বড়রা হারাল ছোটদের
নিলয়, লাবু, রুবেলদের সঙ্গে বিকেএসপিতে একই ডাইনিংয়ে বসে সকালের নাশতা সেরেছেন মাইনুল, রিপনরা। পরে এক বাসে উঠেছেন আবাহনীর নিলয়রা। অন্য বাসে উঠে মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে এসেছেন মেরিনার্সের মাইনুলরা। ঢাকা ব্যাংক ক্লাব কাপ হকিতে আবাহনী ও মেরিনার্সের আড়ালে আসলে কাল খেলল বিকেএসপিরই দুটি দল। সিনিয়রদের নিয়ে গড়া আবাহনীর দলটির কাছে ৫-২ গোলে হেরে গেল জুনিয়রদের মেরিনার্স।
আবাহনী দলের অধিকাংশ খেলোয়াড়ই আজ বসবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায়। বিকেএসপির সাত তরুণের একজন নিলয় কাল জানালেন, ‘এসব আমাদের কাছে কোনো ব্যাপারই না। আমরা এভাবে খেলে ও পরীক্ষা দিয়ে অভ্যস্ত, কোনো সমস্যা হয় না।’ পরীক্ষা পরীক্ষার জায়গায়, খেলা খেলার জায়গায়। ম্যাচে নেমে ২টি গোল করে সেটাই দেখালেন নিলয়। ম্যাচের তৃতীয় ও তাঁর দ্বিতীয় গোলটি ছিল অসাধারণ। মাঝমাঠে দুজন খেলোয়াড়কে কাটানোর পর দারুণ দক্ষতায় গোলকিপারকেও পরাস্ত করেছেন নিলয়। জামিলও ২টি গোল। অন্যটি লাবুর। মেরিনার্সের গোল দুটি মাইনুলের।
আবাহনী প্রথম ম্যাচে ৭-১ গোলে হারিয়েছিল পুলিশকে। কিন্তু পুলিশের মতো মেরিনার্স যে দুধভাত নয়, সেটা আবাহনী ভালোই বুঝল। দুটি দলের খেলায়ই গতি ছিল। কাল সবগুলো গোলই এসেছে ফিল্ড স্ট্রোক থেকে। মাত্র ২টি পেনাল্টি কর্নার পেয়েছে আবাহনী। কাল অবশ্য কোনো গোল করতে পারেননি আগের ম্যাচের হ্যাটট্রিকম্যান আসাদুজ্জামান (চন্দন)।
আবাহনী কোচ কাওসার আলী কাল পড়েছিলেন মধুর সমস্যায়। বিকেএসপির এই কোচের ছাত্ররাই যে খেলল দুই দলে। এবার আবাহনীর দায়িত্ব নেওয়া কোচ জানান, ‘আমি আগে থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে সিনিয়রদের ওরা হারাতে পারবে না। সেটাই হয়েছে। কাদের সমর্থন করব, ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। খেলায় অবশ্য সিনিয়রদেরই আধিপত্য ছিল। আর মেরিনার্সের ওরা অভিজ্ঞতার কাছে মার খেয়েছে।’
দিনের প্রথম ম্যাচে অ্যাজাক্স ২-০ গোলে হারায় বাংলাদেশ পুলিশকে। দুটি গোলই করেছেন ইমতিয়াজ। খেলা শুরুর আগে ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার খোদা বক্স মৃধার মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
আবাহনী দলের অধিকাংশ খেলোয়াড়ই আজ বসবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায়। বিকেএসপির সাত তরুণের একজন নিলয় কাল জানালেন, ‘এসব আমাদের কাছে কোনো ব্যাপারই না। আমরা এভাবে খেলে ও পরীক্ষা দিয়ে অভ্যস্ত, কোনো সমস্যা হয় না।’ পরীক্ষা পরীক্ষার জায়গায়, খেলা খেলার জায়গায়। ম্যাচে নেমে ২টি গোল করে সেটাই দেখালেন নিলয়। ম্যাচের তৃতীয় ও তাঁর দ্বিতীয় গোলটি ছিল অসাধারণ। মাঝমাঠে দুজন খেলোয়াড়কে কাটানোর পর দারুণ দক্ষতায় গোলকিপারকেও পরাস্ত করেছেন নিলয়। জামিলও ২টি গোল। অন্যটি লাবুর। মেরিনার্সের গোল দুটি মাইনুলের।
আবাহনী প্রথম ম্যাচে ৭-১ গোলে হারিয়েছিল পুলিশকে। কিন্তু পুলিশের মতো মেরিনার্স যে দুধভাত নয়, সেটা আবাহনী ভালোই বুঝল। দুটি দলের খেলায়ই গতি ছিল। কাল সবগুলো গোলই এসেছে ফিল্ড স্ট্রোক থেকে। মাত্র ২টি পেনাল্টি কর্নার পেয়েছে আবাহনী। কাল অবশ্য কোনো গোল করতে পারেননি আগের ম্যাচের হ্যাটট্রিকম্যান আসাদুজ্জামান (চন্দন)।
আবাহনী কোচ কাওসার আলী কাল পড়েছিলেন মধুর সমস্যায়। বিকেএসপির এই কোচের ছাত্ররাই যে খেলল দুই দলে। এবার আবাহনীর দায়িত্ব নেওয়া কোচ জানান, ‘আমি আগে থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যে সিনিয়রদের ওরা হারাতে পারবে না। সেটাই হয়েছে। কাদের সমর্থন করব, ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না। খেলায় অবশ্য সিনিয়রদেরই আধিপত্য ছিল। আর মেরিনার্সের ওরা অভিজ্ঞতার কাছে মার খেয়েছে।’
দিনের প্রথম ম্যাচে অ্যাজাক্স ২-০ গোলে হারায় বাংলাদেশ পুলিশকে। দুটি গোলই করেছেন ইমতিয়াজ। খেলা শুরুর আগে ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার খোদা বক্স মৃধার মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
No comments