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। সাধারণত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে চাপ কমানোর জন্য সমপরিমাণ বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু করতে হয়। কিন্তু লোড ডেসপাস কোম্পানি সমপরিমাণ বিদ্যুৎ চালু না করায় ভারতীয় ও বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের সংযোগ স্থলে বিপর্যয় ঘটে। এর ফলেই সারা দেশ ব্ল্যাক আউট হয়ে যায়। এ দিকে সারা দেশে সন্ধ্যার মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিকের আশার কথা কর্তৃপ দিলেও ত্রুটি সারতে গিয়ে ফের বিপর্যয় দেখা দেয় জাতীয় গ্রিডে। ফলে বিদ্যুৎ সঙ্কট দীর্ঘায়িত হচ্ছে।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম আল বেরুনি জানান, ইতোমধ্যে কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ আসতে শুরু করেছে। কুষ্টিয়া থেকে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেলা ১১টা ২৯ মিনিটে ভেড়ামারা উপজেলার ষোলদাগ এলাকায় জাতীয় বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে ত্রুটি দেখা দেয়ার পর ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়।
গতকাল দেশে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ছয় হাজার ৬০০ মেগাওয়াট। অন্য দিকে বেলা ৩টা পর্যন্ত মাত্র ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে। কিন্তু ৩টার পর তা আবার বেড়ে ৭৫০ মেগাওয়াট হলেও ৪টা ২৫ মিনিটে আবারো বিপর্যয় হওয়ায় ৪টা ২৫ মিনিটের পর বিদ্যুৎ উৎপাদন ১০০ মেগাওয়াটে নেমে আসে।
এ দিকে পিডিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, উচ্চপর্যায়ের বৈঠক চলছে। কেন বিপর্যয় হলো তা নিয়ে পর্যালোচনা চলছে। তিনি জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো দ্রুত মেরামতের কাজ চলছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকার সব এলাকায় বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
এ দিকে জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৯টি ইউনিট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। দ্রুত মেরামত করে পাঁচটি ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার তা বন্ধ হয়ে যায়। রাত সাড়ে ৭টার পর আবার তা সচল হয়।
এ দিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাত ৮টার পর বন্ধ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো মেরামত শেষে একে একে সচল হতে শুরু করে। ৮টার পর এক হাজার ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এ দিয়ে বিমানবন্দর ও এর আশপাশের এলাকায় এবং গণভবন, বঙ্গভবন ও এর আশপাশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, সারা দেশে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সকাল ৮টা বেজে যাবে।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ও সচিবকে প্রধানমন্ত্রীর তলব : রাতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ও বিদ্যুৎসচিবকে তলব করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের সাথে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যান পিডিবির চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিদ্যুৎ বিভাগের এক দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
No comments