জুন মাসে কান্দাহারে অভিযান শুরু করবে ন্যাটো বাহি
চলতি বছরের জুন মাসে আফগানিস্তানের কান্দাহারে তালেবান জঙ্গিদের ঘাঁটিতে অভিযান শুরু করবে ন্যাটো বাহিনী। এক মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা গতকাল মঙ্গলবার এ কথা জানান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, আফগানিস্তানে অভিযান ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। কান্দাহারে শুরু হবে জুন মাসে।
চলতি বছরের গোড়ার দিকে কান্দাহারের কাছে হেলমান্দ প্রদেশে তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোরদার অভিযান শুরু করে ন্যাটো ও মার্কিন বাহিনী। চলতি গ্রীষ্মে তালেবানদের শক্ত ঘাঁটিতে তারা ‘অপারেশন ওমেইড’ নামে এক অভিযান চালানোর পরিকল্পনা ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। তবে অভিযান শুরুর কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হয়নি।
যুদ্ধ শেষ করতে মার্কিন নেতৃত্বাধীন কৌশলের পরবর্তী ধাপের অংশ হিসেবে আফগানিস্তানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং তালেবানের আধ্যাত্মিক রাজধানী কান্দাহারে এই সামরিক অভিযান শুরু করা হচ্ছে। আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর এই যুদ্ধের এখন নবম বছর চলছে।
আফগানিস্তানে মার্কিন ও ন্যাটো বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি ম্যাক ক্রিস্টাল চলতি মাসের গোড়ার দিকে ওয়াশিংটনে এক টেলিকনফারেন্সে সাংবাদিকদের বলেন, কান্দাহারে সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন নিয়ে প্রাথমিক অভিযান ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। অভিযানকালে প্রধান সড়ক ও জেলাগুলোর নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হবে।
কান্দাহারে ‘অপারেশন ওমেইড’ পরিচালিত হবে হেলমান্দ প্রদেশে চলমান ‘অপারেশন মুশতারাক’-এর আদলে। হেলমান্দের অভিযানে বিপুলসংখ্যক তালেবানকে পুশব্যাক করা হয়েছে এবং সরকারকে ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের একটি সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
হেলমান্দে তালেবানদের শক্ত ঘাঁটি নির্মূলে অভিযান এবং সহিংসতাকবলিত দক্ষিণাঞ্চলের জন্য গৃহীত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন আদায়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চলতি সপ্তাহে আফগানিস্তানে আকস্মিক সফর করেন। কাবুলের বাইরে বাগরাম বিমানঘাঁটিতে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের এক সমাবেশে ওবামা বলেন, ‘আফগানদের সার্বিক নিরাপত্তা এবং যুদ্ধ-পরবর্তী সংকট মোকাবিলায় তাদের প্রস্তুত করে তোলার লক্ষ্যেই আমরা তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করছি।’
তালেবান জঙ্গিদের সমূলে উৎপাটন করতে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো আগামী মাসে তাদের সেনা বাড়িয়ে দেড় লাখ করবে। ২০০৯ সালের গ্রীষ্মকালে কান্দাহারে মার্কিন সেনাদের একটি ব্রিগেড মোতায়েন করা হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, আফগানিস্তানে অভিযান ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। কান্দাহারে শুরু হবে জুন মাসে।
চলতি বছরের গোড়ার দিকে কান্দাহারের কাছে হেলমান্দ প্রদেশে তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোরদার অভিযান শুরু করে ন্যাটো ও মার্কিন বাহিনী। চলতি গ্রীষ্মে তালেবানদের শক্ত ঘাঁটিতে তারা ‘অপারেশন ওমেইড’ নামে এক অভিযান চালানোর পরিকল্পনা ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। তবে অভিযান শুরুর কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হয়নি।
যুদ্ধ শেষ করতে মার্কিন নেতৃত্বাধীন কৌশলের পরবর্তী ধাপের অংশ হিসেবে আফগানিস্তানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং তালেবানের আধ্যাত্মিক রাজধানী কান্দাহারে এই সামরিক অভিযান শুরু করা হচ্ছে। আফগানিস্তানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর এই যুদ্ধের এখন নবম বছর চলছে।
আফগানিস্তানে মার্কিন ও ন্যাটো বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি ম্যাক ক্রিস্টাল চলতি মাসের গোড়ার দিকে ওয়াশিংটনে এক টেলিকনফারেন্সে সাংবাদিকদের বলেন, কান্দাহারে সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন নিয়ে প্রাথমিক অভিযান ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। অভিযানকালে প্রধান সড়ক ও জেলাগুলোর নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হবে।
কান্দাহারে ‘অপারেশন ওমেইড’ পরিচালিত হবে হেলমান্দ প্রদেশে চলমান ‘অপারেশন মুশতারাক’-এর আদলে। হেলমান্দের অভিযানে বিপুলসংখ্যক তালেবানকে পুশব্যাক করা হয়েছে এবং সরকারকে ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের একটি সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
হেলমান্দে তালেবানদের শক্ত ঘাঁটি নির্মূলে অভিযান এবং সহিংসতাকবলিত দক্ষিণাঞ্চলের জন্য গৃহীত সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন আদায়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চলতি সপ্তাহে আফগানিস্তানে আকস্মিক সফর করেন। কাবুলের বাইরে বাগরাম বিমানঘাঁটিতে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের এক সমাবেশে ওবামা বলেন, ‘আফগানদের সার্বিক নিরাপত্তা এবং যুদ্ধ-পরবর্তী সংকট মোকাবিলায় তাদের প্রস্তুত করে তোলার লক্ষ্যেই আমরা তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করছি।’
তালেবান জঙ্গিদের সমূলে উৎপাটন করতে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো আগামী মাসে তাদের সেনা বাড়িয়ে দেড় লাখ করবে। ২০০৯ সালের গ্রীষ্মকালে কান্দাহারে মার্কিন সেনাদের একটি ব্রিগেড মোতায়েন করা হয়।
No comments