গিনেস বুকে মিজোরামের ১০ হাজার শিল্পীর ‘বাঁশনৃত্য’
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে ১০ হাজারের বেশি নৃত্যশিল্পী একযোগে ‘ছেরো’ নামের ঐতিহ্যবাহী ‘বাঁশনৃত্য’ পরিবেশনের মাধ্যমে বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে এ নাচের ঘটনা স্থান করে নিয়েছে। বিবিসি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, মিজোরামের রাজধানী আইজলের আসাম রাইফেলস গ্রাউন্ডে গতকাল শনিবার মোট ১০ হাজার ৩৭৮ জন বাঁশের লাঠির ব্যবহারসমৃদ্ধ এই ‘ছেরো’ নৃত্যে অংশ নেন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিচারক লুসিয়া সিনিগালিয়াসি আট মিনিটের ওই নৃত্য উপভোগ করেন। নৃত্যে অংশগ্রহণকারী শিল্পীদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী। নাচ শেষ হলে বিচারক লুসিয়া বলেন, তাঁদের কাছে থাকা তথ্য অনুযায়ী এটাই এযাবত্কালের সবচেয়ে বড় ও দীর্ঘস্থায়ী ‘ছেরো’ নাচ। এরপর তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মিজোরামের সংস্কৃতিমন্ত্রী পিসি জরামসাংলিয়ানার হাতে গিনেস রেকর্ডসের সনদ তুলে দেন।
আয়োজকেরা বলেছেন, তাঁরা আশা করছেন, এ ঘটনা বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে এবং তাঁরা সে রাজ্যে ভ্রমণ করার ব্যাপারে আগ্রহী হবেন।
কর্মকর্তারা বলেছেন, মিজোরামের রাজধানী আইজলের আসাম রাইফেলস গ্রাউন্ডে গতকাল শনিবার মোট ১০ হাজার ৩৭৮ জন বাঁশের লাঠির ব্যবহারসমৃদ্ধ এই ‘ছেরো’ নৃত্যে অংশ নেন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিচারক লুসিয়া সিনিগালিয়াসি আট মিনিটের ওই নৃত্য উপভোগ করেন। নৃত্যে অংশগ্রহণকারী শিল্পীদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী। নাচ শেষ হলে বিচারক লুসিয়া বলেন, তাঁদের কাছে থাকা তথ্য অনুযায়ী এটাই এযাবত্কালের সবচেয়ে বড় ও দীর্ঘস্থায়ী ‘ছেরো’ নাচ। এরপর তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে মিজোরামের সংস্কৃতিমন্ত্রী পিসি জরামসাংলিয়ানার হাতে গিনেস রেকর্ডসের সনদ তুলে দেন।
আয়োজকেরা বলেছেন, তাঁরা আশা করছেন, এ ঘটনা বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে এবং তাঁরা সে রাজ্যে ভ্রমণ করার ব্যাপারে আগ্রহী হবেন।
No comments