হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিবৃতি- মালালার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে
পাকিস্তানে তালেবানের গুলিতে আহত নারীশিক্ষা আন্দোলনের কর্মী মালালা ইউসুফজাইয়ের (১৫) শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। এদিকে মালালার ওপর হামলার প্রধান সন্দেহভাজন আতাউল্লাহ খানের বাগ্দত্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক জানিয়েছেন।
মালালা বর্তমানে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গতকাল এক বিবৃতিতে জানায়, মালালার চিকিৎসায় নিয়োজিত চিকিৎসক দল গতকাল (বৃহস্পতিবার) তার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে। মালালার অবস্থা স্থিতিশীল এবং তার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে বলে এতে বলা হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কুইন এলিজাবেথ বার্মিংহাম চিলড্রেন হাসপাতালের ওই চিকিৎসক দল এবং মালালার পরিবারের লোকজনকেই কেবল তার কাছে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক ও সংযুক্ত আরব-আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ মালালার চিকিৎসক দল এবং তার বাবা জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতের পর মন্ত্রীরা এক সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। এ সময় উইলিয়াম হেগ বলেন, মালালার ‘আশু এবং পূর্ণ সুস্থ করে তোলা এখন আমাদের সত্যিকারের অগ্রাধিকার বিষয়।’
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক জানান, মালালার ওপর হামলার ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন আতাউল্লাহ খানের বাগ্দত্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের কথাও জানান তিনি।
তালেবানদের নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং নারীশিক্ষার পক্ষে কথা বলে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করে পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার ১৫ বছর বয়সী মালালা। গত ৯ অক্টোবর তাকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করে তালেবান। মালালা প্রাণে বেঁচে গেলেও গলায় ও মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ১৫ অক্টোবর যুক্তরাজ্যে নেওয়া হয়।
পাকিস্তানের পুলিশ গত সপ্তাহে আতাউল্লাহকে মালালার ওপর হামলার প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে শনাক্ত করে। তিনি তেহরিক-ই-তালেবানের (টিটিপি) সদস্য। সোয়াতের সাবেক বাসিন্দা আতাউল্লাহ আফগানিস্তান থেকে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন বলে পুলিশ ধারণা করছে। মালালাকে হত্যাচেষ্টার পরপরই তিনি পালিয়ে যান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মালিক আরও জানান, তাঁর সরকার আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছে। মালালার ওপর হামলার ঘটনায় আরেক সন্দেহভাজন ফজলুল্লাহকে হস্তান্তরের বিষয়ে আফগানিস্তানের কাছে একটি লিখিত আবেদন দেওয়া হয়েছে। দ্য নিউজ ও জি নিউজ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কুইন এলিজাবেথ বার্মিংহাম চিলড্রেন হাসপাতালের ওই চিকিৎসক দল এবং মালালার পরিবারের লোকজনকেই কেবল তার কাছে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক ও সংযুক্ত আরব-আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জায়েদ মালালার চিকিৎসক দল এবং তার বাবা জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতের পর মন্ত্রীরা এক সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন। এ সময় উইলিয়াম হেগ বলেন, মালালার ‘আশু এবং পূর্ণ সুস্থ করে তোলা এখন আমাদের সত্যিকারের অগ্রাধিকার বিষয়।’
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক জানান, মালালার ওপর হামলার ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন আতাউল্লাহ খানের বাগ্দত্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের কথাও জানান তিনি।
তালেবানদের নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং নারীশিক্ষার পক্ষে কথা বলে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করে পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার ১৫ বছর বয়সী মালালা। গত ৯ অক্টোবর তাকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা করে তালেবান। মালালা প্রাণে বেঁচে গেলেও গলায় ও মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ১৫ অক্টোবর যুক্তরাজ্যে নেওয়া হয়।
পাকিস্তানের পুলিশ গত সপ্তাহে আতাউল্লাহকে মালালার ওপর হামলার প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে শনাক্ত করে। তিনি তেহরিক-ই-তালেবানের (টিটিপি) সদস্য। সোয়াতের সাবেক বাসিন্দা আতাউল্লাহ আফগানিস্তান থেকে পাকিস্তানে প্রবেশ করেন বলে পুলিশ ধারণা করছে। মালালাকে হত্যাচেষ্টার পরপরই তিনি পালিয়ে যান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মালিক আরও জানান, তাঁর সরকার আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছে। মালালার ওপর হামলার ঘটনায় আরেক সন্দেহভাজন ফজলুল্লাহকে হস্তান্তরের বিষয়ে আফগানিস্তানের কাছে একটি লিখিত আবেদন দেওয়া হয়েছে। দ্য নিউজ ও জি নিউজ।
No comments