যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে ইতিবাচক মনে করে চীন
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক এখন অনেকটা স্বাভাবিক ও ইতিবাচক। গতকাল সোমবার চীনের পার্লামেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং জিয়েচি।
তাইওয়ান, ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতা, দালাইলামা. দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ নৌ-মহড়া ইত্যাদি বিষয়কে কেন্দ্র করে গত এক বছর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক বেশ তিক্ত ছিল। কিন্তু চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিন তাওয়ের সাম্প্রতিক ওয়াশিংটন সফর দেশ দুটির সম্পর্কের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। এখন দুই দেশের সম্পর্ক অনেকটাই স্বাভাবিক ও ইতিবাচক। জিয়েচি বলেন, তাঁদের সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে হবে। এ জন্য দুই দেশের রাষ্ট্রনেতারা যেসব বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলেন, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে এবং পারস্পরিক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা আরও বাড়াতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করা, আফ্রিকায় চীনের বিনিয়োগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বহুমুখী সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দেন। তবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্য ও রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য চীনের মুদ্রার মূল্যমান অস্বাভাবিক করে রাখার বিভিন্ন অভিযোগের ওপরই বেশি গুরুত্ব দেন।
জিয়েচি বলেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এখন খুব ভালো অবস্থা বিরাজ করছে। এ সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও উন্নত করার চেষ্টা থাকবে আমাদের।’ প্রেসিডেন্ট হু জিন তাওয়ের সাম্প্রতিক ওয়াশিংটন সফরের পর থেকে ওই সম্পর্ক ভালো হতে থাকে বলে তিনি মন্তব্য করেন। চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের ওয়াশিংটন সফরের পর চলতি গ্রীষ্মে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বেইজিং সফর করবেন বলে তিনি জানান। দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী ও কূটনৈতিক পর্যায়ের বৈঠকও দুই দেশের সম্পর্কের উন্নয়নে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তবে সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বীকার করেন, সম্পর্ক ভালো থাকলেও দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু ব্যাপারে এখনো বেশ মতবিরোধ আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, তাইওয়ানের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রি। যুক্তরাষ্ট্র এ কাজ থেকে সরে না এলে দুই দেশের সুসম্পর্ক ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখণ্ড মনে করে।
এ ছাড়া তিব্বতের নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা দালাইলামা, চীনাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ নিয়ে মার্কিন আপত্তি এবং পীতসাগরে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ নৌ-মহড়াও দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে বলে তিনি জানান।
তাইওয়ান, ইন্টারনেট ব্যবহারের স্বাধীনতা, দালাইলামা. দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ নৌ-মহড়া ইত্যাদি বিষয়কে কেন্দ্র করে গত এক বছর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক বেশ তিক্ত ছিল। কিন্তু চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিন তাওয়ের সাম্প্রতিক ওয়াশিংটন সফর দেশ দুটির সম্পর্কের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। এখন দুই দেশের সম্পর্ক অনেকটাই স্বাভাবিক ও ইতিবাচক। জিয়েচি বলেন, তাঁদের সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে হবে। এ জন্য দুই দেশের রাষ্ট্রনেতারা যেসব বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলেন, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে এবং পারস্পরিক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা আরও বাড়াতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করা, আফ্রিকায় চীনের বিনিয়োগ ও সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বহুমুখী সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দেন। তবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্য ও রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য চীনের মুদ্রার মূল্যমান অস্বাভাবিক করে রাখার বিভিন্ন অভিযোগের ওপরই বেশি গুরুত্ব দেন।
জিয়েচি বলেন, ‘চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ক্ষেত্রে এখন খুব ভালো অবস্থা বিরাজ করছে। এ সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও উন্নত করার চেষ্টা থাকবে আমাদের।’ প্রেসিডেন্ট হু জিন তাওয়ের সাম্প্রতিক ওয়াশিংটন সফরের পর থেকে ওই সম্পর্ক ভালো হতে থাকে বলে তিনি মন্তব্য করেন। চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের ওয়াশিংটন সফরের পর চলতি গ্রীষ্মে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বেইজিং সফর করবেন বলে তিনি জানান। দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী ও কূটনৈতিক পর্যায়ের বৈঠকও দুই দেশের সম্পর্কের উন্নয়নে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তবে সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বীকার করেন, সম্পর্ক ভালো থাকলেও দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু ব্যাপারে এখনো বেশ মতবিরোধ আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, তাইওয়ানের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রি। যুক্তরাষ্ট্র এ কাজ থেকে সরে না এলে দুই দেশের সুসম্পর্ক ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখণ্ড মনে করে।
এ ছাড়া তিব্বতের নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা দালাইলামা, চীনাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ নিয়ে মার্কিন আপত্তি এবং পীতসাগরে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ নৌ-মহড়াও দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে বলে তিনি জানান।
No comments