প্রেসক্লাব এলাকায় আটক ৩৪- নাশকতার পরিকল্পনা ছিল জামায়াতের!
পুলিশি বাধায় জাতীয় প্রেসক্লাবে কর্মসূচি পালন করতে পারেনি জামায়াত ইসলামী। কর্মসূচিতে অংশ নিতে আসা জামায়াত-শিবিরের অন্তত ৩০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টন হত্যাকাণ্ড দিবস উপলক্ষে শুত্রুবার বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের হলরুমে আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা মহানগর জামায়াত। এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল। পুলিশের দাবি, এই কর্মসূচি থেকে জামায়াত-শিবিরের নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা ছিল।
প্রেসক্লাবের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে জুমার নামাজের আগ থেকে বায়তুল মোকাররম, পল্টন, প্রেসক্লাব ও হাইকোর্ট এলাকায় ব্যাপক পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয়। নজরদারি বাড়ানো হয় বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের। প্রস্তুত রাখা হয় সাজোয়াযান।
বেলা সোয়া ২টা থেকে কর্মসূচিতে অংশ নিতে জামায়াত-শিবির কর্মীরা প্রেসক্লাবে আসা শুরু করলে পুলিশ ধরপাকড় শুরু করে। বিকাল সোয়া ৪টা পর্যন্ত ৩৪ জনকে আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে রয়েছেন- জামায়াতের শান্তিনগর শাখার কর্মী সুলতান (২৮), তেজগাঁও পলিটেকনিকের ছাত্র মোশাররফ (২৫), যুব-জাগপার মহানগরী সভাপতি আব্দুল আজিজ (২৮), যাত্রাবাড়ীর জাহাঙ্গীর (৩৫), মোহাম্মদপুরের খোরশেদ (২৮) ও গোলাম রহমান (২৮), মিরপুর ১১ নম্বরের শাহজাহান (৩০), মহাখালীর মাসুদ (২৮), জিগাতলার জুলফিকার (২৫) ও আজাদ (৩৫), সবুজ (২৫)।
এছাড়াও রয়েছেন- আব্দুর রব (৫০), আবু সাঈদ (২৫), আবুল হোসেন (৪২), সাদ (১৫), দেলোয়ার হোসেন (২৬), শফিক (২৫), শরীফুর (২৫), আলম (৪০), কালাম (৫০), লোকমান (২৭), ইউনুস (৩০), আবুল কালাম আজাদ (৩২), ফজলু (২৫) মেজবাহ (২৪), ফারুক (৩২), জাকির (৩৫), আব্দুল কুদ্দুস (২৭), মেজবাহ উর রহমান (২৫)।
আটক আব্দুর রব বাংলানিউজকে জানান, দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপন দেখে তিনি প্রেসক্লাবে এসেছিলেন আলোচনা সভায় অংশ নিতে। প্রেসক্লাবের পূর্ব গেট দিয়ে ঢোকার সময় পুলিশ তাকে আটক করে।
পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি আনোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, প্রেস ক্লাবের কর্মসূচি থেকে জামায়াত-শিবির নাশকতা করতে পারে- এমন খবর পুলিশের কাছে ছিল। পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নেয়।
তিনি আরও জানান, নাশকতা রোধ এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় নামাজের আগে থেকেই আইন-শৃঙ্খলা রকাক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, “আটকৃতদের শাহবাগ থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতায় ৬ নেতা-কর্মী নিহত হয়।
এদিকে বিকাল সোয়া সোয়া ৫টা পর্যন্ত প্রেসক্লাব ও আশেপাশের এলাকায় পুলিশ-র্যাব মোতায়েন রয়েছে।
অন্যদিকে প্রেসক্লাবে কর্মসূচি করতে না পেরে আছরের নামাজের পর ঢাকা মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির হামিদুর রহমান আজাদের (এমপি) নেতৃত্বে কমলাপুর এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির।
বেলা সোয়া ২টা থেকে কর্মসূচিতে অংশ নিতে জামায়াত-শিবির কর্মীরা প্রেসক্লাবে আসা শুরু করলে পুলিশ ধরপাকড় শুরু করে। বিকাল সোয়া ৪টা পর্যন্ত ৩৪ জনকে আটক করা হয়।
আটককৃতদের মধ্যে রয়েছেন- জামায়াতের শান্তিনগর শাখার কর্মী সুলতান (২৮), তেজগাঁও পলিটেকনিকের ছাত্র মোশাররফ (২৫), যুব-জাগপার মহানগরী সভাপতি আব্দুল আজিজ (২৮), যাত্রাবাড়ীর জাহাঙ্গীর (৩৫), মোহাম্মদপুরের খোরশেদ (২৮) ও গোলাম রহমান (২৮), মিরপুর ১১ নম্বরের শাহজাহান (৩০), মহাখালীর মাসুদ (২৮), জিগাতলার জুলফিকার (২৫) ও আজাদ (৩৫), সবুজ (২৫)।
এছাড়াও রয়েছেন- আব্দুর রব (৫০), আবু সাঈদ (২৫), আবুল হোসেন (৪২), সাদ (১৫), দেলোয়ার হোসেন (২৬), শফিক (২৫), শরীফুর (২৫), আলম (৪০), কালাম (৫০), লোকমান (২৭), ইউনুস (৩০), আবুল কালাম আজাদ (৩২), ফজলু (২৫) মেজবাহ (২৪), ফারুক (৩২), জাকির (৩৫), আব্দুল কুদ্দুস (২৭), মেজবাহ উর রহমান (২৫)।
আটক আব্দুর রব বাংলানিউজকে জানান, দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপন দেখে তিনি প্রেসক্লাবে এসেছিলেন আলোচনা সভায় অংশ নিতে। প্রেসক্লাবের পূর্ব গেট দিয়ে ঢোকার সময় পুলিশ তাকে আটক করে।
পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি আনোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, প্রেস ক্লাবের কর্মসূচি থেকে জামায়াত-শিবির নাশকতা করতে পারে- এমন খবর পুলিশের কাছে ছিল। পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা সতর্ক অবস্থান নেয়।
তিনি আরও জানান, নাশকতা রোধ এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় নামাজের আগে থেকেই আইন-শৃঙ্খলা রকাক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, “আটকৃতদের শাহবাগ থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সহিংসতায় ৬ নেতা-কর্মী নিহত হয়।
এদিকে বিকাল সোয়া সোয়া ৫টা পর্যন্ত প্রেসক্লাব ও আশেপাশের এলাকায় পুলিশ-র্যাব মোতায়েন রয়েছে।
অন্যদিকে প্রেসক্লাবে কর্মসূচি করতে না পেরে আছরের নামাজের পর ঢাকা মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির হামিদুর রহমান আজাদের (এমপি) নেতৃত্বে কমলাপুর এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির।
No comments