খালেদাকে তোফায়েলের প্রশ্ন-আপনার স্বামী কোথায় যুদ্ধ করেছিলেন, তা জানতেন?
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘আমরা কোথায় যুদ্ধ করেছি, সে কৈফিয়ত আপনাকে দিতে হলে এর চেয়ে দুঃখের কিছু নেই। সে সময় আপনি যে অবস্থায় ছিলেন, তাতে আমাদের অবস্থান আপনার পক্ষে জানা সম্ভব নয়। আপনার স্বামী কোথায় যুদ্ধ করেছিলেন, তাও তো আপনি জানতেন না।’ আওয়ামী লীগের সদ্যপ্রয়াত নেতা আবদুর রাজ্জাকের স্মরণে এক আলোচনা সভায় আজ
সোমবার তিনি এসব কথা বলেন। কৃষক লীগ জাতীয় প্রেসক্লাবে ওই আলোচনা সভার আয়োজন করে। এর আগে গতকাল রোববার ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগের নেতারা কোথায় যুদ্ধ করেছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
অনুষ্ঠানে তোফায়েল আহমেদ বলেন, দরকার হলে আরও বেশি ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এবং দক্ষ লোক নিয়োগ দিয়ে এ বছরের মধ্যে যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতির কোনো ক্ষতি কেউ করে থাকলে সেটি জিয়াউর রহমানই করেছেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ এই নেতা।
আবদুর রাজ্জাকের দীর্ঘ বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের নানা স্মৃতি তুলে ধরে তোফায়েল আহমেদ বলেন, আবদুর রাজ্জাক পদ দিয়ে পরিচিত হতেন না। তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজ্জাক। তাই জাতি তাঁকে জাতীয় মর্যাদা দিয়েছে।
গতকাল ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার দেওয়া বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। ছাত্রলীগ ও বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া যে বক্তব্য দিয়েছেন, হানিফের ভাষায় তা ‘অত্যন্ত আপত্তিকর, অসত্য ও অশালীন’।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘আপনার দলের ছাত্র সংগঠন ও ছাত্রলীগের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। স্বাধিকার আন্দোলনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছিল ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের একটি উজ্জ্বল অতীত আছে। আপনি এবং আপনার স্বামী ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছেন।’
গুপ্তহত্যা, বিনা বিচারে মানুষ হত্যা এবং জঙ্গিবাদের উত্থানও বিএনপির আমলে উল্লেখ করে হানিফ জিয়াউর রহমানের সময় কত গুপ্ত হত্যা হয়েছে, খালেদা জিয়ার কাছে তার হিসাব চান।
কৃষক লীগের সভাপতি মির্জা জলিলের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন, আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে তোফায়েল আহমেদ বলেন, দরকার হলে আরও বেশি ট্রাইব্যুনাল গঠন করে এবং দক্ষ লোক নিয়োগ দিয়ে এ বছরের মধ্যে যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতির কোনো ক্ষতি কেউ করে থাকলে সেটি জিয়াউর রহমানই করেছেন বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ এই নেতা।
আবদুর রাজ্জাকের দীর্ঘ বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের নানা স্মৃতি তুলে ধরে তোফায়েল আহমেদ বলেন, আবদুর রাজ্জাক পদ দিয়ে পরিচিত হতেন না। তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজ্জাক। তাই জাতি তাঁকে জাতীয় মর্যাদা দিয়েছে।
গতকাল ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার দেওয়া বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ। ছাত্রলীগ ও বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়া যে বক্তব্য দিয়েছেন, হানিফের ভাষায় তা ‘অত্যন্ত আপত্তিকর, অসত্য ও অশালীন’।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘আপনার দলের ছাত্র সংগঠন ও ছাত্রলীগের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। স্বাধিকার আন্দোলনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছিল ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের একটি উজ্জ্বল অতীত আছে। আপনি এবং আপনার স্বামী ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছেন।’
গুপ্তহত্যা, বিনা বিচারে মানুষ হত্যা এবং জঙ্গিবাদের উত্থানও বিএনপির আমলে উল্লেখ করে হানিফ জিয়াউর রহমানের সময় কত গুপ্ত হত্যা হয়েছে, খালেদা জিয়ার কাছে তার হিসাব চান।
কৃষক লীগের সভাপতি মির্জা জলিলের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন, আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।
No comments