যেখানে শুরু সেখানেই শেষ হাবিবুলের
সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণাটা আগেই দিয়েছিলেন। তবু পিসিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে হাবিবুল বাশারের খেলতে আসার কারণ তার প্রথম ক্লাব বিমানকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা। বাংলাদেশ বিমান গতকাল রাতে গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে পাইরেটস অব চিটাগাংয়ের। দিনের প্রথম ম্যাচে ঢাকা স্পোর্টস ক্লাব বেঙ্গল টাইগার্স ইন্ডিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় পিসিএল থেকে বিমানের বিদায় নিশ্চিত হয়ে যায়।
পিসিএলে বিমানের শেষ ম্যাচ ও সাবেক বাংলাদেশ অধিনায়ক হাবিবুলের বিদায়ী ম্যাচ একই সূত্রে গাঁথা হয়ে গেল। হাবিবুলের ১৫ বছরের ক্যারিয়ারের শুরুটাও ছিল এই শারজা মাঠেই, ১৯৯৫ সালের ৬ এপ্রিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না হলেও কাল সেই মাঠেই শেষ ম্যাচ খেলে গুছিয়ে রাখলেন কফিন। বিদায়ের অনুভূতি সব সময়ই বেদনার। হাবিবুলও ব্যতিক্রম নন, বললেন, ‘প্রিয় ক্রিকেট, সতীর্থ খেলোয়াড় আর মাঠ ছেড়ে যেতে কষ্ট লাগছে। সবার সঙ্গে কত স্মৃতি...!’
বিদায়বেলায় চট্টগ্রামে প্রথম টেস্ট জয়ের কথা তাঁর খুব মনে পড়ছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওই টেস্টে তিনিই ছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। ‘এ মুহূর্তে আমার কাছে স্মরণীয় অর্জন প্রথম টেস্ট জয়’—আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বললেন হাবিবুল।
ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেও বাকি জীবন ক্রিকেটের সঙ্গে থাকার আকাঙ্ক্ষা বাংলাদেশের সফল অধিনায়কের, ‘আমার ইচ্ছা ক্রিকেট নিয়ে থাকা। কোচিং নয়তো ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে। তবে এখনো সেভাবে কিছু ঠিক করিনি।’ পরে মাঠে নেমে জীবনের শেষ ম্যাচটায় করেছেন ৮ রান। ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে দুদলের খেলোয়াড়েরা ব্যাট উঁচিয়ে তাঁকে দিয়েছেন ‘গার্ড অব অনার।’ এ ম্যাচে হাবিবুলের দল বিমান ৬ উইকেটে হেরে গেছে পাইরেটস অব চিটাগাংয়ের কাছে। বিমানের ১৩৩ রান ৪ উইকেট হারিয়েই টপকে যায় পাইরেটস।
এর আগে দিনের প্রথম ম্যাচে ঢাকা বেঙ্গল টাইগার্স অব ইন্ডিয়া ঢাকা স্পোর্টসকে ৪৩ রানে হারায়। টসে জিতে বেঙ্গল টাইগার্স ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করে। সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন পিনিস জয়াচন্দ্র। ঢাকার পক্ষে শরিফ তিনটি এবং মোশারফ ও মেহরাব জুনিয়র ২টি করে উইকেট নেন।
রাজেশ শর্মার বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি ঢাকা স্পোর্টস। দুই বল বাকি থাকতে তাদের ইনিংস থেমে যায় ১২২ রানে। ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন রাজেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর বেঙ্গল টাইগার্স: ২০ ওভারে ১৬৫/৯ (জয়াচন্দ্রা ৪৯, উইনডেকা বান্ডেলা ৩৩, রেশমি রঞ্জন ২৪; শরিফ ৩/২৫, মোশারফ ২/২২, মেহরাব ২/৪০)। ঢাকা স্পোর্টস: ১৯.৪ ওভারে ১২২ (ফয়সাল ইকবাল ৪১, মেহরাব ১৭; রাজেশ শর্মা ৪/১৮, রনদিভ ১/২০)। ফল: বেঙ্গল ৪৩ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রাজেশ।
বিমান: ১৩৩/৭ (ইমরান ৪৪, জাহিদ ৩২, সাজ্জাদ ২০, হাবিবুল ৮, রাশেদ ২/২১, কাপালি ২/২৮)। পাইরেটস অব চিটাগাং: ১৩৪/৪ (রনি ৪৫, ইয়াসির ৩৫; সজিব ১/১৮, মাহবুবুল ১/২২)। ফল: পাইরেটস অব চিটাগাং ৬ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রনি।
পিসিএলে বিমানের শেষ ম্যাচ ও সাবেক বাংলাদেশ অধিনায়ক হাবিবুলের বিদায়ী ম্যাচ একই সূত্রে গাঁথা হয়ে গেল। হাবিবুলের ১৫ বছরের ক্যারিয়ারের শুরুটাও ছিল এই শারজা মাঠেই, ১৯৯৫ সালের ৬ এপ্রিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না হলেও কাল সেই মাঠেই শেষ ম্যাচ খেলে গুছিয়ে রাখলেন কফিন। বিদায়ের অনুভূতি সব সময়ই বেদনার। হাবিবুলও ব্যতিক্রম নন, বললেন, ‘প্রিয় ক্রিকেট, সতীর্থ খেলোয়াড় আর মাঠ ছেড়ে যেতে কষ্ট লাগছে। সবার সঙ্গে কত স্মৃতি...!’
বিদায়বেলায় চট্টগ্রামে প্রথম টেস্ট জয়ের কথা তাঁর খুব মনে পড়ছে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওই টেস্টে তিনিই ছিলেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। ‘এ মুহূর্তে আমার কাছে স্মরণীয় অর্জন প্রথম টেস্ট জয়’—আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বললেন হাবিবুল।
ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেও বাকি জীবন ক্রিকেটের সঙ্গে থাকার আকাঙ্ক্ষা বাংলাদেশের সফল অধিনায়কের, ‘আমার ইচ্ছা ক্রিকেট নিয়ে থাকা। কোচিং নয়তো ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে। তবে এখনো সেভাবে কিছু ঠিক করিনি।’ পরে মাঠে নেমে জীবনের শেষ ম্যাচটায় করেছেন ৮ রান। ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে দুদলের খেলোয়াড়েরা ব্যাট উঁচিয়ে তাঁকে দিয়েছেন ‘গার্ড অব অনার।’ এ ম্যাচে হাবিবুলের দল বিমান ৬ উইকেটে হেরে গেছে পাইরেটস অব চিটাগাংয়ের কাছে। বিমানের ১৩৩ রান ৪ উইকেট হারিয়েই টপকে যায় পাইরেটস।
এর আগে দিনের প্রথম ম্যাচে ঢাকা বেঙ্গল টাইগার্স অব ইন্ডিয়া ঢাকা স্পোর্টসকে ৪৩ রানে হারায়। টসে জিতে বেঙ্গল টাইগার্স ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করে। সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন পিনিস জয়াচন্দ্র। ঢাকার পক্ষে শরিফ তিনটি এবং মোশারফ ও মেহরাব জুনিয়র ২টি করে উইকেট নেন।
রাজেশ শর্মার বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেনি ঢাকা স্পোর্টস। দুই বল বাকি থাকতে তাদের ইনিংস থেমে যায় ১২২ রানে। ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হন রাজেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর বেঙ্গল টাইগার্স: ২০ ওভারে ১৬৫/৯ (জয়াচন্দ্রা ৪৯, উইনডেকা বান্ডেলা ৩৩, রেশমি রঞ্জন ২৪; শরিফ ৩/২৫, মোশারফ ২/২২, মেহরাব ২/৪০)। ঢাকা স্পোর্টস: ১৯.৪ ওভারে ১২২ (ফয়সাল ইকবাল ৪১, মেহরাব ১৭; রাজেশ শর্মা ৪/১৮, রনদিভ ১/২০)। ফল: বেঙ্গল ৪৩ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রাজেশ।
বিমান: ১৩৩/৭ (ইমরান ৪৪, জাহিদ ৩২, সাজ্জাদ ২০, হাবিবুল ৮, রাশেদ ২/২১, কাপালি ২/২৮)। পাইরেটস অব চিটাগাং: ১৩৪/৪ (রনি ৪৫, ইয়াসির ৩৫; সজিব ১/১৮, মাহবুবুল ১/২২)। ফল: পাইরেটস অব চিটাগাং ৬ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রনি।
No comments