২০২০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে লক্ষ্যমাত্রা নির্দিষ্ট করেছে ৭৫টি দেশ
বিশ্বে ৮০ শতাংশের বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী ৭৫টি দেশ ২০২০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ কমানো বা নিয়ন্ত্রণের অঙ্গীকার করেছে। গতকাল বুধবার জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি) এ কথা জানিয়েছে।
গত ডিসেম্বরে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জাতিসংঘের জলবায়ু-বিষয়ক সম্মেলন নিয়ে তৈরি করা আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদনে ইউএনএফসিসিসি বলেছে, কোপেনহেগেন ঘোষণার আওতায় এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দেশগুলো। বিশ্বের ১১১টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোপেনহেগেন ঘোষণার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
কোপেনহেগেন ঘোষণায় বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এ জন্য কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ওই ঘোষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তার জন্য ২০১২ সালের মধ্যে তিন হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গড়ে তোলার কথাও বলা হয়েছে, যা ২০২০ সাল নাগাদ বাড়িয়ে বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিলে উন্নীত করা হবে।
কোপেনহেগেন ঘোষণার সমর্থকেরা বলছেন, এটাই প্রথম ঘোষণা, যেখানে উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার করতে রাজি হয়েছে।
ইউএনএফসিসিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ঘোষণাকে রাজনৈতিক আশীর্বাদ দিয়েছে চীন, ভারত, ব্রাজিলের মতো শীর্ষ কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলো। ইউএনএফসিসিসির নির্বাহী সচিব ইভো ডি বোর বলেন, অঙ্গীকারগুলো তাৎপর্যপূর্ণ, কিন্তু চূড়ান্ত জবাব নয়। চলতি বছরের শেষে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সম্মেলনে নিঃসরণ কমানোর জন্য একটি কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বিশ্ব সম্প্রদায়কে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় যথাযথ প্রস্তুতিও নিতে হবে।
গত ৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর বিশ্বের ১২০টি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানেরা কোপেনহেগেনে জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দেন। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় একটি কার্যকর চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে কোপেনহেগেন ঘোষণা গ্রহণ করা হয়।
গত ডিসেম্বরে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জাতিসংঘের জলবায়ু-বিষয়ক সম্মেলন নিয়ে তৈরি করা আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদনে ইউএনএফসিসিসি বলেছে, কোপেনহেগেন ঘোষণার আওতায় এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দেশগুলো। বিশ্বের ১১১টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোপেনহেগেন ঘোষণার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
কোপেনহেগেন ঘোষণায় বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এ জন্য কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ওই ঘোষণায় জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তার জন্য ২০১২ সালের মধ্যে তিন হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল গড়ে তোলার কথাও বলা হয়েছে, যা ২০২০ সাল নাগাদ বাড়িয়ে বছরে ১০ হাজার কোটি ডলারের তহবিলে উন্নীত করা হবে।
কোপেনহেগেন ঘোষণার সমর্থকেরা বলছেন, এটাই প্রথম ঘোষণা, যেখানে উন্নত ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার করতে রাজি হয়েছে।
ইউএনএফসিসিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ঘোষণাকে রাজনৈতিক আশীর্বাদ দিয়েছে চীন, ভারত, ব্রাজিলের মতো শীর্ষ কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলো। ইউএনএফসিসিসির নির্বাহী সচিব ইভো ডি বোর বলেন, অঙ্গীকারগুলো তাৎপর্যপূর্ণ, কিন্তু চূড়ান্ত জবাব নয়। চলতি বছরের শেষে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সম্মেলনে নিঃসরণ কমানোর জন্য একটি কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বিশ্ব সম্প্রদায়কে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় যথাযথ প্রস্তুতিও নিতে হবে।
গত ৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর বিশ্বের ১২০টি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানেরা কোপেনহেগেনে জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দেন। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় একটি কার্যকর চুক্তিতে পৌঁছানোর জন্য এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনা ও সমঝোতার ভিত্তিতে কোপেনহেগেন ঘোষণা গ্রহণ করা হয়।
No comments