স্বাগত ২০১২
স্টাফ রিপোর্টার: স্বাগত ২০১২। আজ নতুন বছরের প্রথম দিন। আজকের সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হলো নতুন বছরের দিনপঞ্জি। পেছনের সব গ্লানি, বেদনা আর অপ্রাপ্তির ছাপ মুছে নব সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু হলো বিশ্ববাসীর। গত রাত জিরো আওয়ারে সারা বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষ নানা আয়োজনে পৃষ্ঠা ৮ কলাম ৪
উৎসবের আমেজে বরণ করেছে খৃষ্ট্রিয় নতুন বছরকে। উৎসবে মেতে উঠেছিল রাজধানী ঢাকাও। উৎসবের রঙে রাঙ্গা হয়ে উঠেছিল নতুন বছরের প্রথম প্রহর। সব শোক, বেদনা, হতাশা আর অপ্রাপ্তিকে পেছনে ফেলে আজ আশায় বুক বাঁধার দিন। স্বপ্ন ও প্রত্যয়ে উদ্ভাসিত হওয়ার দিন। নতুনের আবাহনে পুরনোকে ঝেড়ে ফেলার দিন। জীর্ণতার বেদিমূলে আঘাত করে নব প্রত্যয়ে জেগে ওঠার শপথ নেয়ার দিন। নতুন বছরে সাফল্যে সম্ভাবনায় হেসে উঠুক সকলের জীবন। এই হোক আমাদের শুভ কামনা। শুভ নববর্ষ। বিদায়ী বছরে আমাদের জাতীয় জীবনে ঘটেছে অনেক ঘটনা। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল নিয়ে আলোচনা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজপথে সহিংসতা ছিল কম। আক্রমণ সামলাতেই ব্যস্ত ছিল বিরোধী দল। তবে বিরোধী জোটের রোড মার্চ কর্মসূচি দৃষ্টি কেড়েছিল অনেকেরই। বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয়েছে গত বছরেই। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি’র পদ ছাড়তে হয়। সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানির লাশ সারা বিশ্বেই সমালোচনার ঝড় তোলে। মিরসরাই ট্র্যাজেডিতে প্রাণ হারায় ৪২ শিক্ষার্থী। সাভারের আমিনবাজারে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ছয় ছাত্রকে। সড়ক দুর্ঘটনা কেড়ে নেয় নির্মাতা তারেক মাসুদ ও সাংবাদিক মিশুক মনিরের মতো অনেককেই। সড়কের বেহাল দশা আর পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে মন্ত্রী আবুল হোসেন ছিলেন সমালোচনার শীর্ষে। ক্রসফায়ার কমলেও গুম বেড়ে যায়। গত বছরে জাতীয় জীবনে ঘটেছে হৃদয়বিদারক নানা ঘটনা। এসেছে অনেক সম্ভাবনা আর প্রাপ্তির সংবাদ। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের এসব প্রাপ্তি প্রেরণা যোগাবে সমৃদ্ধ আগামীর। ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধী দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়া।
প্রেসিডেন্ট তার বাণীতে বলেন, নববর্ষ উদযাপন আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইংরেজি নববর্ষ ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। আমি আশা করি, ইংরেজি নববর্ষ আমাদের সকলের জীবনে উন্নতি, অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও অনাবিল সুখ বয়ে আনবে। নতুন বছর সবার জন্য কল্যাণকর হোক- এই কামনা করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাতিকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিদায়ী ২০১১ আমাদের জাতীয় জীবনে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। বিদায়ী বছরে আমরা উদযাপন করেছি স্বাধীনতার এবং বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তি উৎসব। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি আনয়নে দেশবাসী নতুন করে শপথ নিয়েছেন। চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা ছিল সরকারের জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। দেশবাসীর অক্লান্ত পরিশ্রম এবং সহযোগতিার ফলে আমরা ভালভাবেই সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পেরেছি। গত অর্থবছরে ৬.৭ শতাংশ জিডিপি অর্জিত হয়েছে। আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে ৪১ শতাংশের বেশি। মাথাপিছু আয় ৮২৮ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। সরকারি বেসরকারি খাতে বিপুল সংখ্যক নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। বিদায়ী বছরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য আমরা এ বছর অর্জন করেছি ‘সাউথ সাউথ গ্লোবাল উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন হেলথ’ অ্যাওয়ার্ড। এমডিজি’র অন্যান্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রেও আমরা যথেষ্ট এগিয়ে গেছি। চলতি বছরের উল্লেখযোগ্য অর্জন হচ্ছে দীর্ঘ ৪ দশকের প্রতীক্ষিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ শুরু করা। জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড এবং ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের কাজেও অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। আমি আশা করি, দল-মত নির্বিশেষে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্য, নিরক্ষরতামুক্ত এবং অসামপ্রদায়িক ও শান্তিপূর্ণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করতে সক্ষম হবো। নতুনের আহ্বানে পুরাতন বছরের সব জঞ্জাল ধুয়ে-মুছে সাফ হোক, নতুন বছর আমাদের সবার জীবনে অনাবিল সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি বয়ে আনুক মহান আল্লাহ্তায়ালার কাছে এই প্রার্থনা করি।
নববর্ষ উপলক্ষে দেশ ও বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। গতকাল একবাণীতে তিনি বলেন, ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে আমি দেশবাসী এবং বিশ্ববাসী সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। কামনা করি সকলের অব্যাহত সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, শান্তি ও সমৃদ্ধি। শুভ নববর্ষ। তিনি বলেন, ১লা জানুয়ারি প্রতিবছর নতুন বার্তা নিয়ে আমাদের দ্বারে উপস্থিত হয়। পুরনো বছরের ব্যর্থতা, গ্লানি, হতাশাকে ঝেড়ে ফেলে নবউদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা যোগায় নববর্ষ। পাশাপাশি অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তৎপর হতে পারলে নতুন বছরটি হয়ে উঠতে পারে সাফল্যময়। গত বছরটি এখন আমাদের মনে স্মৃতি হয়ে থাকবে। বেশকিছু অমলিন ঘটনা ও অভিজ্ঞতা আমাদের উজ্জ্বল আলোক বর্তিকা। তারই আলোকে আমাদেরকে তৈরী করতে হবে আগামী বছরের চলার পথ। বিশ্বময় সংঘাত আর অশান্তির ঘটনা প্রবাহে নতুন বছরটিকে শান্তি ও অগ্রগতির বছরে পরিণত করতে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। আমি কামনা করি সারা বিশ্বের মানুষের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের নিশ্চয়তা।
উৎসবের আমেজে বরণ করেছে খৃষ্ট্রিয় নতুন বছরকে। উৎসবে মেতে উঠেছিল রাজধানী ঢাকাও। উৎসবের রঙে রাঙ্গা হয়ে উঠেছিল নতুন বছরের প্রথম প্রহর। সব শোক, বেদনা, হতাশা আর অপ্রাপ্তিকে পেছনে ফেলে আজ আশায় বুক বাঁধার দিন। স্বপ্ন ও প্রত্যয়ে উদ্ভাসিত হওয়ার দিন। নতুনের আবাহনে পুরনোকে ঝেড়ে ফেলার দিন। জীর্ণতার বেদিমূলে আঘাত করে নব প্রত্যয়ে জেগে ওঠার শপথ নেয়ার দিন। নতুন বছরে সাফল্যে সম্ভাবনায় হেসে উঠুক সকলের জীবন। এই হোক আমাদের শুভ কামনা। শুভ নববর্ষ। বিদায়ী বছরে আমাদের জাতীয় জীবনে ঘটেছে অনেক ঘটনা। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল নিয়ে আলোচনা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজপথে সহিংসতা ছিল কম। আক্রমণ সামলাতেই ব্যস্ত ছিল বিরোধী দল। তবে বিরোধী জোটের রোড মার্চ কর্মসূচি দৃষ্টি কেড়েছিল অনেকেরই। বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয়েছে গত বছরেই। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি’র পদ ছাড়তে হয়। সীমান্তের কাঁটাতারে ফেলানির লাশ সারা বিশ্বেই সমালোচনার ঝড় তোলে। মিরসরাই ট্র্যাজেডিতে প্রাণ হারায় ৪২ শিক্ষার্থী। সাভারের আমিনবাজারে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ছয় ছাত্রকে। সড়ক দুর্ঘটনা কেড়ে নেয় নির্মাতা তারেক মাসুদ ও সাংবাদিক মিশুক মনিরের মতো অনেককেই। সড়কের বেহাল দশা আর পদ্মা সেতু নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে মন্ত্রী আবুল হোসেন ছিলেন সমালোচনার শীর্ষে। ক্রসফায়ার কমলেও গুম বেড়ে যায়। গত বছরে জাতীয় জীবনে ঘটেছে হৃদয়বিদারক নানা ঘটনা। এসেছে অনেক সম্ভাবনা আর প্রাপ্তির সংবাদ। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের এসব প্রাপ্তি প্রেরণা যোগাবে সমৃদ্ধ আগামীর। ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধী দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়া।
প্রেসিডেন্ট তার বাণীতে বলেন, নববর্ষ উদযাপন আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ইংরেজি নববর্ষ ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে। আমি আশা করি, ইংরেজি নববর্ষ আমাদের সকলের জীবনে উন্নতি, অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও অনাবিল সুখ বয়ে আনবে। নতুন বছর সবার জন্য কল্যাণকর হোক- এই কামনা করি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাতিকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বিদায়ী ২০১১ আমাদের জাতীয় জীবনে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। বিদায়ী বছরে আমরা উদযাপন করেছি স্বাধীনতার এবং বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তি উৎসব। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি আনয়নে দেশবাসী নতুন করে শপথ নিয়েছেন। চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা ছিল সরকারের জন্য এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। দেশবাসীর অক্লান্ত পরিশ্রম এবং সহযোগতিার ফলে আমরা ভালভাবেই সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পেরেছি। গত অর্থবছরে ৬.৭ শতাংশ জিডিপি অর্জিত হয়েছে। আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে ৪১ শতাংশের বেশি। মাথাপিছু আয় ৮২৮ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। সরকারি বেসরকারি খাতে বিপুল সংখ্যক নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। বিদায়ী বছরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের উজ্জ্বল ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য আমরা এ বছর অর্জন করেছি ‘সাউথ সাউথ গ্লোবাল উইমেন অ্যান্ড চিলড্রেন হেলথ’ অ্যাওয়ার্ড। এমডিজি’র অন্যান্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রেও আমরা যথেষ্ট এগিয়ে গেছি। চলতি বছরের উল্লেখযোগ্য অর্জন হচ্ছে দীর্ঘ ৪ দশকের প্রতীক্ষিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ শুরু করা। জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড এবং ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের কাজেও অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। আমি আশা করি, দল-মত নির্বিশেষে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্য, নিরক্ষরতামুক্ত এবং অসামপ্রদায়িক ও শান্তিপূর্ণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করতে সক্ষম হবো। নতুনের আহ্বানে পুরাতন বছরের সব জঞ্জাল ধুয়ে-মুছে সাফ হোক, নতুন বছর আমাদের সবার জীবনে অনাবিল সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি বয়ে আনুক মহান আল্লাহ্তায়ালার কাছে এই প্রার্থনা করি।
নববর্ষ উপলক্ষে দেশ ও বিশ্ববাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। গতকাল একবাণীতে তিনি বলেন, ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে আমি দেশবাসী এবং বিশ্ববাসী সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। কামনা করি সকলের অব্যাহত সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, শান্তি ও সমৃদ্ধি। শুভ নববর্ষ। তিনি বলেন, ১লা জানুয়ারি প্রতিবছর নতুন বার্তা নিয়ে আমাদের দ্বারে উপস্থিত হয়। পুরনো বছরের ব্যর্থতা, গ্লানি, হতাশাকে ঝেড়ে ফেলে নবউদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা যোগায় নববর্ষ। পাশাপাশি অতীতের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তৎপর হতে পারলে নতুন বছরটি হয়ে উঠতে পারে সাফল্যময়। গত বছরটি এখন আমাদের মনে স্মৃতি হয়ে থাকবে। বেশকিছু অমলিন ঘটনা ও অভিজ্ঞতা আমাদের উজ্জ্বল আলোক বর্তিকা। তারই আলোকে আমাদেরকে তৈরী করতে হবে আগামী বছরের চলার পথ। বিশ্বময় সংঘাত আর অশান্তির ঘটনা প্রবাহে নতুন বছরটিকে শান্তি ও অগ্রগতির বছরে পরিণত করতে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। আমি কামনা করি সারা বিশ্বের মানুষের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের নিশ্চয়তা।
No comments