ম্যান্ডেলার কোনো সমালোচনা করিনি: উইনি
দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলার সাবেক স্ত্রী উইনি মাদিকিজেলা ম্যান্ডেলা বলেছেন, তিনি নেলসনের সমালোচনা করে কোনো সাক্ষাত্কার দেননি। গত শুক্রবার নেলসন ম্যান্ডেলা ফাউন্ডেশন থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে উইনি বলেন, চলতি সপ্তাহে যুক্তরাজ্যভিত্তিক পত্রিকা লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড-এ তাঁর বরাত দিয়ে মিথ্যা কথা প্রকাশিত হয়েছে। খবর বিবিসির।
লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড-এ ওই নিবন্ধটি লেখেন নোবেল পুরস্কারজয়ী ব্রিটিশ লেখক ভি এস নাইপলের স্ত্রী নাদিরা নাইপল। উইনির সাক্ষাত্কার উদ্ধৃত করে নিবন্ধটি লেখা হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় কালোদের অধিকার আদায় আন্দোলনে নোবেল পুরস্কারজয়ী নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে উইনিও ছিলেন। ম্যান্ডেলার ২৭ বছরের কারাবন্দী জীবনের অবসানের ২০ বছর পূর্তি হয়েছে গত মাসে। কারামুক্তির দুই বছর পর ১৯৯২ সালে ম্যান্ডেলার সঙ্গে উইনির ছাড়াছাড়ি হয়।
নিবন্ধে উইনির বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ম্যান্ডেলা আমাদের হতাশ করেছেন। তিনি কালোদের পক্ষে একটি বাজে চুক্তি করেছিলেন।’ ‘ম্যান্ডেলা’ নামটি তাঁর পরিবারের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন উইনি।
উইনি গত শুক্রবার তাঁর বিবৃতিতে বলেন, নিবন্ধটি মিথ্যা সাক্ষাত্কারের ভিত্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সমগ্র বিশ্বে ম্যান্ডেলার সম্মান নষ্ট করতে এ মিথ্যাচার করা হয়েছে।’
এদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড বলেছে, ‘নাদিরা নাইপল জোহানেসবার্গের কাছে সোওয়েটোতে উইনি মাদিকিজেলার বাড়ি গিয়েছিলেন। তখন দীর্ঘ সময় ধরে জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে নাইপলের সঙ্গে কথা বলেন উইনি। আমরা বুঝতে পারছি না, উইনি ম্যান্ডেলা ওই সময় যা বলেছিলেন এখন কেন তা অস্বীকার করছেন।’
জোহানেসবার্গে বিবিসির সাংবাদিক জোনাহ ফিশার জানান, দক্ষিণ আফ্রিকায় কিছু বিষয় নিষিদ্ধ আছে। নেলসন ম্যান্ডেলার সমালোচনা করা এর অন্যতম।
উইনি ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষমতাসীন এএনসি দলের প্রভাবশালী ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য।
লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড-এ ওই নিবন্ধটি লেখেন নোবেল পুরস্কারজয়ী ব্রিটিশ লেখক ভি এস নাইপলের স্ত্রী নাদিরা নাইপল। উইনির সাক্ষাত্কার উদ্ধৃত করে নিবন্ধটি লেখা হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকায় কালোদের অধিকার আদায় আন্দোলনে নোবেল পুরস্কারজয়ী নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে উইনিও ছিলেন। ম্যান্ডেলার ২৭ বছরের কারাবন্দী জীবনের অবসানের ২০ বছর পূর্তি হয়েছে গত মাসে। কারামুক্তির দুই বছর পর ১৯৯২ সালে ম্যান্ডেলার সঙ্গে উইনির ছাড়াছাড়ি হয়।
নিবন্ধে উইনির বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ম্যান্ডেলা আমাদের হতাশ করেছেন। তিনি কালোদের পক্ষে একটি বাজে চুক্তি করেছিলেন।’ ‘ম্যান্ডেলা’ নামটি তাঁর পরিবারের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন উইনি।
উইনি গত শুক্রবার তাঁর বিবৃতিতে বলেন, নিবন্ধটি মিথ্যা সাক্ষাত্কারের ভিত্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘সমগ্র বিশ্বে ম্যান্ডেলার সম্মান নষ্ট করতে এ মিথ্যাচার করা হয়েছে।’
এদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে লন্ডন ইভিনিং স্ট্যান্ডার্ড বলেছে, ‘নাদিরা নাইপল জোহানেসবার্গের কাছে সোওয়েটোতে উইনি মাদিকিজেলার বাড়ি গিয়েছিলেন। তখন দীর্ঘ সময় ধরে জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে নাইপলের সঙ্গে কথা বলেন উইনি। আমরা বুঝতে পারছি না, উইনি ম্যান্ডেলা ওই সময় যা বলেছিলেন এখন কেন তা অস্বীকার করছেন।’
জোহানেসবার্গে বিবিসির সাংবাদিক জোনাহ ফিশার জানান, দক্ষিণ আফ্রিকায় কিছু বিষয় নিষিদ্ধ আছে। নেলসন ম্যান্ডেলার সমালোচনা করা এর অন্যতম।
উইনি ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষমতাসীন এএনসি দলের প্রভাবশালী ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য।
No comments