নলঘোনায় মাটির নিচে হাড়ের স্তূপ
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হরিদাসকাটি
ইউনিয়নের নলঘোনা গ্রামের মাটির নিচে বিপুল পরিমাণ কঙ্কালের সন্ধান পাওয়া
গেছে। গত মঙ্গল ও বুধবার এই দুদিনে প্রায় ৪০ কেজির মতো হাড় পাওয়া গেছে।
এগুলো বড় কোনো বন্য প্রাণীর হাড় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান, হরিদাসকাটি ইউপি সদস্য ও নলঘোনা গ্রামের বাসিন্দা আফজাল হোসেন ছয়-সাত দিন আগে তাঁর বসতবাড়িতে একটি ঘর তোলার উদ্দেশ্যে মাটি খুঁড়তে শুরু করেন। তিনি যেখানে ঘরটি তুলতে চাইছিলেন, তা বাড়ির পার্শ্ববর্তী নদীতীরের এক খণ্ড জমি। কয়েক দিন ধরেই খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে।
গত মঙ্গলবার এর গভীরতা ১০ ফুটে এসে পৌঁছে এবং শ্রমিকদের কোদালের কোপের সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় হাড় উঠে আসতে শুরু করে।
আফজাল হোসেন জানান, মঙ্গলবার থেকে মাটির ১০ ফুট গভীরে কোপ দিলেই হাড় উঠে আসছে। দুদিনে ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত মণ খানেক হাড় পাওয়া গেছে। এগুলো কোনো বন্য হাতির হাড় হতে পারে বলে মনে হচ্ছে।
যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের ভূগোল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নীতিশ চন্দ্র কর্মকার বলেন, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস অনুযায়ী, এ অঞ্চলে একসময় অসংখ্য নদ-নদী ও বনভূমি ছিল। ফলে ওই সময়ে এখানে বড় বড় বন্য প্রাণী থাকাটাও স্বাভাবিক। অঞ্চলটি এখন মৃত একটি বদ্বীপ। মাটির গভীর থেকে যে হাড় বেরোচ্ছে, সেগুলো ওই সময়ের বন্য হাতির হাড়ও হতে পারে। নৃতাত্ত্বিকেরা এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন।
এলাকাবাসী জানান, হরিদাসকাটি ইউপি সদস্য ও নলঘোনা গ্রামের বাসিন্দা আফজাল হোসেন ছয়-সাত দিন আগে তাঁর বসতবাড়িতে একটি ঘর তোলার উদ্দেশ্যে মাটি খুঁড়তে শুরু করেন। তিনি যেখানে ঘরটি তুলতে চাইছিলেন, তা বাড়ির পার্শ্ববর্তী নদীতীরের এক খণ্ড জমি। কয়েক দিন ধরেই খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে।
গত মঙ্গলবার এর গভীরতা ১০ ফুটে এসে পৌঁছে এবং শ্রমিকদের কোদালের কোপের সঙ্গে সঙ্গে বড় বড় হাড় উঠে আসতে শুরু করে।
আফজাল হোসেন জানান, মঙ্গলবার থেকে মাটির ১০ ফুট গভীরে কোপ দিলেই হাড় উঠে আসছে। দুদিনে ছোট-বড় মিলিয়ে অন্তত মণ খানেক হাড় পাওয়া গেছে। এগুলো কোনো বন্য হাতির হাড় হতে পারে বলে মনে হচ্ছে।
যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের ভূগোল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নীতিশ চন্দ্র কর্মকার বলেন, ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস অনুযায়ী, এ অঞ্চলে একসময় অসংখ্য নদ-নদী ও বনভূমি ছিল। ফলে ওই সময়ে এখানে বড় বড় বন্য প্রাণী থাকাটাও স্বাভাবিক। অঞ্চলটি এখন মৃত একটি বদ্বীপ। মাটির গভীর থেকে যে হাড় বেরোচ্ছে, সেগুলো ওই সময়ের বন্য হাতির হাড়ও হতে পারে। নৃতাত্ত্বিকেরা এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন।
No comments