কবি সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের জীবনাবসান
পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় কবি সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত আর নেই। গতকাল রোববার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি দুরারোগ্য ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি দুই ছেলেসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
কবি সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের জন্ম ১৯৩৫ সালে ঢাকার পুরানা পল্টনে। ম্যাট্রিকুলেশন পাস করার পর ১৯৫১ সালে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং বাম রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত ১৯৫৬ সালের দিকে লেখালেখি শুরু করেন। এ পর্যন্ত তাঁর ৩০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে, যার চারটি প্রকাশিত হয়েছে ঢাকা থেকে। কবির শেষ কাব্যগ্রন্থ অবৈষ্ণব পদাবলী সম্প্রতি কলকাতা বইমেলায় প্রকাশিত হয়। ঢাকা ও কলকাতা নিয়ে তিনি লিখেছেন দুই নগরী।
সমরেন্দ্র সেন আমার সময় অল্প কাব্যগ্রন্থের জন্য ২০০৭ সালে সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার পান। কফি হাউজের সিঁড়ি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৯৮ সালে পান রবীন্দ্র পুরস্কার। এ ছাড়া বিষ্ণু দে পুরস্কারসহ পেয়েছেন আরও অনেক পুরস্কার।
সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছুটে যান মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর উল্লেখযোগ্য কবিতা হলো ‘দেশ আমার স্বদেশ’। গতকাল সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার কেওড়াতলা মহাশ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
কবি সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের জন্ম ১৯৩৫ সালে ঢাকার পুরানা পল্টনে। ম্যাট্রিকুলেশন পাস করার পর ১৯৫১ সালে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং বাম রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত ১৯৫৬ সালের দিকে লেখালেখি শুরু করেন। এ পর্যন্ত তাঁর ৩০টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে, যার চারটি প্রকাশিত হয়েছে ঢাকা থেকে। কবির শেষ কাব্যগ্রন্থ অবৈষ্ণব পদাবলী সম্প্রতি কলকাতা বইমেলায় প্রকাশিত হয়। ঢাকা ও কলকাতা নিয়ে তিনি লিখেছেন দুই নগরী।
সমরেন্দ্র সেন আমার সময় অল্প কাব্যগ্রন্থের জন্য ২০০৭ সালে সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার পান। কফি হাউজের সিঁড়ি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৯৮ সালে পান রবীন্দ্র পুরস্কার। এ ছাড়া বিষ্ণু দে পুরস্কারসহ পেয়েছেন আরও অনেক পুরস্কার।
সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছুটে যান মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর উল্লেখযোগ্য কবিতা হলো ‘দেশ আমার স্বদেশ’। গতকাল সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার কেওড়াতলা মহাশ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
No comments