আয়ারল্যান্ড নয়, যুবরাজের দিন
বাঁহাতি স্পিনের বিষ ছড়িয়েছেন। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো তুলে নিয়েছেন ৫ উইকেট। তবে তাঁর মূল পরিচয় তো আর বোলার নয়। আসল যে কাজ, সেটাই হয়ে দাঁড়াল বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিপদে পড়ে যাওয়া ভারতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিল তাঁর অপরাজিত ৫০ রানের ইনিংস। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জিতল ভারত।
আগের ম্যাচে ইংল্যান্ড-বধ করা আয়ারল্যান্ড ভারতের সামনে ছুড়ে দিয়েছিল মাত্র ২০৮ রানের লক্ষ্য। সেটা তাড়া করতে গিয়ে ভারত ১০০ রানের মাথায় হারিয়েছে শেবাগ, টেন্ডুলকার, গৌতম গম্ভীর আর বিরাট কোহলিকে। আরেকটি আইরিশ রূপকথার শঙ্কা কিংবা সম্ভাবনা যেটাই বলুন, সেটা ক্ষণিকের তরে উঁকি দিয়েছিল চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। অধিনায়ক ধোনির সঙ্গে যুবরাজের ৬৭ রানের জুটি মেঘ কাটিয়েছিল। ধোনি ফিরে যাওয়ার পর ইউসুফ পাঠানের ৩০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছিল পরিস্থিতি বিবেচনায়। তবে ব্যাটে-বলে এদিন অনন্য যুবরাজ।
দিনের চতুর্থ বলে দুর্দান্ত ডেলিভারিতে স্টার্লিংকে বোল্ড করেছিলেন জহির খান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ফিরিয়েছেন জয়েসকেও। ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে আগের ম্যাচে অঘটন ঘটিয়ে উড়তে থাকা আইরিশরা তখন বাস্তবতার তপ্ত ভূমিতে।
শুরুর এই ধাক্কা সামলে নেওয়ার দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন অধিনায়ক উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন ও’ব্রায়েন ভাইদের বড়জন নিয়াল। তৃতীয় উইকেটে দুজনের ১১৩ রানের জুটি দুশ্চিন্তার ভাঁজ বাড়াচ্ছিল ধোনির কপালে। কিছুতেই জুটিটা ভাঙছে না দেখে যুবরাজকে আক্রমণে নিয়ে আসেন ধোনি। যুবরাজ নিয়ে আসেন সৌভাগ্যও। না, তৃতীয় উইকেটের পতন তাঁর হাতে হয়নি। কিন্তু ২৬তম ওভারে যুবরাজ আক্রমণে আসার পরের ওভারে রানআউটের শিকার নিয়াল।
২ উইকেটে ১২২ থেকে আয়ারল্যান্ডের স্কোর মুহূর্তেই ১৪৭/৫ হয়ে যায়, যুবরাজ বাঁহাতি স্পিনের বিষ ছড়াচ্ছিলেন বলে। অ্যান্ড্রু হোয়াইটকে ফেরান মাত্র ৫ রানে। ‘ডেঞ্জারম্যান’ কেভিন মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে নড়েচড়ে বসেছিল বেঙ্গালুরুর গ্যালারি। কিন্তু গত ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান এদিন ৯ রানে ফিরতি ক্যাচ দিয়েছেন যুবরাজের হাতেই।
এখানেই শেষ নয়। দুশ্চিন্তার কাঁটা হয়ে থাকা পোর্টারফিল্ড ৭৫ রান তোলার পর যুবরাজের বলেই ক্যাচ দিয়েছেন হরভজনকে। জন মুনি, অ্যালেক্স কুসাক দুজনই পড়েছেন এলবিডব্লুর ফাঁদে। আয়ারল্যান্ডের টানা পাঁচ উইকেটের পতন যুবরাজের হাতেই। ৪৭.৫ ওভারে ২০৭ রানে অলআউট আয়ারল্যান্ড।
ভারতের শুরুটা কিন্তু ভালো হয়নি। ২৪ রানের মধ্যে ফিরে গিয়েছিলেন শেবাগ-গম্ভীর। টেন্ডুলকার-কোহলির ৬৩ রানের জুটি সেই ধাক্কা সামাল দেয়। এই দুজনও ফিরে গেলে শুরু হয় যুবরাজ-ধোনির মিশন। ৫৯ বলে ৪০ রান দরকার, এ অবস্থায় আউট হন ধোনি। কিন্তু ওই ওভারের শেষ চার বলে দুটি ছয় আর একটি চার মেরে যাবতীয় উত্তেজনার অবসান ঘটান পাঠান।
আগের ম্যাচে ইংল্যান্ড-বধ করা আয়ারল্যান্ড ভারতের সামনে ছুড়ে দিয়েছিল মাত্র ২০৮ রানের লক্ষ্য। সেটা তাড়া করতে গিয়ে ভারত ১০০ রানের মাথায় হারিয়েছে শেবাগ, টেন্ডুলকার, গৌতম গম্ভীর আর বিরাট কোহলিকে। আরেকটি আইরিশ রূপকথার শঙ্কা কিংবা সম্ভাবনা যেটাই বলুন, সেটা ক্ষণিকের তরে উঁকি দিয়েছিল চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে। অধিনায়ক ধোনির সঙ্গে যুবরাজের ৬৭ রানের জুটি মেঘ কাটিয়েছিল। ধোনি ফিরে যাওয়ার পর ইউসুফ পাঠানের ৩০ রানের ঝোড়ো ইনিংসটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছিল পরিস্থিতি বিবেচনায়। তবে ব্যাটে-বলে এদিন অনন্য যুবরাজ।
দিনের চতুর্থ বলে দুর্দান্ত ডেলিভারিতে স্টার্লিংকে বোল্ড করেছিলেন জহির খান। নিজের দ্বিতীয় ওভারে ফিরিয়েছেন জয়েসকেও। ৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে আগের ম্যাচে অঘটন ঘটিয়ে উড়তে থাকা আইরিশরা তখন বাস্তবতার তপ্ত ভূমিতে।
শুরুর এই ধাক্কা সামলে নেওয়ার দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন অধিনায়ক উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড। তাঁকে দারুণ সঙ্গ দেন ও’ব্রায়েন ভাইদের বড়জন নিয়াল। তৃতীয় উইকেটে দুজনের ১১৩ রানের জুটি দুশ্চিন্তার ভাঁজ বাড়াচ্ছিল ধোনির কপালে। কিছুতেই জুটিটা ভাঙছে না দেখে যুবরাজকে আক্রমণে নিয়ে আসেন ধোনি। যুবরাজ নিয়ে আসেন সৌভাগ্যও। না, তৃতীয় উইকেটের পতন তাঁর হাতে হয়নি। কিন্তু ২৬তম ওভারে যুবরাজ আক্রমণে আসার পরের ওভারে রানআউটের শিকার নিয়াল।
২ উইকেটে ১২২ থেকে আয়ারল্যান্ডের স্কোর মুহূর্তেই ১৪৭/৫ হয়ে যায়, যুবরাজ বাঁহাতি স্পিনের বিষ ছড়াচ্ছিলেন বলে। অ্যান্ড্রু হোয়াইটকে ফেরান মাত্র ৫ রানে। ‘ডেঞ্জারম্যান’ কেভিন মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে নড়েচড়ে বসেছিল বেঙ্গালুরুর গ্যালারি। কিন্তু গত ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান এদিন ৯ রানে ফিরতি ক্যাচ দিয়েছেন যুবরাজের হাতেই।
এখানেই শেষ নয়। দুশ্চিন্তার কাঁটা হয়ে থাকা পোর্টারফিল্ড ৭৫ রান তোলার পর যুবরাজের বলেই ক্যাচ দিয়েছেন হরভজনকে। জন মুনি, অ্যালেক্স কুসাক দুজনই পড়েছেন এলবিডব্লুর ফাঁদে। আয়ারল্যান্ডের টানা পাঁচ উইকেটের পতন যুবরাজের হাতেই। ৪৭.৫ ওভারে ২০৭ রানে অলআউট আয়ারল্যান্ড।
ভারতের শুরুটা কিন্তু ভালো হয়নি। ২৪ রানের মধ্যে ফিরে গিয়েছিলেন শেবাগ-গম্ভীর। টেন্ডুলকার-কোহলির ৬৩ রানের জুটি সেই ধাক্কা সামাল দেয়। এই দুজনও ফিরে গেলে শুরু হয় যুবরাজ-ধোনির মিশন। ৫৯ বলে ৪০ রান দরকার, এ অবস্থায় আউট হন ধোনি। কিন্তু ওই ওভারের শেষ চার বলে দুটি ছয় আর একটি চার মেরে যাবতীয় উত্তেজনার অবসান ঘটান পাঠান।
No comments