ক্যাম্পাসের প্রিয় মুখ সাদিয়ার স্বপ্ন by সজীব মিয়া
তাঁর কাছে এক অপার বিস্ময়ের নাম
রবীন্দ্রনাথ। একজন মানুষ এক জীবনে কীভাবে পারেন এত কিছু করতে! তাঁর
বিশ্বাস, ‘নিশ্চয় রবীন্দ্রনাথ অতিমানবীয় কিছুর নাম’! রবীন্দ্রনাথের
পাশাপাশি সাদিয়া কবীরের পছন্দ জীবনানন্দ দাশের কবিতাও।
ইংরেজি সাহিত্যের শিক্ষার্থী বলেই শুধু ইংরেজি সাহিত্য নয়, অলিগলি ঘুরেছেন
বাংলা সাহিত্যেরও। তাই রবার্ট ফ্রস্টের পাশাপাশি পছন্দ করেন জীবনানন্দের
কবিতা।
সাদিয়া কবীরের পরিচিতি অবশ্য ‘জুহি’ নামেই বেশি। পড়ছেন স্নাতক চতুর্থ বর্ষে, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। কবিতায় বসবাস করলে হবে কী, ক্যাম্পাসে কিন্তু সাদিয়ার পরিচয় বিতার্কিক হিসেবে। আর তাঁর বিতর্কচর্চার বয়স নেহাত কম নয়। স্কুলজীবন থেকে শুরু। স্কুল পর্যায়ে আবৃত্তি, বিতর্কসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পেয়েছেন বেশ কিছু পুরস্কার। তবে সব পুরস্কারের চেয়েও বড় হয়ে আছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের আটোগ্রাফসহ একটি বই। ২০১১ সালে একটি টিভি অনষ্ঠান হয়েছিল মুহম্মদ জাফর ইকবালকে নিয়ে, যেখানে শিক্ষার্থীদের সুযোগ ছিল সরাসরি স্যারকে প্রশ্ন করার। রংপুর বিভাগে সেরা প্রশ্নকর্তা হয়ে সাদিয়া জিতেছিলেন ওই বইটি।
কথায় কথায় বলে চলেন সাদিয়া, ‘আমি স্কুল থেকেই বিতর্ক করি। আর আবৃত্তিও শিখেছি তখন থেকেই। তবে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে চর্চা করার সুযোগ পাচ্ছি অনেক বেশি।’
সাদিয়ার জীবনখাতা থেকে আমরা জানতে পারি, ব্যবসায়ী বাবা আর শিক্ষক মায়ের দ্বিতীয় সন্তান তিনি। বেড়ে ওঠা রংপুর শহরে। স্কুল আর কলেজের পাঠ চুকিয়েছেন রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল আ্য্যন্ড কলেজ থেকে। আর শিক্ষাজীবনে মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন এসএসসি ও এইচএসসি দুটিতেই জিপিএ-৫ পেয়ে।
তারপর যখন ভর্তি হলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, তখন দেখেন নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে করার আছে অনেক কিছুই। তাঁদের বিভাগে প্রতিষ্ঠা করা হলো প্রথম সাংস্কৃতিক ক্লাব। এখন অবধি তিনি ওই ক্লাবের সভাপতি। সাংস্কৃতিক ক্লাবের অগ্রযাত্রা নিয়ে সাদিয়ার উত্তর, ‘আমরা নিয়মিত আয়োজন করেছি বিভাগীয় অনুষ্ঠান আর সেমিনার, প্রকাশ করেছি কয়েকটি লিটল ম্যাগ।’
সাদিয়ার আছে আরেক গুণ। সেটি নেতৃত্ব। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকটে ও আন্দোলনের মঞ্চে তিনি থাকেন নেতৃত্বের অগ্রভাগে। সাদিয়া বলেন, ‘দেশের সেবা করতে চাই, সে জন্য ভবিষ্যতে রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা আছে।’
সবকিছুর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক পরিষদকে শ্রেষ্ঠ সংগঠন হিসেবে দাঁড় করাতে তাঁর পরিকল্পনা অনেক। এরই মধ্যে তাঁরা অংশ নিয়েছেন আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তবিভাগ বিতর্কে। সব সময় তাঁর দল বিজয়ী না হলেও সাদিয়া সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছেন বেশ কয়েকবার।
সাদিয়া কবীরের পরিচিতি অবশ্য ‘জুহি’ নামেই বেশি। পড়ছেন স্নাতক চতুর্থ বর্ষে, রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। কবিতায় বসবাস করলে হবে কী, ক্যাম্পাসে কিন্তু সাদিয়ার পরিচয় বিতার্কিক হিসেবে। আর তাঁর বিতর্কচর্চার বয়স নেহাত কম নয়। স্কুলজীবন থেকে শুরু। স্কুল পর্যায়ে আবৃত্তি, বিতর্কসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে পেয়েছেন বেশ কিছু পুরস্কার। তবে সব পুরস্কারের চেয়েও বড় হয়ে আছে মুহম্মদ জাফর ইকবালের আটোগ্রাফসহ একটি বই। ২০১১ সালে একটি টিভি অনষ্ঠান হয়েছিল মুহম্মদ জাফর ইকবালকে নিয়ে, যেখানে শিক্ষার্থীদের সুযোগ ছিল সরাসরি স্যারকে প্রশ্ন করার। রংপুর বিভাগে সেরা প্রশ্নকর্তা হয়ে সাদিয়া জিতেছিলেন ওই বইটি।
কথায় কথায় বলে চলেন সাদিয়া, ‘আমি স্কুল থেকেই বিতর্ক করি। আর আবৃত্তিও শিখেছি তখন থেকেই। তবে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে চর্চা করার সুযোগ পাচ্ছি অনেক বেশি।’
সাদিয়ার জীবনখাতা থেকে আমরা জানতে পারি, ব্যবসায়ী বাবা আর শিক্ষক মায়ের দ্বিতীয় সন্তান তিনি। বেড়ে ওঠা রংপুর শহরে। স্কুল আর কলেজের পাঠ চুকিয়েছেন রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল আ্য্যন্ড কলেজ থেকে। আর শিক্ষাজীবনে মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন এসএসসি ও এইচএসসি দুটিতেই জিপিএ-৫ পেয়ে।
তারপর যখন ভর্তি হলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, তখন দেখেন নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে করার আছে অনেক কিছুই। তাঁদের বিভাগে প্রতিষ্ঠা করা হলো প্রথম সাংস্কৃতিক ক্লাব। এখন অবধি তিনি ওই ক্লাবের সভাপতি। সাংস্কৃতিক ক্লাবের অগ্রযাত্রা নিয়ে সাদিয়ার উত্তর, ‘আমরা নিয়মিত আয়োজন করেছি বিভাগীয় অনুষ্ঠান আর সেমিনার, প্রকাশ করেছি কয়েকটি লিটল ম্যাগ।’
সাদিয়ার আছে আরেক গুণ। সেটি নেতৃত্ব। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকটে ও আন্দোলনের মঞ্চে তিনি থাকেন নেতৃত্বের অগ্রভাগে। সাদিয়া বলেন, ‘দেশের সেবা করতে চাই, সে জন্য ভবিষ্যতে রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা আছে।’
সবকিছুর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক পরিষদকে শ্রেষ্ঠ সংগঠন হিসেবে দাঁড় করাতে তাঁর পরিকল্পনা অনেক। এরই মধ্যে তাঁরা অংশ নিয়েছেন আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তবিভাগ বিতর্কে। সব সময় তাঁর দল বিজয়ী না হলেও সাদিয়া সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছেন বেশ কয়েকবার।
No comments