শাঁখারীবাজারঃ হেরিটেজ তালিকা থেকে বাদ না দিলে কঠোর কর্মসূচি!
পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজারকে হেরিটেজ তালিকা থেকে বাদ না দিলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঐতিহ্যবাহী এ মহল্লার বাসিন্দারা। শুক্রবার জু’মার নামাজের পর শাঁখারীবাজার ভূমিরক্ষা কমিটির ব্যানারে আয়োজিত এক বিক্ষোভ মিছিল থেকে তারা এ ঘোষণা দেয়।
এ সময় তারা জানায়, হেরিটেজ ঘোষণার মাধ্যমে শাঁখারীবাজারের ইতিহাস ও ঐতিহ্য ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে সরকার। অবিলম্বে শাঁখারীবাজারকে হেরিটেজের তালিকা থেকে বাতিল না করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
ভূমিরক্ষা কমিটির আহবায়ক অজয় কুমার নন্দী (মদন) বাংলানিউজকে বলেন, “এক সপ্তাহ আগে আমরা জানতে পেরেছি যে, শাঁখারীবাজারকে হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে। আরও জানতে পারি, এরই অংশ হিসেবে জজ কোর্টের সামনে কয়েকটি ভবন ভাঙা শুরু হয়েছে।”
তিনি বলেন, “বিষয়টি নিয়ে আমরা এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছি। আগামী এক সপ্তাহ আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য, প্রশাসন ও গণমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে মত বিনিময় করব। এতেও যদি সরকার দাবি মেনে না নেয়, তাহলে আমরা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।”
হেরিটেজতালিকায় থাকলে এলাকাবাসীর কি ক্ষতি হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এ এলাকায় আমাদের বাপ-দাদার আমলের অনেক ঐতিহ্যবাহী দালান আছে। হেরিটেজের আওতাভুক্ত হলে সেগুলোর কোনটিই আমরা সংস্কার করতে পারবো না, সরকারের অনুমতি লাগবে। তাই আমাদের বাপ-দাদার ভিটায় সরকারের হস্তক্ষেপ মেনে নেবো না।”
অজয় কুমার নন্দী আরও বলেন, “সরকার যদি হেরিটেজের আওতায় ভবনগুলো ভাঙার কোন সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে ওইসব ভবনে বসবাসকারী ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষ চরম ঝুঁকির মুখে পড়বে।”
তিনি বলেন, “আমাদের সঙ্গে কোনো রকম আলাপ আলোচনা ছাড়াই সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ এলাকার কোন হেরিটেজ নিয়ে কিছু করতে হলে আমাদের মতামত নিয়ে করতে হবে, নচেৎ এলাকাবাসী সেটা মেনে নেবে না।”
এই ঘটনায় ওই এলাকার ৪৬ জনকে সদস্য করে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, “বিষয়টি নিয়ে আমরা এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছি। আগামী এক সপ্তাহ আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য, প্রশাসন ও গণমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে মত বিনিময় করব। এতেও যদি সরকার দাবি মেনে না নেয়, তাহলে আমরা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।”
হেরিটেজতালিকায় থাকলে এলাকাবাসীর কি ক্ষতি হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এ এলাকায় আমাদের বাপ-দাদার আমলের অনেক ঐতিহ্যবাহী দালান আছে। হেরিটেজের আওতাভুক্ত হলে সেগুলোর কোনটিই আমরা সংস্কার করতে পারবো না, সরকারের অনুমতি লাগবে। তাই আমাদের বাপ-দাদার ভিটায় সরকারের হস্তক্ষেপ মেনে নেবো না।”
অজয় কুমার নন্দী আরও বলেন, “সরকার যদি হেরিটেজের আওতায় ভবনগুলো ভাঙার কোন সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে ওইসব ভবনে বসবাসকারী ২৫ থেকে ৩০ হাজার মানুষ চরম ঝুঁকির মুখে পড়বে।”
তিনি বলেন, “আমাদের সঙ্গে কোনো রকম আলাপ আলোচনা ছাড়াই সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ এলাকার কোন হেরিটেজ নিয়ে কিছু করতে হলে আমাদের মতামত নিয়ে করতে হবে, নচেৎ এলাকাবাসী সেটা মেনে নেবে না।”
এই ঘটনায় ওই এলাকার ৪৬ জনকে সদস্য করে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
No comments