এসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ বেড়েছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এসএমই) খাতে ব্যাংক ঋণপ্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ২০০৯ সালের ডিসেম্বর শেষে এসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ প্রায় ১৮ শতাংশ বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ডিসেম্বর শেষে এসএসই খাতে বিতরণ করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ১৪৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আর ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই স্থিতি ছিল ৪৩ হাজার ৪৩৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এসএসই খাতে সাত হাজার ৭৮ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের মধ্যে এসএমই বাবদ ঋণ অবশ্য এখনো ২০ শতাংশের নিচেই রয়েছে।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে যেখানে বিতরণ করা ঋণের ১৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, সেখানে গত বছর ডিসেম্বর শেষে তা সামান্য বেড়ে হয়েছে ১৯ দশমিক ৯১ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংক সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানাভাবে উত্সাহিত করে আসছে। বিভিন্ন ধরনের নীতি-নির্দেশনাও প্রণয়ন করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকে খোলা হয়েছে এসএমই ও স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ।
আবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের এসএসই ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার ৪০ শতাংশ ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগে বিতরণ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে।
তবে পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোই এসএসই খাতে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করে আসছে।
গত বছরের ডিসেম্বর শেষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৪ শতাংশই গেছে এসএমই খাতে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই হার ছিল প্রায় ৩০ শতাংশ।
অন্যদিকে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় বিতরণ করা ঋণে এসএমই খাতের অংশ কিছুটা কমে গেছে।
২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে যেখানে এই ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের ১৮ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, সেখানে গত বছরের ডিসেম্বরে এসে এই হার হয়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়ে বিদেশি ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের মাত্র ১০ শতাংশ গেছে এসএমই খাতে। অন্যদিকে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোয় এই হার ২০ শতাংশ।
আবার ২০০৯ সালের ডিসেম্বর শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিতরণ করা ঋণের প্রায় ১৫ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, যেখানে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই হার ছিল সাড়ে ১২ শতাংশ।
টাকার অঙ্কে অনেক কম হলেও পাঁচ ধরনের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এক বছরের ব্যবধানে এসএসই খাতে সবচেয়ে বেশি হারে ঋণ বিতরণ করেছে বিদেশি ব্যাংকগুলো। এদের ঋণ বিতরণের হার দ্বিগুণ বেড়েছে। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এই হার ছিল প্রায় ৪৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, ২০০৯ সালের ডিসেম্বর শেষে এসএসই খাতে বিতরণ করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ১৪৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আর ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই স্থিতি ছিল ৪৩ হাজার ৪৩৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
অর্থাত্ এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এসএসই খাতে সাত হাজার ৭৮ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের মধ্যে এসএমই বাবদ ঋণ অবশ্য এখনো ২০ শতাংশের নিচেই রয়েছে।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে যেখানে বিতরণ করা ঋণের ১৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, সেখানে গত বছর ডিসেম্বর শেষে তা সামান্য বেড়ে হয়েছে ১৯ দশমিক ৯১ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংক সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানাভাবে উত্সাহিত করে আসছে। বিভিন্ন ধরনের নীতি-নির্দেশনাও প্রণয়ন করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকে খোলা হয়েছে এসএমই ও স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগ।
আবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের এসএসই ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার ৪০ শতাংশ ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগে বিতরণ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে।
তবে পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোই এসএসই খাতে সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করে আসছে।
গত বছরের ডিসেম্বর শেষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৪ শতাংশই গেছে এসএমই খাতে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই হার ছিল প্রায় ৩০ শতাংশ।
অন্যদিকে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় বিতরণ করা ঋণে এসএমই খাতের অংশ কিছুটা কমে গেছে।
২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে যেখানে এই ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের ১৮ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, সেখানে গত বছরের ডিসেম্বরে এসে এই হার হয়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়ে বিদেশি ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের মাত্র ১০ শতাংশ গেছে এসএমই খাতে। অন্যদিকে বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোয় এই হার ২০ শতাংশ।
আবার ২০০৯ সালের ডিসেম্বর শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিতরণ করা ঋণের প্রায় ১৫ শতাংশ ছিল এসএমই খাতে, যেখানে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর শেষে এই হার ছিল সাড়ে ১২ শতাংশ।
টাকার অঙ্কে অনেক কম হলেও পাঁচ ধরনের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে এক বছরের ব্যবধানে এসএসই খাতে সবচেয়ে বেশি হারে ঋণ বিতরণ করেছে বিদেশি ব্যাংকগুলো। এদের ঋণ বিতরণের হার দ্বিগুণ বেড়েছে। আর আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এই হার ছিল প্রায় ৪৪ শতাংশ।
No comments