গত সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৩০ শতাংশ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার: দেশের পুঁজিবাজারে সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ায় বছরের শেষ সপ্তাহ কেটেছে ঊর্ধ্বমুখী ধারায়। ৪ কার্যদিবসের সূচকের স্বাভাবিক ওঠানামার পাশাপাশি সূচক ও লেনদেন উভয়ই আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। গত সপ্তাহ শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের গড় লেনদেন ছিল ৩৬১ কোটি টাকা, যা এ সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৪৬৭ কোটি টাকায়।
বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হওয়ায় বাজারগুলোয় লেনদেন বাড়ছে। গত পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তিন দিনই ডিএসই’র লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়ায়। বাজারের এ প্রবণতাকে ইতিবাচক উল্লেখ করে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, এ ধারা অব্যাহত থাকলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। আর নতুন বছরে এ প্রত্যাশা নিয়েই স্বপ্নের জাল বুনছেন দুই পুঁজিবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা। সরকারের ঘোষিত প্রণোদনার পাশাপাশি শেয়ার ধারণে উদ্যোক্তা পরিচালকদের প্রতি নিয়ন্ত্রক সংস্থার শর্তারোপ বাজারে নতুন বছরে নতুন গতি এনে দেবে বলেই মনে করেন তারা। এছাড়া বছরের শেষ সপ্তাহে এসে সূচকের ওঠানামায় স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখা গেছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরতে শুরু করেছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮০৯ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৩ টাকা। গত সপ্তাহে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়ে ৬০ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৭০ কোটি ৭ লাখ টাকায়। শতাংশ হিসেবে বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এর মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭৫৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ও ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৭ কোটি ৫১ লাখ ৭৬ হাজার ৫০৩ টাকা বা ২৯ দশমিক ২০ শতাংশ। অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসই’র সাধারণ সূচকও বেড়েছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস সোমবার ডিএসই’র সাধারণ সূচক ছিল ৫ হাজার ২৩২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে বৃহস্পতিবার ডিএসই’র সাধারণ সূচক বেড়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ২৫৭ দশমিক ৬১ পয়েন্ট। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ২৫ দশমিক ২২ পয়েন্ট। এছাড়া গত সপ্তাহে ডিএসই’র তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে। ২৭২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬টির দাম। বাকি তিনটি কোম্পানির লেনদেন হয়নি। এর আগের সপ্তাহে দাম বেড়েছিল ২৪৪টির, কমেছিল ২২টির এবং ছয়টি কোম্পানির কোন লেনদেন হয়নি।
সপ্তাহ শেষে দাম বাড়ার ভিত্তিতে ডিএসই’র শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কো. (বিডি) লি., কাসেম ড্রাইসেল, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ব্যাংক প্রথম এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ঢাকা ডায়িং, ইবিএল এনবিআর মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যারামিট সিমেন্ট, ফাইন ফুডস লি., ফার্মা এইডস এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ। অন্যদিকে সপ্তাহ শেষে দাম কমার ভিত্তিতে ডিএসই’র শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- স্টাইল ক্রাফট, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট, পাওয়ার গ্রিড, আইসিবি এএমসিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যাল, গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল টিউবস, বিডিকম অনলাইন লি., বিজিআইসি এবং আএফআইএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড-১।
বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হওয়ায় বাজারগুলোয় লেনদেন বাড়ছে। গত পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তিন দিনই ডিএসই’র লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়ায়। বাজারের এ প্রবণতাকে ইতিবাচক উল্লেখ করে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, এ ধারা অব্যাহত থাকলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। আর নতুন বছরে এ প্রত্যাশা নিয়েই স্বপ্নের জাল বুনছেন দুই পুঁজিবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা। সরকারের ঘোষিত প্রণোদনার পাশাপাশি শেয়ার ধারণে উদ্যোক্তা পরিচালকদের প্রতি নিয়ন্ত্রক সংস্থার শর্তারোপ বাজারে নতুন বছরে নতুন গতি এনে দেবে বলেই মনে করেন তারা। এছাড়া বছরের শেষ সপ্তাহে এসে সূচকের ওঠানামায় স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখা গেছে। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরতে শুরু করেছে। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮০৯ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৩ টাকা। গত সপ্তাহে চার কার্যদিবস লেনদেন হয়ে ৬০ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৭০ কোটি ৭ লাখ টাকায়। শতাংশ হিসেবে বেড়েছে ৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এর মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭৫৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ও ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৬৭ কোটি ৫১ লাখ ৭৬ হাজার ৫০৩ টাকা বা ২৯ দশমিক ২০ শতাংশ। অন্যদিকে, গত সপ্তাহে ডিএসই’র সাধারণ সূচকও বেড়েছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস সোমবার ডিএসই’র সাধারণ সূচক ছিল ৫ হাজার ২৩২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট। সপ্তাহ শেষে বৃহস্পতিবার ডিএসই’র সাধারণ সূচক বেড়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ২৫৭ দশমিক ৬১ পয়েন্ট। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ২৫ দশমিক ২২ পয়েন্ট। এছাড়া গত সপ্তাহে ডিএসই’র তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে। ২৭২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬টির দাম। বাকি তিনটি কোম্পানির লেনদেন হয়নি। এর আগের সপ্তাহে দাম বেড়েছিল ২৪৪টির, কমেছিল ২২টির এবং ছয়টি কোম্পানির কোন লেনদেন হয়নি।
সপ্তাহ শেষে দাম বাড়ার ভিত্তিতে ডিএসই’র শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর অ্যান্ড কো. (বিডি) লি., কাসেম ড্রাইসেল, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ব্যাংক প্রথম এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ঢাকা ডায়িং, ইবিএল এনবিআর মিউচুয়াল ফান্ড, অ্যারামিট সিমেন্ট, ফাইন ফুডস লি., ফার্মা এইডস এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ। অন্যদিকে সপ্তাহ শেষে দাম কমার ভিত্তিতে ডিএসই’র শীর্ষ ১০ কোম্পানি হলো- স্টাইল ক্রাফট, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট, পাওয়ার গ্রিড, আইসিবি এএমসিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যাল, গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল টিউবস, বিডিকম অনলাইন লি., বিজিআইসি এবং আএফআইএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড-১।
No comments