ভাগ্যের সহায়তাও চান হাফিজ
বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম তিনটি ম্যাচে পাকিস্তানি ওপেনিং জুটির সংগ্রহ যথাক্রমে ১১, ২৮, ১৬ রান। তিনটি ম্যাচেই মোহাম্মদ হাফিজ ও আহমেদ শেহজাদ শুরুটা ভালো করেও নিজেদের জুটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন নি। তিনটি ম্যাচেই মিডল অর্ডার দাঁড়িয়ে দলকে সম্ভাব্য বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করার কারণে এই দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের বাজে পারফরম্যান্সটি চাপা পড়ে গেছে। অন্যথায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পালেকেল্লের ম্যাচের আগেই হয়ত, এই জুটি পরিবর্তন নিয়ে কথা উঠে যেত।
শেহজাদ ও হাফিজের মধ্যে এখনো পর্যন্ত মোটামুটি স্বাচ্ছন্দ্য মনে হচ্ছে হাফিজকেই। সেই ২০০৩ সালের পাকিস্তানের হয়ে খেলা শুরু করলেও তাঁর পুনর্জন্মটি হয়েছে আসলে গত গ্রীষ্মের ইংল্যান্ড সফরে। সেই সফর থেকেই মূলত পাকিস্তান দলে নিয়মিত হয়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩১ রান করে দারুণ একটি ইনিংসেরই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু দুঃখজনক এক রান আউট হাফিজের সেই স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দেয়। এখনো পর্যন্ত অসাধারণ কোনো কিছু না করলেও, দলের সকলের আস্থা হাফিজের ওপর রয়েছেই। বিশ্বকাপের আগের তিনটি সিরিজে তাঁর ব্যাটিং গড় তেত্রিশ। ধারাবাহিকতার প্রতীক হয়ে ওঠা মোহাম্মদ হাফিজও তাই মুখিয়ে রয়েছেন সকলের আস্থার প্রতিদান দিতে।
‘আসলে আমাদের শুরুটা ভালো হলেও প্রতি ম্যাচেই একটি/দুটি বলেই পুরো দৃশ্যপট পালটে যাচ্ছে। ব্যাপারটি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমরা।’ বলেছেন হাফিজ।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম ও হাম্বানটোটার রাজাপক্ষে স্টেডিয়াম-দুটোতেই ইনিংসের শুরুতে বেশ সুইং পান বোলাররা এ কারণেই শেহজাদের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিটা জমছে না বলেই ধারণা হাফিজের।
আগেই বলা হয়েছে, বিশ্বকাপের আগের তিনটি সিরিজে হাফিজের ব্যাটিং গড় তেত্রিশ। সে কারণে, বিশ্বকাপের তিনটি ম্যাচে হাফিজের অসাধারণ কিছু করতে না পারাটা সকলের চোখে ঠেকেছে। হাফিজ মনে করেন, ‘এটা কোনো সমস্যা নয়। একটি ম্যাচই সবকিছু পাল্টে দিতে পারে। তিনি বলেন, একটি ম্যাচে আমি রান আউটের শিকার হয়েছি, আরেকটিতে আম্পায়ারিং সিদ্ধান্ত গেছে আমার বিপক্ষে। ক্রিকেটে ভালো পারফর্ম করতে হলে ভাগ্যেরও কিছুটা সহায়তা প্রয়োজন।’
উদ্বোধনী জুটির একটি ভালো শুরু ইনিংসের চেহারাটাই পালটে দিতে পারে। যেহেতু পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ভালো ফর্মে রয়েছে, তাই উদ্বোধনী জুটির নৈপুণ্য দলকে তুলে দিতে পারে রানের পাহাড়ে। ব্যাপারটি মানেন হাফিজও। তিনি বলেছেন, ‘এটা ঠিক মিডল অর্ডার আরো ভালো করতো যদি আমরা শুরুটা ভালো করতাম। আশা করছি পরের ম্যাচেই আমরা জ্বলে উঠতে পারব।’
শেহজাদ ও হাফিজের মধ্যে এখনো পর্যন্ত মোটামুটি স্বাচ্ছন্দ্য মনে হচ্ছে হাফিজকেই। সেই ২০০৩ সালের পাকিস্তানের হয়ে খেলা শুরু করলেও তাঁর পুনর্জন্মটি হয়েছে আসলে গত গ্রীষ্মের ইংল্যান্ড সফরে। সেই সফর থেকেই মূলত পাকিস্তান দলে নিয়মিত হয়েছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩১ রান করে দারুণ একটি ইনিংসেরই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু দুঃখজনক এক রান আউট হাফিজের সেই স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দেয়। এখনো পর্যন্ত অসাধারণ কোনো কিছু না করলেও, দলের সকলের আস্থা হাফিজের ওপর রয়েছেই। বিশ্বকাপের আগের তিনটি সিরিজে তাঁর ব্যাটিং গড় তেত্রিশ। ধারাবাহিকতার প্রতীক হয়ে ওঠা মোহাম্মদ হাফিজও তাই মুখিয়ে রয়েছেন সকলের আস্থার প্রতিদান দিতে।
‘আসলে আমাদের শুরুটা ভালো হলেও প্রতি ম্যাচেই একটি/দুটি বলেই পুরো দৃশ্যপট পালটে যাচ্ছে। ব্যাপারটি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কাজ করে যাচ্ছি আমরা।’ বলেছেন হাফিজ।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম ও হাম্বানটোটার রাজাপক্ষে স্টেডিয়াম-দুটোতেই ইনিংসের শুরুতে বেশ সুইং পান বোলাররা এ কারণেই শেহজাদের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিটা জমছে না বলেই ধারণা হাফিজের।
আগেই বলা হয়েছে, বিশ্বকাপের আগের তিনটি সিরিজে হাফিজের ব্যাটিং গড় তেত্রিশ। সে কারণে, বিশ্বকাপের তিনটি ম্যাচে হাফিজের অসাধারণ কিছু করতে না পারাটা সকলের চোখে ঠেকেছে। হাফিজ মনে করেন, ‘এটা কোনো সমস্যা নয়। একটি ম্যাচই সবকিছু পাল্টে দিতে পারে। তিনি বলেন, একটি ম্যাচে আমি রান আউটের শিকার হয়েছি, আরেকটিতে আম্পায়ারিং সিদ্ধান্ত গেছে আমার বিপক্ষে। ক্রিকেটে ভালো পারফর্ম করতে হলে ভাগ্যেরও কিছুটা সহায়তা প্রয়োজন।’
উদ্বোধনী জুটির একটি ভালো শুরু ইনিংসের চেহারাটাই পালটে দিতে পারে। যেহেতু পাকিস্তানের মিডল অর্ডার ভালো ফর্মে রয়েছে, তাই উদ্বোধনী জুটির নৈপুণ্য দলকে তুলে দিতে পারে রানের পাহাড়ে। ব্যাপারটি মানেন হাফিজও। তিনি বলেছেন, ‘এটা ঠিক মিডল অর্ডার আরো ভালো করতো যদি আমরা শুরুটা ভালো করতাম। আশা করছি পরের ম্যাচেই আমরা জ্বলে উঠতে পারব।’
No comments