সড়ক দুর্ঘটনার নেপথ্যে ১৮ লাখ অবৈধ যানবাহন by মোল্লাহ রাশিম
সারা দেশের প্রায় ২২ লাখ বৈধ যানবাহন চলাচল করে। এর মধ্যে নিয়মিত ফিটনেস পরীক্ষা করা হয় ৫ লাখ যানের। এর বাইরে ঠিক কি পরিমাণ অবৈধ যানবাহন রাস্তায় চলাচল করে এর কোন পরিসংখ্যান নেই সড়ক বিভাগে। এ ছাড়া বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানের কাছেও এর সঠিক পরিসংখ্যান নেই। তবে সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, কয়েক লাখ যানবাহন রাস্তায় চলাচল করে; যাদের কোন নিবন্ধন নেই। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যাত্রী কল্যাণ সমিতির একটি জরিপের তথ্য অনুযায়ী সারা দেশে অবৈধ যানবাহনের সংখ্যা ১৮ লাখের মতো। তবে এই তথ্যের সঙ্গে দ্বিমত রয়েছে সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের। তবে সংখ্যা যা-ই হোক সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনার বড় একটি কারণ এই অবৈধ যানবাহন। সূত্র জানায়, বৈধ ও অবৈধ মিলে মোট ৪০ লাখ মোটরযান চললেও ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে সাড়ে ১৪ লাখ। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির ২০১৩ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে ১৮ লাখ অবৈধ যানবাহন চলাচল করছে। এসব যানবাহন ডিসি, স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলের ছত্রচ্ছায়ায় চলাচল করছে। এ ব্যাপারে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, অবৈধ এসব যানবাহন চিহ্নিত করে বিআরটিএর বৈধ যানবাহনের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। তা নাহলে সরকারের সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর যে উদ্যোগ তা পূরণ হবে না।
বিআরটি সূত্রে জানা যায়, দেশের অভ্যন্তরীণ রাস্তাগুলোতে চলতে বিশ ক্যাটিগরির যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন নিতে হয় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) থাকে। এগুলো হলো এম্বুলেন্স, অটোরিকশা, অটো টেম্পো, বাস, কার্গো ভ্যান, কাভার্ড ভ্যান, ডেলিভারি ভ্যান, হিউম্যান হলার, জিপ (হার্ড/সফট), মাইক্রোবাস, মিনিবাস, মটরসাইকেল, পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ট্যাঙ্কার, ট্রাক্সিক্যাব, ট্রাকটর, ট্রাক, অন্যান্য যানবাহন। বিআরটিএ ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২১ লাখ ৫১ হাজার ১৪০টি পরিবহনকে রাস্তায় চলার অনুমতি দিয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ২৬৬টি এম্বুলেন্স, ১৫৭৫৮টি অটোরিকশা, ৩০০ অটো টেম্পো, ১১০৬টি বাস, ৫৫১টি কার্গো ভ্যান, ২২৮৯টি কাভার্ড ভ্যান, ৮২৭টি ডেলিভারি ভ্যান, ১৬৪টি হিউম্যান হলার, ১২৯৫টি জিপ (হার্ড/সফট), ৩৩৯৬টি মাইক্রোবাস, ১৭৫টি মিনিবাস, ৬৯১৩৬টি মটর সাইকেল, ৭০৪২টি পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), ১১৫৪১টি প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, ১২৬টি স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ২৪৯টি ট্যাঙ্কার, ৩১৫টি ট্রাক্সিক্যাব, ১১৭০টি ট্রাকটর, ৬৮৪৬টি ট্রাক, ১১৪৪টি অন্যান্য যানবাহনের লাইসেন্স দিয়েছে। এভাবে দেশে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সেপ্টেম্বও পর্যন্ত নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা দাঁড়ায়, ৩৭০২টি এম্বুলেন্স, ২,০২,১৮৬টি অটোরিকশা, ১৫৭৬২টি অটো টেম্পো, ৩৩১৯১টি বাস, ৫৫৩১টি কার্গো ভ্যান, ১৩৯৯৩টি কাভার্ড ভ্যান, ২০৫৬২টি ডেলিভারি ভ্যান, ৮৯৩৬টি হিউম্যান হলার, ৩৮৫৯৮টি জিপ (হার্ড/সফট), ৭৯৪০৭টি মাইক্রোবাস, ২৬৪৯২টি মিনিবাস, ১১৩০৪০৫ টি মটরসাইকেল, ৬৩৯২০টি পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), ২৬৪০১৭টি প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, ৭৩৪৬টি স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ৩৯৬৩টি ট্যাঙ্কার, ৪৪৯৯৩টি ট্রাক্সিক্যাব, ৩২৩৪৯টি ট্রাকটর, ১০৬৫০৮টি ট্রাক, ৩৫৪৯টি।
রাজধানী ঢাকার যানবাহনের ফিটনেস পরীক্ষার দায়িত্ব নিয়োজিত মাত্র ১ জন উপ-পরিচালক রয়েছেন। তার অধীনে রয়েছে ১১ জন কর্মকর্তা। অথচ রাজধানীর রাস্তায় চলে ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৮১২টি যানবাহন। এগুলোর মধ্যে মটরসাইকেল রয়েছে তিন লাখ ২৮ হাজার ৩৪২টি। মটরসাইকেল ফিটনেস পরীক্ষা করতে হয় না বিধায় প্রতিবছর বাকি ৫ লাখ ৭ হাজার ৪৭০টি যানবাহনের পরীক্ষা করেন তারা। হয়রানি ও ঘুষ লেনদেনের কারণে অনেকে ফিটনেস সার্টিফিকেট নিতে যান না বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে বিআরটিএ’র উপ পরিচালক শীতাংশু শেখর বিশ্বাস মানজমিনকে বলেন, আমাদের কেউ ঘুষ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে এমন তথ্য আমার জানা নেই। গাড়ির মালিকরাই বরং ইচ্ছা করে গাড়ির ফিটনেস পরীক্ষা করতে আসে না। এছাড়া আমাদের লোকবল সঙ্কট তো আছেই। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, ঢাকার রাস্তায় ফিটনেসবিহীন গাড়ি যে চলছে না সেটা আমি অস্বীকার করব না। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়েই তো চলছে। প্রশাসন চাইলেই তো ওই সব ফিটনেস বিহীন গাড়ি বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু তারা দিচ্ছে না। আমরাও চাই ওইসব গাড়ি সরকার বন্ধ করে দিক। এক্ষেত্রে আমরা বিআরটিএকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। তিনি আরও বলেন, নিয়ম অনুযায়ী গাড়ির ফিটনেস পরীক্ষা করার জন্য বিআরটিএর নির্ধারিত অফিসে যেতে হয়। কিন্তু চিটাগাং রোডের একটি গাড়ি যখন ফিটনেস পরীক্ষার জন্য বিআরটিএ’র অফিসে যায় তখন ওই সব রোডের ট্রাফিক পুলিশরা তাদের নানাভাবে হয়রানি করে বলে তিনি জানান। এজন্যও অনেক গাড়ির মালিক ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যেতে চায় না। তার মতে, সকল গাড়ির ফিটনেসের জন্য বিআরটিএ কর্মকর্তাদের টার্মিনালে গিয়ে ফিটনেস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। যদিও আমরা বিআরটিএ কর্তৃপক্ষকে অনেক আগেই এই বিষয়ে জানিয়েছি। কিন্তু তারা আমাদের এ পরামর্শ এখনও আমলে নেয়নি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির সভাপতি খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমরা বিআরটিএর আইন মেনেই রাস্তায় চলতে চাই। আমার জানা মতে, দেশে কোন অবৈধ গাড়ি নেই। যদি থাকে তাহলে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খুঁজে বের করার উদ্যোগ নিক। আমরা এক্ষেত্রে সব ধরনের সহযোগিতা করব। অবৈধ যানবাহনের পরিসংখ্যানের ব্যাপারে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন, আমাদের কাছে এমন কোন তথ্য জানা নেই। তবে অবৈধ যানবাহন যাতে রাস্তায় চলতে না পারে সে ব্যাপারে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কারণ রাস্তায় গাড়ি দুর্ঘটনায় কোন মানুষ মারা যাক সেটা কখনই প্রত্যাশা করি না।
বিআরটি সূত্রে জানা যায়, দেশের অভ্যন্তরীণ রাস্তাগুলোতে চলতে বিশ ক্যাটিগরির যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন নিতে হয় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) থাকে। এগুলো হলো এম্বুলেন্স, অটোরিকশা, অটো টেম্পো, বাস, কার্গো ভ্যান, কাভার্ড ভ্যান, ডেলিভারি ভ্যান, হিউম্যান হলার, জিপ (হার্ড/সফট), মাইক্রোবাস, মিনিবাস, মটরসাইকেল, পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ট্যাঙ্কার, ট্রাক্সিক্যাব, ট্রাকটর, ট্রাক, অন্যান্য যানবাহন। বিআরটিএ ২০০৯ সাল থেকে চলতি বছরের ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ২১ লাখ ৫১ হাজার ১৪০টি পরিবহনকে রাস্তায় চলার অনুমতি দিয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ২৬৬টি এম্বুলেন্স, ১৫৭৫৮টি অটোরিকশা, ৩০০ অটো টেম্পো, ১১০৬টি বাস, ৫৫১টি কার্গো ভ্যান, ২২৮৯টি কাভার্ড ভ্যান, ৮২৭টি ডেলিভারি ভ্যান, ১৬৪টি হিউম্যান হলার, ১২৯৫টি জিপ (হার্ড/সফট), ৩৩৯৬টি মাইক্রোবাস, ১৭৫টি মিনিবাস, ৬৯১৩৬টি মটর সাইকেল, ৭০৪২টি পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), ১১৫৪১টি প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, ১২৬টি স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ২৪৯টি ট্যাঙ্কার, ৩১৫টি ট্রাক্সিক্যাব, ১১৭০টি ট্রাকটর, ৬৮৪৬টি ট্রাক, ১১৪৪টি অন্যান্য যানবাহনের লাইসেন্স দিয়েছে। এভাবে দেশে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সেপ্টেম্বও পর্যন্ত নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা দাঁড়ায়, ৩৭০২টি এম্বুলেন্স, ২,০২,১৮৬টি অটোরিকশা, ১৫৭৬২টি অটো টেম্পো, ৩৩১৯১টি বাস, ৫৫৩১টি কার্গো ভ্যান, ১৩৯৯৩টি কাভার্ড ভ্যান, ২০৫৬২টি ডেলিভারি ভ্যান, ৮৯৩৬টি হিউম্যান হলার, ৩৮৫৯৮টি জিপ (হার্ড/সফট), ৭৯৪০৭টি মাইক্রোবাস, ২৬৪৯২টি মিনিবাস, ১১৩০৪০৫ টি মটরসাইকেল, ৬৩৯২০টি পিকআপ (ডাবল/সিঙ্গেল ক্যাবিন), ২৬৪০১৭টি প্রাইভেট প্যাসেঞ্জার কার, ৭৩৪৬টি স্পেশাল পারপার্স ভেহিকেল, ৩৯৬৩টি ট্যাঙ্কার, ৪৪৯৯৩টি ট্রাক্সিক্যাব, ৩২৩৪৯টি ট্রাকটর, ১০৬৫০৮টি ট্রাক, ৩৫৪৯টি।
রাজধানী ঢাকার যানবাহনের ফিটনেস পরীক্ষার দায়িত্ব নিয়োজিত মাত্র ১ জন উপ-পরিচালক রয়েছেন। তার অধীনে রয়েছে ১১ জন কর্মকর্তা। অথচ রাজধানীর রাস্তায় চলে ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৮১২টি যানবাহন। এগুলোর মধ্যে মটরসাইকেল রয়েছে তিন লাখ ২৮ হাজার ৩৪২টি। মটরসাইকেল ফিটনেস পরীক্ষা করতে হয় না বিধায় প্রতিবছর বাকি ৫ লাখ ৭ হাজার ৪৭০টি যানবাহনের পরীক্ষা করেন তারা। হয়রানি ও ঘুষ লেনদেনের কারণে অনেকে ফিটনেস সার্টিফিকেট নিতে যান না বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে বিআরটিএ’র উপ পরিচালক শীতাংশু শেখর বিশ্বাস মানজমিনকে বলেন, আমাদের কেউ ঘুষ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে এমন তথ্য আমার জানা নেই। গাড়ির মালিকরাই বরং ইচ্ছা করে গাড়ির ফিটনেস পরীক্ষা করতে আসে না। এছাড়া আমাদের লোকবল সঙ্কট তো আছেই। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সহসভাপতি রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, ঢাকার রাস্তায় ফিটনেসবিহীন গাড়ি যে চলছে না সেটা আমি অস্বীকার করব না। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়েই তো চলছে। প্রশাসন চাইলেই তো ওই সব ফিটনেস বিহীন গাড়ি বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু তারা দিচ্ছে না। আমরাও চাই ওইসব গাড়ি সরকার বন্ধ করে দিক। এক্ষেত্রে আমরা বিআরটিএকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। তিনি আরও বলেন, নিয়ম অনুযায়ী গাড়ির ফিটনেস পরীক্ষা করার জন্য বিআরটিএর নির্ধারিত অফিসে যেতে হয়। কিন্তু চিটাগাং রোডের একটি গাড়ি যখন ফিটনেস পরীক্ষার জন্য বিআরটিএ’র অফিসে যায় তখন ওই সব রোডের ট্রাফিক পুলিশরা তাদের নানাভাবে হয়রানি করে বলে তিনি জানান। এজন্যও অনেক গাড়ির মালিক ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যেতে চায় না। তার মতে, সকল গাড়ির ফিটনেসের জন্য বিআরটিএ কর্মকর্তাদের টার্মিনালে গিয়ে ফিটনেস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। যদিও আমরা বিআরটিএ কর্তৃপক্ষকে অনেক আগেই এই বিষয়ে জানিয়েছি। কিন্তু তারা আমাদের এ পরামর্শ এখনও আমলে নেয়নি।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির সভাপতি খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, আমরা বিআরটিএর আইন মেনেই রাস্তায় চলতে চাই। আমার জানা মতে, দেশে কোন অবৈধ গাড়ি নেই। যদি থাকে তাহলে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খুঁজে বের করার উদ্যোগ নিক। আমরা এক্ষেত্রে সব ধরনের সহযোগিতা করব। অবৈধ যানবাহনের পরিসংখ্যানের ব্যাপারে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন, আমাদের কাছে এমন কোন তথ্য জানা নেই। তবে অবৈধ যানবাহন যাতে রাস্তায় চলতে না পারে সে ব্যাপারে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কারণ রাস্তায় গাড়ি দুর্ঘটনায় কোন মানুষ মারা যাক সেটা কখনই প্রত্যাশা করি না।
No comments