নারায়ণগঞ্জে নিজ বাসায় মা ও মেয়ে খুন
নারায়ণগঞ্জ শহরের পাইকপাড়া আবাসিক এলাকার নিজ বাসা থেকে গতকাল বুধবার বিকেলে মারিয়া আক্তার (৪৬) ও তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তারের (১২) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশের ধারণা।
এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। মারিয়া আক্তারের স্বামী আহম্মেদ আলী ১৮ বছর ধরে সৌদি আরবে থাকেন। তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তার নারায়ণগঞ্জ আদর্শ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী ছিল।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, আহম্মেদ আলী সৌদি আরব থেকে মুঠোফোনে কয়েক দফা ফোন করেও স্ত্রী মারিয়া আক্তারের কোনো সাড়া পাননি। এতে সন্দেহ হলে তিনি ছোট ভাই জসিমউদ্দিনকে ফোন করে বিষয়টি জানান। বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জসিমউদ্দিন গতকাল বিকেলে ভাইয়ের ভাড়া বাসায় গিয়ে ঘরের বাইরে থেকে তালাবদ্ধ দেখতে পান। কিন্তু বারান্দার দরজা খোলা ও দুর্গন্ধ পেয়ে তিনি পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ওই বাসার দরজা ভেঙে পৃথক দুটি ঘরের বিছানা থেকে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদের বলেন, মারিয়া আক্তারের মাথা দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন ও পা বাঁধা ছিল। তাঁর মেয়ের লাশের পাশ থেকে রক্তমাখা একটি ছুরি, একটি লুঙ্গি ও অব্যবহূত একজোড়া গ্লাভস উদ্ধার করা হয়েছে। সম্ভবত দুই দিন আগে দুর্বৃত্তরা মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করে। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে তদন্তের জন্য সিআইডির ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দলকে খবর দেওয়া হয়েছে। ওই দল এসে পৌঁছানোর পর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, আহম্মেদ আলী সৌদি আরব থেকে মুঠোফোনে কয়েক দফা ফোন করেও স্ত্রী মারিয়া আক্তারের কোনো সাড়া পাননি। এতে সন্দেহ হলে তিনি ছোট ভাই জসিমউদ্দিনকে ফোন করে বিষয়টি জানান। বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা জসিমউদ্দিন গতকাল বিকেলে ভাইয়ের ভাড়া বাসায় গিয়ে ঘরের বাইরে থেকে তালাবদ্ধ দেখতে পান। কিন্তু বারান্দার দরজা খোলা ও দুর্গন্ধ পেয়ে তিনি পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ওই বাসার দরজা ভেঙে পৃথক দুটি ঘরের বিছানা থেকে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদের বলেন, মারিয়া আক্তারের মাথা দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন ও পা বাঁধা ছিল। তাঁর মেয়ের লাশের পাশ থেকে রক্তমাখা একটি ছুরি, একটি লুঙ্গি ও অব্যবহূত একজোড়া গ্লাভস উদ্ধার করা হয়েছে। সম্ভবত দুই দিন আগে দুর্বৃত্তরা মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করে। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে তদন্তের জন্য সিআইডির ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দলকে খবর দেওয়া হয়েছে। ওই দল এসে পৌঁছানোর পর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
No comments