রাঙ্গাবালীতে আমন চাষে আ.লীগ নেতার বাধা
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ
ইউনিয়নে চাষাবাদ করতে পারছেন না কৃষকেরা। আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতা ও
তাঁর অনুসারীরা কৃষকদের চাষাবাদে বাধা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ওই
আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে চিংড়িঘের দখল ও লুটপাটের ঘটনায় করা মামলা
প্রত্যাহার না করায় ওই এলাকার ৫০০ একর জমিতে কৃষকেরা হালচাষ করতে পারছেন
না।
গলাচিপা পৌরসভার মেয়র আ. ওহাব খলিফা অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের রাঙ্গাবালী উপজেলার জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এ কে সামসু উদ্দিন ওরফে আবু মিয়া লোকজন নিয়ে তাঁর এবং আরও কয়েকটি কৃষক পরিবারের প্রায় ৫০০ একর জমিতে হালচাষে বাধা দিচ্ছেন। জমিতে হালচাষ করতে না দেওয়ায় ১৬ দিন ধরে কৃষিশ্রমিকেরা বেকার বসে আছেন।
আ. ওহাব খলিফা অভিযোগ করেন, গত বছর সামসু উদ্দিনের লোকজন তাঁর কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে ব্যর্থ হন। এর জের ধরে সামসু উদ্দিন ও তাঁর অনুসারীরা তাঁর চিংড়িঘেরের আড়াই কোটি টাকার মাছ লুট করেন।
এ ঘটনায় সামসু উদ্দিনকে প্রধান আসামি করে তিনি আদালতে মামলা করেন। এর পর থেকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হচ্ছে। মামলা প্রত্যাহার না করায় চলতি আমন মৌসুমে তাঁর জমিতে চাষ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
গলাচিপার আটখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোস্তফা কামাল জানান, তাঁদের পরিবারের ১০০ একর জমিতে সামসু উদ্দিনের লোকজন কৃষিকাজ করতে দিচ্ছেন না। তাঁরাও গত মৌসুমে সামসু উদ্দিনের লোকজনের বিরুদ্ধে ঘের লুটের অভিযোগে মামলা করেছিলেন।
সামসু উদ্দিন বলেন, ‘আ. ওহাব খলিফাসহ কতিপয় ঘের ব্যবসায়ী এলাকার লোকজনের বিরুদ্ধে ঘের লুটের মিথ্যা অভিযোগে মামলা করেছেন। ওই মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য আমাদের মধ্যে সমঝোতা হয়েছিল। এর পরও মামলা প্রত্যাহার না করায় বিক্ষুব্ধ লোকজন জমি চাষে বাধা দিয়েছিলেন। এখন সেসব ঝামেলা মিটে গেছে। ১৫ দিনের মধ্যে এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা রয়েছে। এ শর্তে সবাই জমিতে হালচাষ করছেন।’
আ. ওহাব খলিফা বলেন, ‘তাঁর বক্তব্য অসত্য ও ভিত্তিহীন। এখনো আমাদের কৃষকদের হাল নিয়ে জমিতে নামতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি গবাদিপশু লুট করে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মামলা প্রত্যাহারে কোনো শর্ত দেওয়া হয়নি।’
গলাচিপা পৌরসভার মেয়র আ. ওহাব খলিফা অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের রাঙ্গাবালী উপজেলার জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এ কে সামসু উদ্দিন ওরফে আবু মিয়া লোকজন নিয়ে তাঁর এবং আরও কয়েকটি কৃষক পরিবারের প্রায় ৫০০ একর জমিতে হালচাষে বাধা দিচ্ছেন। জমিতে হালচাষ করতে না দেওয়ায় ১৬ দিন ধরে কৃষিশ্রমিকেরা বেকার বসে আছেন।
আ. ওহাব খলিফা অভিযোগ করেন, গত বছর সামসু উদ্দিনের লোকজন তাঁর কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে ব্যর্থ হন। এর জের ধরে সামসু উদ্দিন ও তাঁর অনুসারীরা তাঁর চিংড়িঘেরের আড়াই কোটি টাকার মাছ লুট করেন।
এ ঘটনায় সামসু উদ্দিনকে প্রধান আসামি করে তিনি আদালতে মামলা করেন। এর পর থেকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হচ্ছে। মামলা প্রত্যাহার না করায় চলতি আমন মৌসুমে তাঁর জমিতে চাষ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
গলাচিপার আটখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোস্তফা কামাল জানান, তাঁদের পরিবারের ১০০ একর জমিতে সামসু উদ্দিনের লোকজন কৃষিকাজ করতে দিচ্ছেন না। তাঁরাও গত মৌসুমে সামসু উদ্দিনের লোকজনের বিরুদ্ধে ঘের লুটের অভিযোগে মামলা করেছিলেন।
সামসু উদ্দিন বলেন, ‘আ. ওহাব খলিফাসহ কতিপয় ঘের ব্যবসায়ী এলাকার লোকজনের বিরুদ্ধে ঘের লুটের মিথ্যা অভিযোগে মামলা করেছেন। ওই মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য আমাদের মধ্যে সমঝোতা হয়েছিল। এর পরও মামলা প্রত্যাহার না করায় বিক্ষুব্ধ লোকজন জমি চাষে বাধা দিয়েছিলেন। এখন সেসব ঝামেলা মিটে গেছে। ১৫ দিনের মধ্যে এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা রয়েছে। এ শর্তে সবাই জমিতে হালচাষ করছেন।’
আ. ওহাব খলিফা বলেন, ‘তাঁর বক্তব্য অসত্য ও ভিত্তিহীন। এখনো আমাদের কৃষকদের হাল নিয়ে জমিতে নামতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি গবাদিপশু লুট করে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মামলা প্রত্যাহারে কোনো শর্ত দেওয়া হয়নি।’
No comments