আমরা বার বার কেন হারছি : রাহুল
টানা দুবার ক্ষমতায় থাকার পর হার। এই ধাক্কা সামলে না উঠতেই হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্র রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে আবার হার। লোকসভা নির্বাচনের পর বিধানসভা নির্বাচনের এ ভরাডুবি ভাবিয়ে তুলেছে ভারতের কংগ্রেসের কাণ্ডারী রাহুল গান্ধীকে। শেষ পর্যন্ত উপদেষ্টাদের দ্বারস্থ হয়েছেন রাহুল। তাদের কাছে প্রশ্ন রেখেছেন- আমরা এভাবে হারছি কেন?
ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, রাহুল গান্ধী বৃহস্পতিবার দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে চার ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাদের মধ্যে গুলাম নবী আযাদ, অম্বিকা সোনি, মণি শঙ্কর আয়ার ও জয়পাল রেড্ডির মতো ঝানু নেতারা ছিলেন। তারা কংগ্রেসের ধারাবাহিক ব্যর্থতা নিয়ে আলোচনা করেন। টিম রাহুল থেকে বৈঠকে ছিলেন জয়রাম রমেশ, শচীন পাইলট এবং মীনাক্ষী নটরাজন। মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় বিজেপির কাছে পরাজয়ের পর এই প্রথম রাহুল সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল আগামী দিনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে কংগ্রেসের ঘুরে দাঁড়ানো। কেন্দ্রে পর পর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা ও দলীয় কোন্দলকে পরাজয়ের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হরিয়ানায় কংগ্রেস ১০ বছর ও মহারাষ্ট্রে জোটবদ্ধভাবে ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। আবার কেউ কেউ রাহুলের দুর্বল নেতৃত্বকেও এর জন্য দায়ী করে থাকেন। বৈঠকে যোগ দেয়া নেতাদের কয়েকজন মনে করেন, দলীয় উদ্দেশ্য ও আদর্শকে সাধারণ মানুষের মধ্যে আরও ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ, দলীয় আদর্শে বিশ্বাস করলেই হবে না, সেগুলো বুঝে ভোটারদের মধ্যেও ছড়িয়ে দিতে হবে। কিন্তু কংগ্রেস নেতাকর্মীরা এ কাজটি ঠিক মতো করছেন না। বৈঠকে দলের কর্মকাণ্ড এবং আগামী দিনের কৌশল নিয়েও আলোচনা করা হয়। কয়েকজন সিনিয়র নেতা জওহর লাল নেহেরুর আমলে দল যেভাবে চলেছে সেই পথে চলার পরামর্শ দেন। শিক্ষা, সামাজিক সেবামূলক ও পরিচ্ছন্ন কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার তাগিদ দেন।
ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, রাহুল গান্ধী বৃহস্পতিবার দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে চার ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাদের মধ্যে গুলাম নবী আযাদ, অম্বিকা সোনি, মণি শঙ্কর আয়ার ও জয়পাল রেড্ডির মতো ঝানু নেতারা ছিলেন। তারা কংগ্রেসের ধারাবাহিক ব্যর্থতা নিয়ে আলোচনা করেন। টিম রাহুল থেকে বৈঠকে ছিলেন জয়রাম রমেশ, শচীন পাইলট এবং মীনাক্ষী নটরাজন। মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানায় বিজেপির কাছে পরাজয়ের পর এই প্রথম রাহুল সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন। বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল আগামী দিনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে কংগ্রেসের ঘুরে দাঁড়ানো। কেন্দ্রে পর পর দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা ও দলীয় কোন্দলকে পরাজয়ের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হরিয়ানায় কংগ্রেস ১০ বছর ও মহারাষ্ট্রে জোটবদ্ধভাবে ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। আবার কেউ কেউ রাহুলের দুর্বল নেতৃত্বকেও এর জন্য দায়ী করে থাকেন। বৈঠকে যোগ দেয়া নেতাদের কয়েকজন মনে করেন, দলীয় উদ্দেশ্য ও আদর্শকে সাধারণ মানুষের মধ্যে আরও ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ, দলীয় আদর্শে বিশ্বাস করলেই হবে না, সেগুলো বুঝে ভোটারদের মধ্যেও ছড়িয়ে দিতে হবে। কিন্তু কংগ্রেস নেতাকর্মীরা এ কাজটি ঠিক মতো করছেন না। বৈঠকে দলের কর্মকাণ্ড এবং আগামী দিনের কৌশল নিয়েও আলোচনা করা হয়। কয়েকজন সিনিয়র নেতা জওহর লাল নেহেরুর আমলে দল যেভাবে চলেছে সেই পথে চলার পরামর্শ দেন। শিক্ষা, সামাজিক সেবামূলক ও পরিচ্ছন্ন কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার তাগিদ দেন।
No comments