ডিএমকেকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ না করতে অনুরোধ
ভারতের ক্ষমতাসীন জোটের অন্যতম শরিক ডিএমকে দলকে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ না করার অনুরোধ জানিয়েছে কংগ্রেস। ডিএমকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা কংগ্রেসের এ অনুরোধ বিবেচনা করে দেখবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ও লোকসভার নেতা প্রণব মুখার্জি গতকাল সোমবার ডিএমকে নেতা ও তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী করুণানিধির সঙ্গে টেলিফোনে আলোচনা করেন। এ ব্যাপারে ডিএমকের একজন নেতা বলেন, প্রণব করুণানিধির সঙ্গে প্রায় আধ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। এ সময় তাঁরা চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আরও আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নেন। করুণানিধি মন্ত্রিসভা থেকে তাঁর দলের মন্ত্রীদের পদত্যাগের বিষয়টিও স্থগিত করার কথা বলেন।
গতকাল দুপুরে দিল্লিতে কংগ্রেস ও ডিএমকের নেতাদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে কংগ্রেসের পক্ষে প্রণব মুখার্জি ও কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গোলাম নবী আজাদ এবং ডিএমকের পক্ষে দয়ানিধি মারন ও আরও কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা চলমান সংকট নিয়ে আলোচনা করেন। তবে তাঁরা কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হন।
তামিলনাড়ুর আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে জোটের এই দুই দলের মধ্যে এ বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচনে কংগ্রেস ৬৩টি আসন চাইছে। কিন্তু ডিএমকে ৬০টির বেশি আসন দিতে চাইছে না।
কেন্দ্রীয় সরকারে ডিএমকের ছয়জন মন্ত্রী আছেন। লোকসভায় তাদের আসনসংখ্যা ১৮। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে সরকারের টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন ২৭৪টি আসন। কংগ্রেসের একক আসনসংখ্যা ২০৭টি। ডিএমকেসহ আরও কয়েকটি দলের আসন মিলিয়ে বর্তমানে লোকসভায় কংগ্রেস জোটের আসনসংখ্যা ২৭৪। এ পরিস্থিতিতে ডিএমকে মন্ত্রিসভা থেকে সরে এলে এবং সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করলে কংগ্রেসের ক্ষমতায় টিকে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন ভারতের রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ও লোকসভার নেতা প্রণব মুখার্জি গতকাল সোমবার ডিএমকে নেতা ও তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী করুণানিধির সঙ্গে টেলিফোনে আলোচনা করেন। এ ব্যাপারে ডিএমকের একজন নেতা বলেন, প্রণব করুণানিধির সঙ্গে প্রায় আধ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। এ সময় তাঁরা চলমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আরও আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নেন। করুণানিধি মন্ত্রিসভা থেকে তাঁর দলের মন্ত্রীদের পদত্যাগের বিষয়টিও স্থগিত করার কথা বলেন।
গতকাল দুপুরে দিল্লিতে কংগ্রেস ও ডিএমকের নেতাদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে কংগ্রেসের পক্ষে প্রণব মুখার্জি ও কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গোলাম নবী আজাদ এবং ডিএমকের পক্ষে দয়ানিধি মারন ও আরও কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা চলমান সংকট নিয়ে আলোচনা করেন। তবে তাঁরা কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হন।
তামিলনাড়ুর আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি নিয়ে জোটের এই দুই দলের মধ্যে এ বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচনে কংগ্রেস ৬৩টি আসন চাইছে। কিন্তু ডিএমকে ৬০টির বেশি আসন দিতে চাইছে না।
কেন্দ্রীয় সরকারে ডিএমকের ছয়জন মন্ত্রী আছেন। লোকসভায় তাদের আসনসংখ্যা ১৮। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে সরকারের টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন ২৭৪টি আসন। কংগ্রেসের একক আসনসংখ্যা ২০৭টি। ডিএমকেসহ আরও কয়েকটি দলের আসন মিলিয়ে বর্তমানে লোকসভায় কংগ্রেস জোটের আসনসংখ্যা ২৭৪। এ পরিস্থিতিতে ডিএমকে মন্ত্রিসভা থেকে সরে এলে এবং সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করলে কংগ্রেসের ক্ষমতায় টিকে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন ভারতের রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
No comments