ঢাকার ঘটনা ভুলতে পারেননি গেইলরা
১১ মার্চ মোহালিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তাদের চতুর্থ ম্যাচে মুখোমুখি হবে আয়ারল্যান্ডের। দল খুব চাঙা, শুধু ঢাকার ঘটনাটাই তাদের মনে হানা দিচ্ছে বারবার। ঢাকাকে ভুলতে পারছে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ভারতে ফিরেও তারা মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম থেকে হোটেলে ফেরার পথে তাদের টিম বাসে ঢিল পড়ার কথা মনে পড়ছে। এ ঘটনা নিয়ে এখনো টুইট করে যাচ্ছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলোয়াড়েরা। স্পিনার সুলিমান বেন লিখেছেন, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ যে বাংলাদেশ ছাড়তে পেরেছি।’
মিরপুরের ‘দুঃখজনক’ ঘটনাটা বাদ দিলে হল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে স্যামিদের নির্ভারই থাকার কথা। ‘দারুণ চনমনে আছে ছেলেরা’—বলেছেন দলের মিডিয়া ম্যানেজার ফিলিপ স্পুনার। তবে টিম বাসে ঢিল ছোড়ার ঘটনায় হতাশ তিনি, ‘শুক্রবারের ওই ঘটনা ছিল দুঃখজনক।’
বিশ্বকাপের মাঝপথে এসে মাঠের বাইরের ঘটনা নিয়ে পড়ে থাকলে নিজেদেরই যে ক্ষতি, সেটা মানছেন ফিলিপ স্পুনার, ‘গতকাল শনিবার সকালে আমাদের টিম মিটিং ছিল। তাতে ঢাকার ঘটনাটাও উঠেছিল। সবকিছুর ওপর আমরা এখানে ক্রিকেট খেলতে এসেছি। এখন আমাদের সব মনোযোগও ক্রিকেটে দিতে চাই এবং তাতে ভালো করতে চাই।’
এ মুহূর্তে তারা মোহালির তাজ হোটেলে অবস্থান করছে। ব্যাপক নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে তাদের। তৎপর সেখানকার পুলিশ। নিরাপত্তা নিয়ে আইসিসির সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট স্পুনার। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলোয়াড় সমিতির প্রধান দীননাথ রামনারায়ণ তাঁদের দলের খেলোয়াড়দের জন্য নেওয়া নিরাপত্তাব্যবস্থায় সন্তুষ্ট হতে পারছেন না।
ঢাকার ঘটনায় খেলোয়াড়দের কোনো ক্ষতি হয়নি জেনে তিনি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, ‘দুই বছর আগে বন্দুকধারীরা শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের বাসে যে হামলা চালিয়েছিল, তা যদি আমরা ভেবে দেখি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলোয়াড় সমিতি উদ্বিগ্ন না হয়ে পারে না। আর অন্য দলগুলোকে যেখানে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা পরামর্শক দেয় তাদের বোর্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল সে রকমটা পায় না। খেলোয়াড় সমিতি স্বাভাবিকভাবেই এই হামলায় উদ্বিগ্ন, বিশেষত বাসে কারও হামলা চালানোর সামর্থ্য দেখে। টুর্নামেন্টের নিরাপত্তা পরিকল্পনায় এ ঘটনা রোধ করার কোনো প্রতিশ্রুতি নেই।
মিরপুরের ‘দুঃখজনক’ ঘটনাটা বাদ দিলে হল্যান্ড ও বাংলাদেশের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে স্যামিদের নির্ভারই থাকার কথা। ‘দারুণ চনমনে আছে ছেলেরা’—বলেছেন দলের মিডিয়া ম্যানেজার ফিলিপ স্পুনার। তবে টিম বাসে ঢিল ছোড়ার ঘটনায় হতাশ তিনি, ‘শুক্রবারের ওই ঘটনা ছিল দুঃখজনক।’
বিশ্বকাপের মাঝপথে এসে মাঠের বাইরের ঘটনা নিয়ে পড়ে থাকলে নিজেদেরই যে ক্ষতি, সেটা মানছেন ফিলিপ স্পুনার, ‘গতকাল শনিবার সকালে আমাদের টিম মিটিং ছিল। তাতে ঢাকার ঘটনাটাও উঠেছিল। সবকিছুর ওপর আমরা এখানে ক্রিকেট খেলতে এসেছি। এখন আমাদের সব মনোযোগও ক্রিকেটে দিতে চাই এবং তাতে ভালো করতে চাই।’
এ মুহূর্তে তারা মোহালির তাজ হোটেলে অবস্থান করছে। ব্যাপক নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে তাদের। তৎপর সেখানকার পুলিশ। নিরাপত্তা নিয়ে আইসিসির সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট স্পুনার। কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলোয়াড় সমিতির প্রধান দীননাথ রামনারায়ণ তাঁদের দলের খেলোয়াড়দের জন্য নেওয়া নিরাপত্তাব্যবস্থায় সন্তুষ্ট হতে পারছেন না।
ঢাকার ঘটনায় খেলোয়াড়দের কোনো ক্ষতি হয়নি জেনে তিনি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, ‘দুই বছর আগে বন্দুকধারীরা শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড়দের বাসে যে হামলা চালিয়েছিল, তা যদি আমরা ভেবে দেখি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলোয়াড় সমিতি উদ্বিগ্ন না হয়ে পারে না। আর অন্য দলগুলোকে যেখানে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা পরামর্শক দেয় তাদের বোর্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল সে রকমটা পায় না। খেলোয়াড় সমিতি স্বাভাবিকভাবেই এই হামলায় উদ্বিগ্ন, বিশেষত বাসে কারও হামলা চালানোর সামর্থ্য দেখে। টুর্নামেন্টের নিরাপত্তা পরিকল্পনায় এ ঘটনা রোধ করার কোনো প্রতিশ্রুতি নেই।
No comments