রহমতগঞ্জ ও চট্টগ্রাম আবাহনীর জয়
আগের ৭ ম্যাচে রহমতগঞ্জ গোল করতে পেরেছিল মাত্র একটি। শেষ তিন ম্যাচে করল ৮ গোল। শুকতারার বিপক্ষে ২-১, মুক্তিযোদ্ধার বিপক্ষে ৫-১ গোলে জয়ের পর কাল আরামবাগকে তারা হারাল ১-০ গোলে।
টানা তিন জয়ে ১০ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে রহমতগঞ্জের অবস্থানও কিছুটা ভদ্রস্থ হলো। রহমতগঞ্জ এখন অবনমন বাঁচানোর ব্যাপারে আশাবাদী হতে পারছে। এই আশাটা জোরালো করতে কাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ম্যাচে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮৫ মিনিট পর্যন্ত। তখনই মিডফিল্ডার জাকির গোল করে তিনটি পয়েন্ট ছিনিয়ে নেন।
আরামবাগ দুই ম্যাচ পর আবার পেল পরাজয়ের স্বাদ। বিয়ানীবাজারের সঙ্গে ড্র আর চট্টগ্রাম আবাহনীকে তাদেরই মাটিতে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করে আসা দলটি কাল হেরেছে সুযোগের অপচয় করায়। শেষ বাঁশির ঠিক আগে লাল কার্ড দেখেছেন দ্বীন মোহাম্মদ, তবে সেটা আর ম্যাচের ফল নির্ধারক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়নি।
১০ ম্যাচে আরামবাগের পয়েন্ট ১০-ই থাকল। এখনো অবনমন থেকে নিজেদের নিরাপদ ভাবার কোনো সুযোগ নেই আলফাজদের সামনে।
ঘরের মাঠে আগের ম্যাচে আরামবাগের কাছে ১-৪ হেরে যাওয়া চট্টগ্রাম আবাহনী কাল একই মাঠে দেখা দিয়েছে অন্য রূপে। আগের ম্যাচেই শিরোপাপ্রত্যাশী ঢাকা মোহামেডানকে আটকে দেওয়া (১-১) বিয়ানীবাজারকে এদিন ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছে চট্টগ্রাম আবাহনী।
স্থানীয় দলের এই বড় জয়ে বড় অবদান তরুণ স্ট্রাইকার মিঠুন চৌধুরীর, তাঁর গোল দুটি। বাকি দুই গোল সুমন ও পিটারের। বিয়ানীবাজারের একমাত্র গোলটি করেছেন গফুর। ১১ ম্যাচ থেকে ১১ পয়েন্ট চট্টগ্রাম আবাহনীর। ১০ ম্যাচে বিয়ানীবাজারের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট। সিলেটের দলটি এখনো রয়ে গেছে অবনমন অঞ্চলেই।a
টানা তিন জয়ে ১০ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে রহমতগঞ্জের অবস্থানও কিছুটা ভদ্রস্থ হলো। রহমতগঞ্জ এখন অবনমন বাঁচানোর ব্যাপারে আশাবাদী হতে পারছে। এই আশাটা জোরালো করতে কাল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ম্যাচে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮৫ মিনিট পর্যন্ত। তখনই মিডফিল্ডার জাকির গোল করে তিনটি পয়েন্ট ছিনিয়ে নেন।
আরামবাগ দুই ম্যাচ পর আবার পেল পরাজয়ের স্বাদ। বিয়ানীবাজারের সঙ্গে ড্র আর চট্টগ্রাম আবাহনীকে তাদেরই মাটিতে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করে আসা দলটি কাল হেরেছে সুযোগের অপচয় করায়। শেষ বাঁশির ঠিক আগে লাল কার্ড দেখেছেন দ্বীন মোহাম্মদ, তবে সেটা আর ম্যাচের ফল নির্ধারক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়নি।
১০ ম্যাচে আরামবাগের পয়েন্ট ১০-ই থাকল। এখনো অবনমন থেকে নিজেদের নিরাপদ ভাবার কোনো সুযোগ নেই আলফাজদের সামনে।
ঘরের মাঠে আগের ম্যাচে আরামবাগের কাছে ১-৪ হেরে যাওয়া চট্টগ্রাম আবাহনী কাল একই মাঠে দেখা দিয়েছে অন্য রূপে। আগের ম্যাচেই শিরোপাপ্রত্যাশী ঢাকা মোহামেডানকে আটকে দেওয়া (১-১) বিয়ানীবাজারকে এদিন ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছে চট্টগ্রাম আবাহনী।
স্থানীয় দলের এই বড় জয়ে বড় অবদান তরুণ স্ট্রাইকার মিঠুন চৌধুরীর, তাঁর গোল দুটি। বাকি দুই গোল সুমন ও পিটারের। বিয়ানীবাজারের একমাত্র গোলটি করেছেন গফুর। ১১ ম্যাচ থেকে ১১ পয়েন্ট চট্টগ্রাম আবাহনীর। ১০ ম্যাচে বিয়ানীবাজারের সংগ্রহ ৮ পয়েন্ট। সিলেটের দলটি এখনো রয়ে গেছে অবনমন অঞ্চলেই।a
No comments