টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বুধবার জাতীয় শোক দিবসে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর ৩৭তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গতকাল সকাল ১০টায় হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে টুঙ্গিপাড়া যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছার পর সরাসরি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে যান প্রধানমন্ত্রী। সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এ সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। এরপর সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল সালাম ও অভিবাদন প্রদান করে। বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রধানেরা।
বেলা সাড়ে ১১টায় সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স মসজিদ চত্বরে মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ মিলাদ মাহফিল হয়। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা মিলাদে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় সমাধিসৌধের বাইরে অপেক্ষমাণ ছিলেন হাজারো মানুষ। রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার পর অগণিত মানুষের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হয় সৌধ প্রাঙ্গণ। ফুলে ফুলে ঢেকে যায় সৌধের বেদি। এ সময় অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এর আগে গতকাল সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের কর্মীরা সমাধিস্থলে এসে জড়ো হন।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গোপালগঞ্জ থেকে টুঙ্গিপাড়া পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে কালো তোরণ ও কালো পতাকা দিয়ে সাজানো হয়। সড়কদ্বীপগুলোতে ছিল বঙ্গবন্ধুর পোস্টার, তাঁর স্মৃতির স্মরণে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড।
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগের পক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডিমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতা শেখ ফজলুর রহমান মারুফের নেতৃত্বে যুবলীগ, কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার নেতৃত্বে কৃষক লীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি উত্তম কুমার দাসের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড, জাতীয় শ্রমিক লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে।
সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাংসদ শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর যেসব খুনি বিদেশে পালিয়ে আছে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করা হবে।’
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে উপজেলার ১১৫টি মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল হয়। এ ছাড়া সমাধি কমপ্লেক্স মসজিদে ইফতার মাহফিল ও জেলার সব মন্দির ও গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়।
বেলা সাড়ে ১১টায় সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স মসজিদ চত্বরে মিলাদ মাহফিলে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ মিলাদ মাহফিল হয়। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা মিলাদে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় সমাধিসৌধের বাইরে অপেক্ষমাণ ছিলেন হাজারো মানুষ। রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতার পর অগণিত মানুষের শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হয় সৌধ প্রাঙ্গণ। ফুলে ফুলে ঢেকে যায় সৌধের বেদি। এ সময় অনেকে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এর আগে গতকাল সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের কর্মীরা সমাধিস্থলে এসে জড়ো হন।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গোপালগঞ্জ থেকে টুঙ্গিপাড়া পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে কালো তোরণ ও কালো পতাকা দিয়ে সাজানো হয়। সড়কদ্বীপগুলোতে ছিল বঙ্গবন্ধুর পোস্টার, তাঁর স্মৃতির স্মরণে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড।
প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগের পক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডিমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতা শেখ ফজলুর রহমান মারুফের নেতৃত্বে যুবলীগ, কৃষক লীগের সভাপতি মোতাহার হোসেন মোল্লার নেতৃত্বে কৃষক লীগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি উত্তম কুমার দাসের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড, জাতীয় শ্রমিক লীগসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে।
সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে স্বাস্থ্যবিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি সাংসদ শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর যেসব খুনি বিদেশে পালিয়ে আছে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ কামনা করা হবে।’
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে উপজেলার ১১৫টি মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল হয়। এ ছাড়া সমাধি কমপ্লেক্স মসজিদে ইফতার মাহফিল ও জেলার সব মন্দির ও গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়।
No comments